চাল রপ্তানিতে ২০ শতাংশ শুল্ক অব্যাহত রাখবে ভারত

  • Update Time : ০২:৪৭:১৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২২ ফেব্রুয়ারী ২০২৪
  • / 75

আন্তর্জাতিক ডেস্কঃ

চলতি বছরের ৩১ মার্চ পর্যন্ত সেদ্ধ চাল রপ্তানিতে ২০ শতাংশ শুল্ক আরোপ করে ভারত। কিন্তু নির্ধারিত সময়সীমার পরেও এই শুল্ক হার অব্যাহত থাকবে। দেশটির কেন্দ্রীয় সরকার জানিয়েছে, পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত এই রপ্তানি শুল্ক হার বহাল থাকবে।

ভারত সরকার গত বছরের আগস্টে সেদ্ধ চালের রপ্তানির ওপর ২০ শতাংশ শুল্ক আরোপ করে। অভ্যন্তরীণ মজুত বাড়ানো ও দাম নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্যই দেশটির সরকার ওই সিদ্ধান্ত নেয়, যা ২০২৪ সালের ৩১ মার্চ পর্যন্ত কার্যকর করা হয়েছিল।

কিন্তু ভারতের অর্থমন্ত্রণালয় এক প্রজ্ঞাপনে জানিয়েছে, রপ্তানির ক্ষেত্রে ২০ শতাংশ শুল্ক হার অনির্দিষ্টকালের জন্য কার্যকর থাকবে।

ভারতের খুচরা মূলস্ফীতি কমে ৫ দশমিক ১০ শতাংশে দাঁড়িয়েছে, যা ডিসেম্বরে ছিল চার মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ ৫ দশমিক ৬৯ শতাংশ।

ভারতের কৃষিমন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, ২০২২-২০২৩ শস্য বছরে চালের উৎপাদন বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৩৫ দশমিক ৫৪ মিলিয়ন টনে, যা তার আগের বছরের ১২৯ দশমিক ৪৭ মিলিয়ন টনের চেয়ে বেশি।

সূত্র: দ্য ইকোনমিক টাইমস

Tag :

Please Share This Post in Your Social Media


চাল রপ্তানিতে ২০ শতাংশ শুল্ক অব্যাহত রাখবে ভারত

Update Time : ০২:৪৭:১৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২২ ফেব্রুয়ারী ২০২৪

আন্তর্জাতিক ডেস্কঃ

চলতি বছরের ৩১ মার্চ পর্যন্ত সেদ্ধ চাল রপ্তানিতে ২০ শতাংশ শুল্ক আরোপ করে ভারত। কিন্তু নির্ধারিত সময়সীমার পরেও এই শুল্ক হার অব্যাহত থাকবে। দেশটির কেন্দ্রীয় সরকার জানিয়েছে, পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত এই রপ্তানি শুল্ক হার বহাল থাকবে।

ভারত সরকার গত বছরের আগস্টে সেদ্ধ চালের রপ্তানির ওপর ২০ শতাংশ শুল্ক আরোপ করে। অভ্যন্তরীণ মজুত বাড়ানো ও দাম নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্যই দেশটির সরকার ওই সিদ্ধান্ত নেয়, যা ২০২৪ সালের ৩১ মার্চ পর্যন্ত কার্যকর করা হয়েছিল।

কিন্তু ভারতের অর্থমন্ত্রণালয় এক প্রজ্ঞাপনে জানিয়েছে, রপ্তানির ক্ষেত্রে ২০ শতাংশ শুল্ক হার অনির্দিষ্টকালের জন্য কার্যকর থাকবে।

ভারতের খুচরা মূলস্ফীতি কমে ৫ দশমিক ১০ শতাংশে দাঁড়িয়েছে, যা ডিসেম্বরে ছিল চার মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ ৫ দশমিক ৬৯ শতাংশ।

ভারতের কৃষিমন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, ২০২২-২০২৩ শস্য বছরে চালের উৎপাদন বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৩৫ দশমিক ৫৪ মিলিয়ন টনে, যা তার আগের বছরের ১২৯ দশমিক ৪৭ মিলিয়ন টনের চেয়ে বেশি।

সূত্র: দ্য ইকোনমিক টাইমস