শহরের সুবিধায় গড়ে উঠবে গ্রাম, মেগা প্রকল্প অনুমোদন

  • Update Time : ০৪:৩২:৪৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৮ জুলাই ২০২৩
  • / 107

নিজস্ব প্রতিবেদক

আবাসিক ফ্ল্যাট, পানি সরবরাহ ও পয়ঃনিষ্কাশন ব্যবস্থা, টেকসই জ্বালানির সুবিধা, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, সাংস্কৃতিক কেন্দ্র ও হাসপাতাল গড়ে তোলার মাধ্যমে শহরের সেবাকে গ্রামে নিয়ে যাওয়ার মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়ন হতে চলেছে।

মঙ্গলবার জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটিতে (একনেক) অনুমোদন পেয়েছে ‘আমার গ্রাম আমার শহর’ মেগা প্রকল্প। আর এই প্রকল্পের মাধ্যমেই দেশের পল্লী জনপদের উন্নয়নে শুরু হতে যাচ্ছে বিশাল কর্মযজ্ঞ।

এদিন প্রধানমন্ত্রী ও একনেক চেয়ারপারসন শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত একনেকে মোট ১৫টি প্রকল্পের অনুমোদন দেয়া হয়েছে। এ গুলো বাস্তবায়নে মোট ব্যয় ধরা হয়েছে ১৮ হাজার ১০ কোটি ১২ লাখ টাকা।

একনেকের বৈঠকের পরে পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান সাংবাদিকদের বলেন, ‘প্রকল্পটির মাধ্যমে শহরের মতো গ্রামেও আবাসনের জন্য ফ্ল্যাট সুবিধা, ইউনিয়নের রাজস্ব আহরণ ব্যবস্থা, সাংস্কৃতিক কেন্দ্র, পানি সরবরাহ ও পয়ঃনিস্কাষন ব্যবস্থা, টেকসই জ্বালানি ব্যবস্থার সুবিধা গড়ে তোলা হবে।

‘মোট কথা শহরের সুবিধা গ্রামে দেয়ার জন্যই প্রকল্পটি অনুমোদন দেয়া হয়েছে,’ বলেন তিনি।

এম এ মান্নান বলেন, প্রাথমিকভাবে ১৫টি ইউনিয়নে পাইলট প্রকল্প হিসেবে বাস্তবায়নের লক্ষ্যে ৮০০ কোটি টাকা ব্যয় ধরা হয়েছে। পাইলট প্রকল্পের পরই পর্যায়ক্রমে সারা দেশে বিস্তৃত হবে ‘আমার শহর আমার গ্রাম’।

প্রকল্পটির মাধ্যমে প্রাথমিকভাবে তিনটি গ্রামে ৬১৬টি ইউনিট বা ৬৮টি চারতলা আবাসন ভবন নির্মাণ করা হবে বলে জানান পরিকল্পনামন্ত্রী।

প্রকল্পের আওতায় যে ১৫টি গ্রামকে মডেল গ্রাম করা হবে তা দেশের আটটি বিভাগ থেকেই বাছাই করা হবে। এসব গ্রামে গড়ে তোলা হবে যোগাযোগ ও বাজার অবকাঠামো, আধুনিক স্বাস্থ্য সেবা, মানসম্মত শিক্ষা, সুপেয় পানি, তথ্য প্রযুক্তি সুবিধা ও দ্রুতগতিসম্পন্ন ইন্টারনেট সুবিধা, উন্নত পয়:নিষ্কাশন ও বর্জ্য ব্যবস্থাপনা, কমিউনিটি স্পেস ও বিনোদনের ব্যবস্থা, ব্যাংকিং সুবিধা, গ্রামীণ কর্মসংস্থান, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সরবরাহ, কৃষির আধুনিকায়ন ও যান্ত্রিকীকরণের মাধ্যমে উৎপাদন বৃদ্ধিস নানা সুবিধা।

আমার গ্রাম আমার শহর প্রকল্প বাস্তবায়ন শুরু হলে এর সঙ্গে অন্তর্ভুক্ত করা হবে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগের চলমান প্রায় ২৩৭টি প্রকল্প। কারণ ওই প্রকল্পগুলো আমার গ্রাম আমার শহর’ প্রকল্পের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ। এছাড়া আমার গ্রাম আমার শহরের জন্য ইতোমধ্যে শতাধিক নতুন প্রকল্পের প্রস্তাব করেছে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগ।

ছয় বছরে দেড় লাখ কোটি টাকায় আমার গ্রাম আমার শহর প্রকল্প বাস্তবায়নের প্রক্ষেপণ করা হয়েছে।

