কনফিডেন্স গ্রুপ, ইউসিবি ইনভেস্টমেন্ট ও প্রাইম ব্যাংক ইনভেস্টমেন্টের চুক্তি

  • Update Time : ০২:০৫:০৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৯ মার্চ ২০২৪
  • / 51

কনফিডেন্স গ্রুপ, ইউসিবি ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড এবং প্রাইম ব্যাংক ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেডের মধ্যে সোমবার (১৮ মার্চ) ঢাকার ওয়েস্টিন হোটেলে একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে।

একটি অনাড়ম্বরপূর্ণ অনুষ্ঠানের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠান তিনটি, কনফিডেন্স গ্রুপের ইক্যুইটি পরামর্শ ও ইক্যুইটি মূলধন আয়োজনের জন্য এ সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর করে।

অনুষ্ঠানে কনফিডেন্স গ্রুপের চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার রেজাউল করিম, ভাইস-চেয়ারম্যান ইমরান করিম, ডিরেক্টর সালমান করিম, ইউসিবির ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও আরিফ কাদরী এবং ইউসিবি ইনভেস্টমেন্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও তানজিম আলমগীর, প্রাইম ব্যাংকের অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক ফয়সাল রহমান এবং প্রাইম ব্যাংক ইনভেস্টমেন্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ এম ওমর তৈয়বসহ সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

এই সমোঝোতা স্মারক স্বাক্ষরের মাধ্যমে কোম্পানিগুলো নিজেদের পারস্পরিক কৌশলগত অংশীদারত্ব বৃদ্ধি এবং টেকসই উন্নয়নে নতুন সুযোগ উন্মোচন করার জন্য একে অপরের শক্তি ও দক্ষতাকে কাজে লাগানোর ব্যাপারে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হয়।

Tag :

Please Share This Post in Your Social Media


কনফিডেন্স গ্রুপ, ইউসিবি ইনভেস্টমেন্ট ও প্রাইম ব্যাংক ইনভেস্টমেন্টের চুক্তি

Update Time : ০২:০৫:০৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৯ মার্চ ২০২৪

কনফিডেন্স গ্রুপ, ইউসিবি ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড এবং প্রাইম ব্যাংক ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেডের মধ্যে সোমবার (১৮ মার্চ) ঢাকার ওয়েস্টিন হোটেলে একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে।

একটি অনাড়ম্বরপূর্ণ অনুষ্ঠানের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠান তিনটি, কনফিডেন্স গ্রুপের ইক্যুইটি পরামর্শ ও ইক্যুইটি মূলধন আয়োজনের জন্য এ সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর করে।

অনুষ্ঠানে কনফিডেন্স গ্রুপের চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার রেজাউল করিম, ভাইস-চেয়ারম্যান ইমরান করিম, ডিরেক্টর সালমান করিম, ইউসিবির ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও আরিফ কাদরী এবং ইউসিবি ইনভেস্টমেন্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও তানজিম আলমগীর, প্রাইম ব্যাংকের অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক ফয়সাল রহমান এবং প্রাইম ব্যাংক ইনভেস্টমেন্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ এম ওমর তৈয়বসহ সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

এই সমোঝোতা স্মারক স্বাক্ষরের মাধ্যমে কোম্পানিগুলো নিজেদের পারস্পরিক কৌশলগত অংশীদারত্ব বৃদ্ধি এবং টেকসই উন্নয়নে নতুন সুযোগ উন্মোচন করার জন্য একে অপরের শক্তি ও দক্ষতাকে কাজে লাগানোর ব্যাপারে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হয়।