প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগে তৃতীয় ধাপের পরীক্ষা ২৯ মার্চ

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • Update Time : ০৮:০৫:৫৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৮ মার্চ ২০২৪
  • / ৩১ Time View

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক পদে তৃতীয় ধাপের নিয়োগের লিখিত পরীক্ষা ২৯ মার্চ অনুষ্ঠিত হবে। এই ধাপের পরীক্ষায় অংশ নেবেন ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগের চাকরিপ্রার্থীরা।

সোমবার (১৮ মার্চ) প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র তথ্য অফিসার মাহবুবুর রহমান তুহিন স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তি থেকে এ তথ্য জানা যায়।

এতে বলা হয়, সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ‘সহকারী শিক্ষক’ নিয়োগের তৃতীয় ধাপের (ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগ) লিখিত পরীক্ষা ২৯ মার্চ অনুষ্ঠিত হবে। পরীক্ষার্থীদের অবশ্যই সকাল সাড়ে ৮টার মধ্যে কেন্দ্রে প্রবেশ করতে হবে।

তৃতীয় ধাপের পরীক্ষার জন্য প্রার্থীরা ২৩ মার্চ থেকে ওয়েবসাইটে Username এবং Password দিয়ে অথবা এসএসসির রোল, বোর্ড ও পাসের সাল দিয়ে লগইন করে প্রবেশপত্র ডাউনলোড করতে পারবেন।

আরও বলা হয়, পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য প্রার্থীদের অবশ্যই ডাউনলোডকৃত প্রবেশপত্রের রঙিন প্রিন্ট এবং নিজের জাতীয় পরিচয়পত্র (মূল এনআইডি/স্মার্ট কার্ড) সঙ্গে আনতে হবে। পরীক্ষা সংক্রান্ত অন্যান্য তথ্য প্রবেশপত্রে লেখা থাকবে।

বিজ্ঞপ্তিতে আরও জানানো হয়, পরীক্ষাকেন্দ্রে কোনো বই, উত্তরপত্র, নোট বা অন্য কোনো কাগজপত্র, ক্যালকুলেটর, মোবাইল ফোন, ভ্যানিটি ব্যাগ, পার্স, হাতঘড়ি বা ঘড়িজাতীয় বস্তু, ইলেকট্রনিক হাতঘড়ি বা যেকোনো ধরনের ইলেকট্রনিক ডিভাইস, কমিউনিকেটিভ ডিভাইস, জাতীয় পরিচয়পত্র (স্মার্ট কার্ড) ব্যতীত কোনো প্রকার ডেবিট কার্ড, ক্রেডিট কার্ড অথবা অন্য কোনো কার্ড বা এ জাতীয় বস্তু সঙ্গে নিয়ে প্রবেশ করা বা সঙ্গে রাখা সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। যদি কোনো পরীক্ষার্থী উল্লিখিত দ্রব্যাদি সঙ্গে নিয়ে পরীক্ষাকেন্দ্রে প্রবেশ করে, তবে তাকে তাৎক্ষণিক বহিষ্কারসহ সংশ্লিষ্টের বিরুদ্ধে প্রচলিত আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

এবারই প্রথম সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক পদে বিভাগওয়ারি নিয়োগ দেওয়া হচ্ছে। গুচ্ছভিত্তিক এ নিয়োগে তিন ধাপে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে। পরীক্ষাও আলাদাভাবে নেওয়া হচ্ছে।

এর আগে, গত ২৭ ফেব্রুয়ারি প্রথম ধাপের লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষার চূড়ান্ত ফলাফল প্রকাশ করা হয়। এতে ২ হাজার ৪৯৭ জন প্রার্থী সহকারী শিক্ষক পদে নিয়োগের জন্য প্রাথমিকভাবে নির্বাচিত হন। আর দ্বিতীয় ধাপের লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন ২০ হাজার ৬৪৭ জন

