রোজার জন্য ৮ পণ্য বাকিতে আমদানির সুযোগ

  • Update Time : ০৮:৩৫:২৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৩ ডিসেম্বর ২০২২
  • / 177

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ 

রমজান মাসে যেন খাদ্য সরবরাহে ঘাটতি না পড়ে সেজন্য ৮ পণ্য বাকিতে আমদানির সুযোগ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।

ব্যাংকে সাপ্লায়ার্স ও বায়ার্স ক্রেডিটের আওতায় ৯০ দিনের মধ্যে অর্থ পরিশোধের চুক্তিতে এসব পণ্য আনা যাবে।

এই পণ্যগুলো হল- খেজুর, ছোলা, ভোজ্যতেল, ডাল, মটর, পেঁয়াজ, মসলা ও চিনি।

এসব পণ্য আমদানিতে ন্যূনতম মার্জিনে এলসি খোলার সিদ্ধান্ত ব্যাংকগুলোকে জানিয়ে রোববার একটি নির্দেশনা দিয়েছিল কেন্দ্রীয় ব্যাংক।

মঙ্গলবার নতুন সার্কুলার লেটারে বাংলাদেশ ব্যাংক জানিয়েছে, সাপ্লায়ার্স ও বায়ার্স ক্রেডিটের আওতায় ৯০ দিনের মধ্যে অর্থ পরিশোধের চুক্তিতে এসব পণ্য আনা যাবে।

এ সুযোগ আগামী বছরের ৩১ মার্চ পর্যন্ত সময়ে খোলা এলসির বেলায় প্রযোজ্য হবে বলে জানানো হয়েছে।

বৈদেশিক মুদ্রার উপর চাপ কমিয়ে আনতে আমদানি নিয়ন্ত্রণে কড়াকড়ি আরোপের কারণে এলসি খোলা কমেছে। গত বছরে প্রতিমাসে এলসি নিস্পত্তি যেখানে ৮ বিলিয়ন ডলারের উপরে ছিল, তা গত নভেম্বরে ৫ বিলিয়নের ঘরে নেমেছে।

আর নতুন এলসি খোলার হার ৭ বিলিয়ন ডলার থেকে ৪ বিলিয়ন ডলারের ঘরে নেমেছে।

তবে বাংলাদেশ ব্যাংক আশা করছে, আগামী জানুয়ারি নাগাদ এলসি খোলা ও নিস্পত্তির হার আগের পর্যায়ে চলে আসবে।

Tag :

Please Share This Post in Your Social Media


রোজার জন্য ৮ পণ্য বাকিতে আমদানির সুযোগ

Update Time : ০৮:৩৫:২৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৩ ডিসেম্বর ২০২২

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ 

রমজান মাসে যেন খাদ্য সরবরাহে ঘাটতি না পড়ে সেজন্য ৮ পণ্য বাকিতে আমদানির সুযোগ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।

ব্যাংকে সাপ্লায়ার্স ও বায়ার্স ক্রেডিটের আওতায় ৯০ দিনের মধ্যে অর্থ পরিশোধের চুক্তিতে এসব পণ্য আনা যাবে।

এই পণ্যগুলো হল- খেজুর, ছোলা, ভোজ্যতেল, ডাল, মটর, পেঁয়াজ, মসলা ও চিনি।

এসব পণ্য আমদানিতে ন্যূনতম মার্জিনে এলসি খোলার সিদ্ধান্ত ব্যাংকগুলোকে জানিয়ে রোববার একটি নির্দেশনা দিয়েছিল কেন্দ্রীয় ব্যাংক।

মঙ্গলবার নতুন সার্কুলার লেটারে বাংলাদেশ ব্যাংক জানিয়েছে, সাপ্লায়ার্স ও বায়ার্স ক্রেডিটের আওতায় ৯০ দিনের মধ্যে অর্থ পরিশোধের চুক্তিতে এসব পণ্য আনা যাবে।

এ সুযোগ আগামী বছরের ৩১ মার্চ পর্যন্ত সময়ে খোলা এলসির বেলায় প্রযোজ্য হবে বলে জানানো হয়েছে।

বৈদেশিক মুদ্রার উপর চাপ কমিয়ে আনতে আমদানি নিয়ন্ত্রণে কড়াকড়ি আরোপের কারণে এলসি খোলা কমেছে। গত বছরে প্রতিমাসে এলসি নিস্পত্তি যেখানে ৮ বিলিয়ন ডলারের উপরে ছিল, তা গত নভেম্বরে ৫ বিলিয়নের ঘরে নেমেছে।

আর নতুন এলসি খোলার হার ৭ বিলিয়ন ডলার থেকে ৪ বিলিয়ন ডলারের ঘরে নেমেছে।

তবে বাংলাদেশ ব্যাংক আশা করছে, আগামী জানুয়ারি নাগাদ এলসি খোলা ও নিস্পত্তির হার আগের পর্যায়ে চলে আসবে।