আরও ২৩ কোম্পানির ফ্লোর প্রাইস প্রত্যাহার

  • Update Time : ১০:২৬:৩৬ অপরাহ্ন, সোমবার, ২২ জানুয়ারী ২০২৪
  • / 67

শেয়ারবাজারের লেনদেনে গতি ফিরে আসায় আরও ২৩টি কোম্পানির ওপর থেকে ফ্লোর প্রাইস বা সর্বনিম্ন মূল্যস্তর তুলে নেওয়া হয়েছে। সোমবার লেনদেন শেষে এ-সংক্রান্ত আদেশ জারি করেছে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। তাতে শেয়ারবাজারে এখন ফ্লোর প্রাইস আরোপ রয়েছে মাত্র ১২টি কোম্পানির শেয়ারের ওপর।

গত বৃহস্পতিবার ৩৫টি কোম্পানি বাদে বাকি সব কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের ওপর থেকে ফ্লোর প্রাইস তুলে নেয় বিএসইসি। ওই ৩৫টি কোম্পানির মধ্য থেকে আজ নতুন করে ২৩টির ওপর থেকে ফ্লোর প্রাইস তুলে নেওয়া হয়। এই ২৩ কোম্পানি হলো বারাকা পাওয়ার, বাংলাদেশ সাবমেরিন কেব্‌ল, বিএসআরএম স্টিল, কনফিডেন্স সিমেন্ট, ডিবিএইচ, ডরিন পাওয়ার, এনভয় টেক্সটাইল, এইচআর টেক্সটাইল, আইডিএলসি, ইনডেক্স অ্যাগ্রো, কেডিএস এক্সেসরিজ, কাট্টলি টেক্সটাইল, মালেক স্পিনিং, ন্যাশনাল হাউজিং অ্যান্ড ফাইন্যান্স, ন্যাশনাল পলিমার, পদ্মা অয়েল, সায়হাম কটন, শাশা ডেনিমস, সোনালী পেপার, সোনার বাংলা ইনস্যুরেন্স, শাইনপুকুর সিরামিকস, সামিট পাওয়ার ও ইউনাইটেড পাওয়ার।

আর যে ১২ কোম্পানির ওপর এখনো ফ্লোর প্রাইস আরোপ রয়েছে, সেগুলো হলো আনোয়ার গ্যালভানাইজিং, ব্রিটিশ-আমেরিকান টোব্যাকো কোম্পানি বা বিএটিবিসি, বেক্সিমকো লিমিটেড, বিএসআরএম লিমিটেড, গ্রামীণফোন, ইসলামী ব্যাংক, খুলনা পাওয়ার, মেঘনা পেট্রোলিয়াম, ওরিয়ন ফার্মা, রেনেটা, রবি ও শাহজিবাজার পাওয়ার।

Tag :

Please Share This Post in Your Social Media


আরও ২৩ কোম্পানির ফ্লোর প্রাইস প্রত্যাহার

Update Time : ১০:২৬:৩৬ অপরাহ্ন, সোমবার, ২২ জানুয়ারী ২০২৪

শেয়ারবাজারের লেনদেনে গতি ফিরে আসায় আরও ২৩টি কোম্পানির ওপর থেকে ফ্লোর প্রাইস বা সর্বনিম্ন মূল্যস্তর তুলে নেওয়া হয়েছে। সোমবার লেনদেন শেষে এ-সংক্রান্ত আদেশ জারি করেছে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। তাতে শেয়ারবাজারে এখন ফ্লোর প্রাইস আরোপ রয়েছে মাত্র ১২টি কোম্পানির শেয়ারের ওপর।

গত বৃহস্পতিবার ৩৫টি কোম্পানি বাদে বাকি সব কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের ওপর থেকে ফ্লোর প্রাইস তুলে নেয় বিএসইসি। ওই ৩৫টি কোম্পানির মধ্য থেকে আজ নতুন করে ২৩টির ওপর থেকে ফ্লোর প্রাইস তুলে নেওয়া হয়। এই ২৩ কোম্পানি হলো বারাকা পাওয়ার, বাংলাদেশ সাবমেরিন কেব্‌ল, বিএসআরএম স্টিল, কনফিডেন্স সিমেন্ট, ডিবিএইচ, ডরিন পাওয়ার, এনভয় টেক্সটাইল, এইচআর টেক্সটাইল, আইডিএলসি, ইনডেক্স অ্যাগ্রো, কেডিএস এক্সেসরিজ, কাট্টলি টেক্সটাইল, মালেক স্পিনিং, ন্যাশনাল হাউজিং অ্যান্ড ফাইন্যান্স, ন্যাশনাল পলিমার, পদ্মা অয়েল, সায়হাম কটন, শাশা ডেনিমস, সোনালী পেপার, সোনার বাংলা ইনস্যুরেন্স, শাইনপুকুর সিরামিকস, সামিট পাওয়ার ও ইউনাইটেড পাওয়ার।

আর যে ১২ কোম্পানির ওপর এখনো ফ্লোর প্রাইস আরোপ রয়েছে, সেগুলো হলো আনোয়ার গ্যালভানাইজিং, ব্রিটিশ-আমেরিকান টোব্যাকো কোম্পানি বা বিএটিবিসি, বেক্সিমকো লিমিটেড, বিএসআরএম লিমিটেড, গ্রামীণফোন, ইসলামী ব্যাংক, খুলনা পাওয়ার, মেঘনা পেট্রোলিয়াম, ওরিয়ন ফার্মা, রেনেটা, রবি ও শাহজিবাজার পাওয়ার।