আমার গ্রাম আমার শহর প্রকল্প নিয়ে অনেক আগেই কথা হলেও সরকারের শেষ সময়ে এসে পাইলট প্রকল্প কেন, এদিন একনেক সভার পর এমন প্রশ্নও তুলেছেন এক সাংবাদিক।

জবাবে পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের সচিব সত্যজিত কর্মকার বলেন, সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়গুলোর আগ্রহেই প্রকল্পটি নেয়া হয়েছে। তবে এমন প্রকল্প ভবিষ্যতে আর নেয়া হবেনা, এখান থেকে শিক্ষা নিয়ে অন্যান্য গ্রামেও তা বাস্তবায়ন করবে সরকার।

১৫ প্রকল্প অনুমোদন

আমার গ্রাম আমার শহরসহ ১৫ প্রকল্প অনুমোদন দিয়েছে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির একনেক। এগুলো বাস্তবায়নে মোট ব্যয় ধরা হয়েছে ১৮ হাজার ১০ কোটি ১২ লাখ টাকা।

এরমধ্যে সরকারি তহবিল থেকে ১২ হাজার ১৯২ কোটি ৭ লাখ টাকা , বৈদেশিক ঋণ সহায়তা থেকে ৫ হাজার ২৩৩ কোটি ৪৩ লাখ টাকা এবং বাস্তবায়নকারী সংস্থা থেকে ৫৮৪ কোটি ৬২ লাখ টাকা ব্যয় করা হবে।

পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন, বিশ্ববাজারে নির্মাণ সামগ্রীর দাম বৃদ্ধি পাওয়ায় প্রকল্প বাস্তবায়নে অনেক ক্ষেত্রেই চাপে পড়ছে সংশ্লিষ্টরা। এটি সমাধানে প্রধানমন্ত্রী ব্যয় অ্যাডজাস্ট করার পরামর্শ দিয়েছেন।

তিনি বলেন, শুধু নির্মাণ সামগ্রিক দাম বৃদ্ধি নয় ডলারের দাম বৃদ্ধিতেও প্রকল্প বাস্তবায়নে নানা রকম জটিলতা তৈরি হচ্ছে। এসব বিষয়ে আরোও সচেতন হয়ে প্রকল্প ব্যয় নির্ধারণের নির্দেশ দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

এছাড়া উপকূলীয় এলাকায় প্রকল্প বাস্তবায়নেও সাবধানি হওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন তিনি।

একনেকে অনুমোদিত প্রকল্পগুলোর মধ্যে- বড়পুকুরিয়া-বগুড়া-কালিয়াকৈর ৪০০ কেভি লাইন প্রকল্প, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব ফিল্ম সিটি প্রকল্প, সিলেট মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন প্রকল্প, ঝিনাই, ঘাঘট, বংশী এবং নাগদা নদীর প্রবাহ পুনরুদ্ধারের জন্য শুষ্ক মৌসুমে নদীর প্রবাহ নিশ্চিতকরণ, নৌ-পথের উন্নয়ন ও বন্যা ব্যবস্থাপনা প্রকল্প,

উলিপুর-চিলমারি সংযোগ সড়ক নির্মাণ প্রকল্প, বেসরকারি ভবনগুলোর রেজিলিয়েন্সির জন্য ডিজাইন এবং নির্মাণের গুণগত মান বৃদ্ধিকরণ প্রকল্প, পার্বত্য চট্টগ্রামে সমন্বিত ও টেকসই পৌর পানি সরবরাহ ও স্যানিটেশন প্রকল্প, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের জন্য রেকর্ড ভবন নির্মাণ প্রকল্প

বরিশাল, ভোলা, ঝালকাঠি ও পিরোজপুর জেলা সেচ উন্নয়ন প্রকল্প, ডাবল লিফটিং পদ্ধতিতে পদ্মা নদীর পানি বরেন্দ্র এলাকায় সরবরাহ ও সেচ সম্প্রসারণ প্রকল্প, টিস্যু কালচার ল্যাবরেটরি কাম হর্টিকালচার সেন্টার স্থাপন ও উন্নয়ন প্রকল্প।

ভূমি পুনরুদ্ধারের লক্ষ্যে উড়িরচর-নোয়াখালী ক্রস ড্যাম নির্মাণ প্রকল্প, চট্টগ্রাম জেলাস্থ পোল্ডার নং ৭২ এর ক্ষতিগ্রস্ত বাঁধের স্থায়ী পুনর্বাসন ঢাল সংরক্ষণ প্রকল্প, দেশের বিভিন্ন কৌশলগত স্থানে নতুন খাদ্য গুদাম ও আনুষঙ্গিক সুবিধা নির্মাণ প্রকল্প, আমার গ্রাম আমার শহর পাইলট গ্রাম উন্নয়ন প্রকল্প।

Tag :

