শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় প্রেস ক্লাবের শ্রদ্ধাঞ্জলি

  • Update Time : ০৭:০০:৪০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৪ ডিসেম্বর ২০২১
  • / 243

রাকিব হোসেন, ইবি প্রতিনিধি:

শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস- ২০২১ উপলক্ষে শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদন করেছে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় (ইবি) প্রেস ক্লাব।

মঙ্গলবার (১৪ ডিসেম্বর) সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদন করেন প্রেস ক্লাবের সদস্যরা।

এ সময় বিশ্ববিদ্যালয় প্রেসক্লাবের সভাপতি সরকার মাসুম, সহ-সভাপতি এ আর রাশেদ, সাধারণ সম্পাদক তারিকুল ইসলাম, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক নোমান ইবনে বাশার, দফতর সম্পাদক মুতাসিম বিল্লাহ পাপ্পু, প্রচার, প্রকাশনা ও সাহিত্য সম্পাদক আবু হুরায়রা, ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক মাহবুব আলম রায়হান, মুনজুরুল ইসলাম নাহিদ, আদিল সরকার এবং রাকিব হোসেন উপস্থিত ছিলেন।

প্রেস ক্লাবের শ্রদ্ধাঞ্জলি প্রদান কালে সাথে ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. জাহাঙ্গীর হোসেন এবং সহকারী প্রক্টর সাজ্জাদ হোসেন টিটু।

উল্লেখ্য, ১৯৭১ সালে বছরব্যাপী পাকিস্তান সেনাবাহিনী বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করে। পরিকল্পিতভাবে ১৪ ডিসেম্বরে সবচেয়ে বেশীসংখ্যক বুদ্ধিজীবী হত্যা করা হয়েছিল।

বাংলাদেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দিন আহমেদ এই দিনকে ‘শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস’ ঘোষণা করেন। সেখান থেকে প্রতিবছর বাংলাদেশে ১৪ ডিসেম্বর দিনটিকে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস হিসেবে পালন করা হয়।

Please Share This Post in Your Social Media


শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় প্রেস ক্লাবের শ্রদ্ধাঞ্জলি

Update Time : ০৭:০০:৪০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৪ ডিসেম্বর ২০২১

রাকিব হোসেন, ইবি প্রতিনিধি:

শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস- ২০২১ উপলক্ষে শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদন করেছে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় (ইবি) প্রেস ক্লাব।

মঙ্গলবার (১৪ ডিসেম্বর) সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদন করেন প্রেস ক্লাবের সদস্যরা।

এ সময় বিশ্ববিদ্যালয় প্রেসক্লাবের সভাপতি সরকার মাসুম, সহ-সভাপতি এ আর রাশেদ, সাধারণ সম্পাদক তারিকুল ইসলাম, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক নোমান ইবনে বাশার, দফতর সম্পাদক মুতাসিম বিল্লাহ পাপ্পু, প্রচার, প্রকাশনা ও সাহিত্য সম্পাদক আবু হুরায়রা, ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক মাহবুব আলম রায়হান, মুনজুরুল ইসলাম নাহিদ, আদিল সরকার এবং রাকিব হোসেন উপস্থিত ছিলেন।

প্রেস ক্লাবের শ্রদ্ধাঞ্জলি প্রদান কালে সাথে ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. জাহাঙ্গীর হোসেন এবং সহকারী প্রক্টর সাজ্জাদ হোসেন টিটু।

উল্লেখ্য, ১৯৭১ সালে বছরব্যাপী পাকিস্তান সেনাবাহিনী বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করে। পরিকল্পিতভাবে ১৪ ডিসেম্বরে সবচেয়ে বেশীসংখ্যক বুদ্ধিজীবী হত্যা করা হয়েছিল।

বাংলাদেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দিন আহমেদ এই দিনকে ‘শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস’ ঘোষণা করেন। সেখান থেকে প্রতিবছর বাংলাদেশে ১৪ ডিসেম্বর দিনটিকে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস হিসেবে পালন করা হয়।