শীঘ্রই খালেদা জিয়াকে দেশের বাহিরে নেয়া হবে: ফখরুল
- Update Time : ০১:১৫:৫৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৬ অগাস্ট ২০২৪
- / 26
{"remix_data":[],"remix_entry_point":"challenges","source_tags":[],"origin":"unknown","total_draw_time":0,"total_draw_actions":0,"layers_used":0,"brushes_used":0,"photos_added":0,"total_editor_actions":{},"tools_used":{"square_fit":1},"is_sticker":false,"edited_since_last_sticker_save":true,"containsFTESticker":false}
খুব শীঘ্রই বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে চিকিৎসার জন্য দেশের বাহিরে নেয়া হবে বলে জানিয়েছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
শুক্রবার (১৬ আগস্ট) সকালে নয়াপল্টন বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে নিচ তলায় দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ আহ্বান জানান। বিএনপির চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার ৮০তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে এ দোয়া মাহফিলের আয়োজন করে বিএনপি।
বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার সংগ্রাম লড়াইয়ের বর্ণনা তুলে ধরে মির্জা ফখরুল বলেন, বিশ্বের কোন নারী নেত্রী গণতন্ত্রের জন্য এমনভাবে লড়াই সংগ্রাম করেনি। স্বৈরাচার হাত থেকে দলকে রক্ষা করেছেন এই গৃহবধূ ঘর থেকে বের হয়ে এসে। আন্দোলন করে সেই স্বৈরাচার এরশাদকে পতন করে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার করেছিলেন। তিনি যা দিয়েছেন সেটি দলকে অনুসরণ করা দরকার। সাহসে অবিচল ছিলেন তিনি।
বিএনপি মহাসচিব বলেন, আমাদের সন্তানেরা বুকের তাজা রক্ত দিয়ে এগিয়ে গিয়ে আমাদের এই বিজয় এনে দিয়েছে। ছাত্রদলের অনেক ছেলে মারা গেছে। কোন বিভেদ করা যাবে না। ঐক্যবদ্ধভাবে থাকতে হবে।
তিনি বলেন, সংগ্রাম শেষ হয়ে যায়নি, আমরা এখনো ভাসমান অবস্থায়। অনেক ষড়যন্ত্র হচ্ছে, তিনি (শেখ হাসিনা) ভারতে বসে ষড়যন্ত্র করে যাচ্ছেন। আমাদের সতর্ক থাকতে হবে, ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে, স্বৈরাচার পতনের যেন নব্য ফ্যাসিস্ট স্বৈরাচার যেন আমাদের ঘাড়ে না চাপে।
বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার সুস্থতা ও যারা আন্দোলনে শহীদ হয়েছেন তাদের রুহের মাগফেরাত কামনা করে আল্লাহ তালার কাছে বিশেষ দোয়া করা হয়।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড মঈন খান, ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু, ড আসাদুজ্জামান খান রিপন, সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী, যুগ্ম মহাসচিব খায়রুল কবির খোকন, হাবিবুন নবী খান সোহেল, প্রচার সম্পাদক সুলতান সালাউদ্দিন টুকু প্রমুখ।