Please Share This Post in Your Social Media


শহরের সুবিধায় গড়ে উঠবে গ্রাম, মেগা প্রকল্প অনুমোদন

Update Time : ০৪:৩২:৪৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৮ জুলাই ২০২৩

নিজস্ব প্রতিবেদক

আবাসিক ফ্ল্যাট, পানি সরবরাহ ও পয়ঃনিষ্কাশন ব্যবস্থা, টেকসই জ্বালানির সুবিধা, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, সাংস্কৃতিক কেন্দ্র ও হাসপাতাল গড়ে তোলার মাধ্যমে শহরের সেবাকে গ্রামে নিয়ে যাওয়ার মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়ন হতে চলেছে।

মঙ্গলবার জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটিতে (একনেক) অনুমোদন পেয়েছে ‘আমার গ্রাম আমার শহর’ মেগা প্রকল্প। আর এই প্রকল্পের মাধ্যমেই দেশের পল্লী জনপদের উন্নয়নে শুরু হতে যাচ্ছে বিশাল কর্মযজ্ঞ।

এদিন প্রধানমন্ত্রী ও একনেক চেয়ারপারসন শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত একনেকে মোট ১৫টি প্রকল্পের অনুমোদন দেয়া হয়েছে। এ গুলো বাস্তবায়নে মোট ব্যয় ধরা হয়েছে ১৮ হাজার ১০ কোটি ১২ লাখ টাকা।

একনেকের বৈঠকের পরে পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান সাংবাদিকদের বলেন, ‘প্রকল্পটির মাধ্যমে শহরের মতো গ্রামেও আবাসনের জন্য ফ্ল্যাট সুবিধা, ইউনিয়নের রাজস্ব আহরণ ব্যবস্থা, সাংস্কৃতিক কেন্দ্র, পানি সরবরাহ ও পয়ঃনিস্কাষন ব্যবস্থা, টেকসই জ্বালানি ব্যবস্থার সুবিধা গড়ে তোলা হবে।

‘মোট কথা শহরের সুবিধা গ্রামে দেয়ার জন্যই প্রকল্পটি অনুমোদন দেয়া হয়েছে,’ বলেন তিনি।

এম এ মান্নান বলেন, প্রাথমিকভাবে ১৫টি ইউনিয়নে পাইলট প্রকল্প হিসেবে বাস্তবায়নের লক্ষ্যে ৮০০ কোটি টাকা ব্যয় ধরা হয়েছে। পাইলট প্রকল্পের পরই পর্যায়ক্রমে সারা দেশে বিস্তৃত হবে ‘আমার শহর আমার গ্রাম’।

প্রকল্পটির মাধ্যমে প্রাথমিকভাবে তিনটি গ্রামে ৬১৬টি ইউনিট বা ৬৮টি চারতলা আবাসন ভবন নির্মাণ করা হবে বলে জানান পরিকল্পনামন্ত্রী।

প্রকল্পের আওতায় যে ১৫টি গ্রামকে মডেল গ্রাম করা হবে তা দেশের আটটি বিভাগ থেকেই বাছাই করা হবে। এসব গ্রামে গড়ে তোলা হবে যোগাযোগ ও বাজার অবকাঠামো, আধুনিক স্বাস্থ্য সেবা, মানসম্মত শিক্ষা, সুপেয় পানি, তথ্য প্রযুক্তি সুবিধা ও দ্রুতগতিসম্পন্ন ইন্টারনেট সুবিধা, উন্নত পয়:নিষ্কাশন ও বর্জ্য ব্যবস্থাপনা, কমিউনিটি স্পেস ও বিনোদনের ব্যবস্থা, ব্যাংকিং সুবিধা, গ্রামীণ কর্মসংস্থান, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সরবরাহ, কৃষির আধুনিকায়ন ও যান্ত্রিকীকরণের মাধ্যমে উৎপাদন বৃদ্ধিস নানা সুবিধা।

আমার গ্রাম আমার শহর প্রকল্প বাস্তবায়ন শুরু হলে এর সঙ্গে অন্তর্ভুক্ত করা হবে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগের চলমান প্রায় ২৩৭টি প্রকল্প। কারণ ওই প্রকল্পগুলো আমার গ্রাম আমার শহর’ প্রকল্পের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ। এছাড়া আমার গ্রাম আমার শহরের জন্য ইতোমধ্যে শতাধিক নতুন প্রকল্পের প্রস্তাব করেছে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগ।

ছয় বছরে দেড় লাখ কোটি টাকায় আমার গ্রাম আমার শহর প্রকল্প বাস্তবায়নের প্রক্ষেপণ করা হয়েছে।

