সাম্প্রদায়িক সহিংসতা রোধ করতে কঠোর নির্দেশনা আসবে: সিইসি

  • Update Time : ০৩:৩৫:৫২ অপরাহ্ন, বুধবার, ১১ অক্টোবর ২০২৩
  • / 119

নিজস্ব প্রতিবেদক

আসন্ন নির্বাচনকে ঘিরে সাম্প্রদায়িক সহিংসতার অপচেষ্টা রোধে কঠোর নির্দেশনা দেয়া হবে বলে জানিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়াল।

বুধবার সকালে আগারগাঁওয়ে হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের সাথে বৈঠকে একথা বলেন তিনি।

সিইসি বলেন, নির্বাচনকে ঘিরে যেন কোনো সহিংসতার ঘটনা না ঘটে এজন্য সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও দপ্তরে চিঠি পাঠিয়ে সতর্ক করা হবে।

বৈঠকে নির্বাচনকে ঘিরে সাম্প্রদায়িক অপশক্তি সহিংসতা ঘটাতে পারে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেন হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্যপরিষদের নেতারা।

কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেন, আমরা বিষয়টাকে খুব গুরুত্ব সহকারে নিয়েছি। যখন নির্বাচনের সঙ্গে বিষয়টা সংশ্লিষ্ট হবে, সেখানে আমাদের সংশ্লিষ্টতা এসে যায়। আমরা চিঠি দিয়ে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে অবহিত করব।

তিনি বলেন, নির্বাচনের ১৫ দিন পর পর্যন্ত আমাদের নিয়ন্ত্রণ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ওপর থাকে। আমরা সেদিকে নজর রাখব। নির্বাচনোত্তর হোক, নির্বাচনোত্তর না হোক, দেশের সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি রক্ষা করা, সাম্প্রদায়িক সহিংসতা, সংঘাত যাতে না হয়– এটা নিশ্চিত করার দায়িত্ব তাদের।

বৈঠকে অন্য নির্বাচন কমিশনাররা ছাড়াও ইসির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিষ্টান ঐক্য পরিষদের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট রানা দাশগুপ্তের নেতৃত্ব পাঁচ সদস্যের প্রতিনিধিদল উপস্থিত ছিলেন।

Tag :

Please Share This Post in Your Social Media


সাম্প্রদায়িক সহিংসতা রোধ করতে কঠোর নির্দেশনা আসবে: সিইসি

Update Time : ০৩:৩৫:৫২ অপরাহ্ন, বুধবার, ১১ অক্টোবর ২০২৩

নিজস্ব প্রতিবেদক

আসন্ন নির্বাচনকে ঘিরে সাম্প্রদায়িক সহিংসতার অপচেষ্টা রোধে কঠোর নির্দেশনা দেয়া হবে বলে জানিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়াল।

বুধবার সকালে আগারগাঁওয়ে হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের সাথে বৈঠকে একথা বলেন তিনি।

সিইসি বলেন, নির্বাচনকে ঘিরে যেন কোনো সহিংসতার ঘটনা না ঘটে এজন্য সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও দপ্তরে চিঠি পাঠিয়ে সতর্ক করা হবে।

বৈঠকে নির্বাচনকে ঘিরে সাম্প্রদায়িক অপশক্তি সহিংসতা ঘটাতে পারে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেন হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্যপরিষদের নেতারা।

কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেন, আমরা বিষয়টাকে খুব গুরুত্ব সহকারে নিয়েছি। যখন নির্বাচনের সঙ্গে বিষয়টা সংশ্লিষ্ট হবে, সেখানে আমাদের সংশ্লিষ্টতা এসে যায়। আমরা চিঠি দিয়ে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে অবহিত করব।

তিনি বলেন, নির্বাচনের ১৫ দিন পর পর্যন্ত আমাদের নিয়ন্ত্রণ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ওপর থাকে। আমরা সেদিকে নজর রাখব। নির্বাচনোত্তর হোক, নির্বাচনোত্তর না হোক, দেশের সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি রক্ষা করা, সাম্প্রদায়িক সহিংসতা, সংঘাত যাতে না হয়– এটা নিশ্চিত করার দায়িত্ব তাদের।

বৈঠকে অন্য নির্বাচন কমিশনাররা ছাড়াও ইসির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিষ্টান ঐক্য পরিষদের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট রানা দাশগুপ্তের নেতৃত্ব পাঁচ সদস্যের প্রতিনিধিদল উপস্থিত ছিলেন।