‘এআই ঝুঁকি মোকাবিলায় আইন প্রণয়নে কাজ চলছে’

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • Update Time : ০৫:৩৮:১৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৪ এপ্রিল ২০২৪
  • / ৪৬ Time View

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) ঝুঁকি মোকাবিলা এবং এর সম্ভাবনাকে কাজে লাগাতে আইন প্রণয়নে কাজ চলছে বলে মন্তব্য করেছেন ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক।

বৃহস্পতিবার (৪ এপ্রিল) বিটিআরসির সম্মেলন কক্ষে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা আইন প্রণয়নে খসড়া প্রস্তুতের প্রারম্ভিক অংশীজন সংলাপে বক্তব্য দেন প্রতিমন্ত্রী।

তিনি বলেন, বর্তমান তথ্যপ্রযুক্তির এ যুগে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) নিয়ে সচেতনতা তৈরি করতে না পারলে ব্যাপক ঝুঁকি রয়েছে। ডিপফেক ভিডিও বা কণ্ঠস্বরের ক্লোনিং করে অসংখ্য অপরাধ সংঘটিত হচ্ছে। এটা কেবল জাতীয় নিরাপত্তায় নয়, বরং আন্তর্জাতিক নিরাপত্তার জন্যও হুমকি। আইনমন্ত্রীর নির্দেশনায় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার পজিটিভ বিষয়গুলোকে সামনে নিয়ে আইন তৈরির কাজ চলছে।

কর্মদক্ষতা বাড়ানোর জন্য এবং নির্ভুল কাজের জন্য এআই ব্যবহার করা যায় জানিয়ে পলক বলেন, ‘এর অনেক অনেক অনৈতিক ব্যবহারও আছে। আমরা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তায় উদ্ভাবন ও উন্নয়ন আরও বাড়াতে চাই। সে লক্ষ্য নিয়েই কাজ করা হচ্ছে।’

এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের সচিব মো. শামসুল আরেফিন, আইন ও বিচার বিভাগের সচিব মো. গোলাম সারওয়ার, বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) চেয়ারম্যান প্রকৌশলী মো. মহিউদ্দিন আহমেদ প্রমুখ।

Tag :

Please Share This Post in Your Social Media

‘এআই ঝুঁকি মোকাবিলায় আইন প্রণয়নে কাজ চলছে’

Update Time : ০৫:৩৮:১৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৪ এপ্রিল ২০২৪

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) ঝুঁকি মোকাবিলা এবং এর সম্ভাবনাকে কাজে লাগাতে আইন প্রণয়নে কাজ চলছে বলে মন্তব্য করেছেন ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক।

বৃহস্পতিবার (৪ এপ্রিল) বিটিআরসির সম্মেলন কক্ষে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা আইন প্রণয়নে খসড়া প্রস্তুতের প্রারম্ভিক অংশীজন সংলাপে বক্তব্য দেন প্রতিমন্ত্রী।

তিনি বলেন, বর্তমান তথ্যপ্রযুক্তির এ যুগে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) নিয়ে সচেতনতা তৈরি করতে না পারলে ব্যাপক ঝুঁকি রয়েছে। ডিপফেক ভিডিও বা কণ্ঠস্বরের ক্লোনিং করে অসংখ্য অপরাধ সংঘটিত হচ্ছে। এটা কেবল জাতীয় নিরাপত্তায় নয়, বরং আন্তর্জাতিক নিরাপত্তার জন্যও হুমকি। আইনমন্ত্রীর নির্দেশনায় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার পজিটিভ বিষয়গুলোকে সামনে নিয়ে আইন তৈরির কাজ চলছে।

কর্মদক্ষতা বাড়ানোর জন্য এবং নির্ভুল কাজের জন্য এআই ব্যবহার করা যায় জানিয়ে পলক বলেন, ‘এর অনেক অনেক অনৈতিক ব্যবহারও আছে। আমরা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তায় উদ্ভাবন ও উন্নয়ন আরও বাড়াতে চাই। সে লক্ষ্য নিয়েই কাজ করা হচ্ছে।’

এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের সচিব মো. শামসুল আরেফিন, আইন ও বিচার বিভাগের সচিব মো. গোলাম সারওয়ার, বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) চেয়ারম্যান প্রকৌশলী মো. মহিউদ্দিন আহমেদ প্রমুখ।