আমার গ্রাম আমার শহর প্রকল্প নিয়ে অনেক আগেই কথা হলেও সরকারের শেষ সময়ে এসে পাইলট প্রকল্প কেন, এদিন একনেক সভার পর এমন প্রশ্নও তুলেছেন এক সাংবাদিক।

জবাবে পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের সচিব সত্যজিত কর্মকার বলেন, সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়গুলোর আগ্রহেই প্রকল্পটি নেয়া হয়েছে। তবে এমন প্রকল্প ভবিষ্যতে আর নেয়া হবেনা, এখান থেকে শিক্ষা নিয়ে অন্যান্য গ্রামেও তা বাস্তবায়ন করবে সরকার।

১৫ প্রকল্প অনুমোদন

আমার গ্রাম আমার শহরসহ ১৫ প্রকল্প অনুমোদন দিয়েছে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির একনেক। এগুলো বাস্তবায়নে মোট ব্যয় ধরা হয়েছে ১৮ হাজার ১০ কোটি ১২ লাখ টাকা।

এরমধ্যে সরকারি তহবিল থেকে ১২ হাজার ১৯২ কোটি ৭ লাখ টাকা , বৈদেশিক ঋণ সহায়তা থেকে ৫ হাজার ২৩৩ কোটি ৪৩ লাখ টাকা এবং বাস্তবায়নকারী সংস্থা থেকে ৫৮৪ কোটি ৬২ লাখ টাকা ব্যয় করা হবে।

পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন, বিশ্ববাজারে নির্মাণ সামগ্রীর দাম বৃদ্ধি পাওয়ায় প্রকল্প বাস্তবায়নে অনেক ক্ষেত্রেই চাপে পড়ছে সংশ্লিষ্টরা। এটি সমাধানে প্রধানমন্ত্রী ব্যয় অ্যাডজাস্ট করার পরামর্শ দিয়েছেন।

তিনি বলেন, শুধু নির্মাণ সামগ্রিক দাম বৃদ্ধি নয় ডলারের দাম বৃদ্ধিতেও প্রকল্প বাস্তবায়নে নানা রকম জটিলতা তৈরি হচ্ছে। এসব বিষয়ে আরোও সচেতন হয়ে প্রকল্প ব্যয় নির্ধারণের নির্দেশ দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

এছাড়া উপকূলীয় এলাকায় প্রকল্প বাস্তবায়নেও সাবধানি হওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন তিনি।

একনেকে অনুমোদিত প্রকল্পগুলোর মধ্যে- বড়পুকুরিয়া-বগুড়া-কালিয়াকৈর ৪০০ কেভি লাইন প্রকল্প, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব ফিল্ম সিটি প্রকল্প, সিলেট মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন প্রকল্প, ঝিনাই, ঘাঘট, বংশী এবং নাগদা নদীর প্রবাহ পুনরুদ্ধারের জন্য শুষ্ক মৌসুমে নদীর প্রবাহ নিশ্চিতকরণ, নৌ-পথের উন্নয়ন ও বন্যা ব্যবস্থাপনা প্রকল্প,

উলিপুর-চিলমারি সংযোগ সড়ক নির্মাণ প্রকল্প, বেসরকারি ভবনগুলোর রেজিলিয়েন্সির জন্য ডিজাইন এবং নির্মাণের গুণগত মান বৃদ্ধিকরণ প্রকল্প, পার্বত্য চট্টগ্রামে সমন্বিত ও টেকসই পৌর পানি সরবরাহ ও স্যানিটেশন প্রকল্প, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের জন্য রেকর্ড ভবন নির্মাণ প্রকল্প

বরিশাল, ভোলা, ঝালকাঠি ও পিরোজপুর জেলা সেচ উন্নয়ন প্রকল্প, ডাবল লিফটিং পদ্ধতিতে পদ্মা নদীর পানি বরেন্দ্র এলাকায় সরবরাহ ও সেচ সম্প্রসারণ প্রকল্প, টিস্যু কালচার ল্যাবরেটরি কাম হর্টিকালচার সেন্টার স্থাপন ও উন্নয়ন প্রকল্প।

ভূমি পুনরুদ্ধারের লক্ষ্যে উড়িরচর-নোয়াখালী ক্রস ড্যাম নির্মাণ প্রকল্প, চট্টগ্রাম জেলাস্থ পোল্ডার নং ৭২ এর ক্ষতিগ্রস্ত বাঁধের স্থায়ী পুনর্বাসন ঢাল সংরক্ষণ প্রকল্প, দেশের বিভিন্ন কৌশলগত স্থানে নতুন খাদ্য গুদাম ও আনুষঙ্গিক সুবিধা নির্মাণ প্রকল্প, আমার গ্রাম আমার শহর পাইলট গ্রাম উন্নয়ন প্রকল্প।