Tag :

Please Share This Post in Your Social Media

প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগে তৃতীয় ধাপের পরীক্ষা ২৯ মার্চ

Update Time : ০৮:০৫:৫৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৮ মার্চ ২০২৪

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক পদে তৃতীয় ধাপের নিয়োগের লিখিত পরীক্ষা ২৯ মার্চ অনুষ্ঠিত হবে। এই ধাপের পরীক্ষায় অংশ নেবেন ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগের চাকরিপ্রার্থীরা।

সোমবার (১৮ মার্চ) প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র তথ্য অফিসার মাহবুবুর রহমান তুহিন স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তি থেকে এ তথ্য জানা যায়।

এতে বলা হয়, সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ‘সহকারী শিক্ষক’ নিয়োগের তৃতীয় ধাপের (ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগ) লিখিত পরীক্ষা ২৯ মার্চ অনুষ্ঠিত হবে। পরীক্ষার্থীদের অবশ্যই সকাল সাড়ে ৮টার মধ্যে কেন্দ্রে প্রবেশ করতে হবে।

তৃতীয় ধাপের পরীক্ষার জন্য প্রার্থীরা ২৩ মার্চ থেকে ওয়েবসাইটে Username এবং Password দিয়ে অথবা এসএসসির রোল, বোর্ড ও পাসের সাল দিয়ে লগইন করে প্রবেশপত্র ডাউনলোড করতে পারবেন।

আরও বলা হয়, পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য প্রার্থীদের অবশ্যই ডাউনলোডকৃত প্রবেশপত্রের রঙিন প্রিন্ট এবং নিজের জাতীয় পরিচয়পত্র (মূল এনআইডি/স্মার্ট কার্ড) সঙ্গে আনতে হবে। পরীক্ষা সংক্রান্ত অন্যান্য তথ্য প্রবেশপত্রে লেখা থাকবে।

বিজ্ঞপ্তিতে আরও জানানো হয়, পরীক্ষাকেন্দ্রে কোনো বই, উত্তরপত্র, নোট বা অন্য কোনো কাগজপত্র, ক্যালকুলেটর, মোবাইল ফোন, ভ্যানিটি ব্যাগ, পার্স, হাতঘড়ি বা ঘড়িজাতীয় বস্তু, ইলেকট্রনিক হাতঘড়ি বা যেকোনো ধরনের ইলেকট্রনিক ডিভাইস, কমিউনিকেটিভ ডিভাইস, জাতীয় পরিচয়পত্র (স্মার্ট কার্ড) ব্যতীত কোনো প্রকার ডেবিট কার্ড, ক্রেডিট কার্ড অথবা অন্য কোনো কার্ড বা এ জাতীয় বস্তু সঙ্গে নিয়ে প্রবেশ করা বা সঙ্গে রাখা সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। যদি কোনো পরীক্ষার্থী উল্লিখিত দ্রব্যাদি সঙ্গে নিয়ে পরীক্ষাকেন্দ্রে প্রবেশ করে, তবে তাকে তাৎক্ষণিক বহিষ্কারসহ সংশ্লিষ্টের বিরুদ্ধে প্রচলিত আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

এবারই প্রথম সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক পদে বিভাগওয়ারি নিয়োগ দেওয়া হচ্ছে। গুচ্ছভিত্তিক এ নিয়োগে তিন ধাপে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে। পরীক্ষাও আলাদাভাবে নেওয়া হচ্ছে।

এর আগে, গত ২৭ ফেব্রুয়ারি প্রথম ধাপের লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষার চূড়ান্ত ফলাফল প্রকাশ করা হয়। এতে ২ হাজার ৪৯৭ জন প্রার্থী সহকারী শিক্ষক পদে নিয়োগের জন্য প্রাথমিকভাবে নির্বাচিত হন। আর দ্বিতীয় ধাপের লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন ২০ হাজার ৬৪৭ জন