আবাসিক স্থাপনায় রেস্টুরেন্ট বন্ধের নির্দেশনা চেয়ে হাইকোর্টে রিট

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • Update Time : ১২:০৮:২২ অপরাহ্ন, রবিবার, ৩ মার্চ ২০২৪
  • / ৯৬ Time View

বেইলি রোডসহ সকল আবাসিক স্থাপনায় রেস্টুরেন্ট বন্ধের নির্দেশনা চেয়ে হাইকোর্টে রিট হয়েছে। আগুনের ঘটনায় প্রকৃত দায়ীদের গ্রেফতার এবং হতাহতদের পরিবারকে ক্ষতিপূরণ দেয়ার নির্দেশনাও চাওয়া হয়েছে এতে। রোববার (৩ মার্চ) ইউনিস আলী আকন্দ নামের এক আইনজীবী রিট আবেদনটি করেন।

এ বিষয়ে রিটকারী আইনজীবী বলেন, বেইলি রোডসহ সকল আবাসিক এলাকায় রেস্টুরেন্ট এবং বাণিজ্যিক কার্যক্রম বন্ধের নির্দেশনা চাওয়া হয়েছে। এছাড়া দুর্ঘটনায় নিহতের স্বজনদের ক্ষতিপূরণ চাওয়া হয়েছে। পাশাপাশি দায়ীদের বিরুদ্ধে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানানো হয়েছে।

গত বৃহস্পতিবার (২৯ ফেব্রুয়ারি) রাতে বেইলি রোডের গ্রিন কোজি কটেজ নামের একটি বহুতল ভবনে আগুন লাগে। এতে প্রাণ হারান ৪৬ জন। এ ঘটনায় এখনও আশঙ্কাজনক অবস্থায় হাসপাতালে পাঁচজন চিকিৎসাধীন রয়েছেন বলে শনিবার জানিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল নেন।

উল্লেখ্য, আগুন লাগা ভবনটিতে কাচ্চি ভাই রেস্টুরেন্ট, চা-কফির দোকান ‘চুমুক’, স্যামসাংয়ের শোরুম, গ্যাজেট অ্যান্ড গিয়ার, ইলিন, খানাস ও পিৎজা ইনের আউটলেট ছিল বলে জানা যায়।

Tag :

Please Share This Post in Your Social Media

আবাসিক স্থাপনায় রেস্টুরেন্ট বন্ধের নির্দেশনা চেয়ে হাইকোর্টে রিট

Update Time : ১২:০৮:২২ অপরাহ্ন, রবিবার, ৩ মার্চ ২০২৪

বেইলি রোডসহ সকল আবাসিক স্থাপনায় রেস্টুরেন্ট বন্ধের নির্দেশনা চেয়ে হাইকোর্টে রিট হয়েছে। আগুনের ঘটনায় প্রকৃত দায়ীদের গ্রেফতার এবং হতাহতদের পরিবারকে ক্ষতিপূরণ দেয়ার নির্দেশনাও চাওয়া হয়েছে এতে। রোববার (৩ মার্চ) ইউনিস আলী আকন্দ নামের এক আইনজীবী রিট আবেদনটি করেন।

এ বিষয়ে রিটকারী আইনজীবী বলেন, বেইলি রোডসহ সকল আবাসিক এলাকায় রেস্টুরেন্ট এবং বাণিজ্যিক কার্যক্রম বন্ধের নির্দেশনা চাওয়া হয়েছে। এছাড়া দুর্ঘটনায় নিহতের স্বজনদের ক্ষতিপূরণ চাওয়া হয়েছে। পাশাপাশি দায়ীদের বিরুদ্ধে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানানো হয়েছে।

গত বৃহস্পতিবার (২৯ ফেব্রুয়ারি) রাতে বেইলি রোডের গ্রিন কোজি কটেজ নামের একটি বহুতল ভবনে আগুন লাগে। এতে প্রাণ হারান ৪৬ জন। এ ঘটনায় এখনও আশঙ্কাজনক অবস্থায় হাসপাতালে পাঁচজন চিকিৎসাধীন রয়েছেন বলে শনিবার জানিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল নেন।

উল্লেখ্য, আগুন লাগা ভবনটিতে কাচ্চি ভাই রেস্টুরেন্ট, চা-কফির দোকান ‘চুমুক’, স্যামসাংয়ের শোরুম, গ্যাজেট অ্যান্ড গিয়ার, ইলিন, খানাস ও পিৎজা ইনের আউটলেট ছিল বলে জানা যায়।