রেকর্ড উচ্চতায় চীনের চাল আমদানি

  • Update Time : ১০:০৯:১১ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৬ জানুয়ারী ২০২২
  • / 164

আন্তর্জাতিক ডেস্কঃ

বিদায়ী বছর চীনের চাল আমদানি রেকর্ড উচ্চতায় পৌঁছেছে। মূলত পশুখাদ্য উৎপাদনে ভাঙা চালের চাহিদা বাড়ায় আমদানিতে এমন উল্লম্ফন দেখা দেয়। সম্প্রতি এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে ইনডেক্স বক্স।

প্রতিবেদনের তথ্য বলছে, গত বছরের জানুয়ারি-আগস্ট পর্যন্ত আট মাসে চীন বিভিন্ন দেশ থেকে ৩২ লাখ টন চাল আমদানি করে। মোট আমদানির অর্ধেকই ভাঙা চাল।

ভারত দেশটির প্রধান চাল সরবরাহকারী দেশে পরিণত হয়েছে। গত বছরের প্রথম আট মাসে ভারত চীনে ১০ লাখ টন ভাঙা চাল রফতানি করে। এর আগে দেশটিতে এত বেশি ভাঙা চাল রফতানি করেনি ভারত। এসব চালের মূল্য দাঁড়িয়েছে ২২ কোটি ৫০ লাখ ডলার।

ভারত ছাড়া অন্য যেসব দেশ চীনে চাল সরবরাহ করেছে তাদের মধ্যে অন্যতম মিয়ানমার, ভিয়েতনাম, পাকিস্তান ও থাইল্যান্ড। এসব দেশ থেকেও আমদানি বেড়েছে। আট মাসে পাকিস্তান থেকে ৯ কোটি ডলারের চাল আমদানি করা হয়। এর আগের বছরের একই সময় ২ কোটি ৪০ লাখ ডলারের চাল আমদানি করা হয়েছিল। ভিয়েতনাম থেকে ১৫ কোটি, থাইল্যান্ড থেকে ৪ কোটি ৪০ লাখ ও মিয়ানমার থেকে ৮ কোটি ৪০ লাখ ডলারের চাল আমদানি করা হয়।

Tag :

Please Share This Post in Your Social Media


রেকর্ড উচ্চতায় চীনের চাল আমদানি

Update Time : ১০:০৯:১১ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৬ জানুয়ারী ২০২২

আন্তর্জাতিক ডেস্কঃ

বিদায়ী বছর চীনের চাল আমদানি রেকর্ড উচ্চতায় পৌঁছেছে। মূলত পশুখাদ্য উৎপাদনে ভাঙা চালের চাহিদা বাড়ায় আমদানিতে এমন উল্লম্ফন দেখা দেয়। সম্প্রতি এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে ইনডেক্স বক্স।

প্রতিবেদনের তথ্য বলছে, গত বছরের জানুয়ারি-আগস্ট পর্যন্ত আট মাসে চীন বিভিন্ন দেশ থেকে ৩২ লাখ টন চাল আমদানি করে। মোট আমদানির অর্ধেকই ভাঙা চাল।

ভারত দেশটির প্রধান চাল সরবরাহকারী দেশে পরিণত হয়েছে। গত বছরের প্রথম আট মাসে ভারত চীনে ১০ লাখ টন ভাঙা চাল রফতানি করে। এর আগে দেশটিতে এত বেশি ভাঙা চাল রফতানি করেনি ভারত। এসব চালের মূল্য দাঁড়িয়েছে ২২ কোটি ৫০ লাখ ডলার।

ভারত ছাড়া অন্য যেসব দেশ চীনে চাল সরবরাহ করেছে তাদের মধ্যে অন্যতম মিয়ানমার, ভিয়েতনাম, পাকিস্তান ও থাইল্যান্ড। এসব দেশ থেকেও আমদানি বেড়েছে। আট মাসে পাকিস্তান থেকে ৯ কোটি ডলারের চাল আমদানি করা হয়। এর আগের বছরের একই সময় ২ কোটি ৪০ লাখ ডলারের চাল আমদানি করা হয়েছিল। ভিয়েতনাম থেকে ১৫ কোটি, থাইল্যান্ড থেকে ৪ কোটি ৪০ লাখ ও মিয়ানমার থেকে ৮ কোটি ৪০ লাখ ডলারের চাল আমদানি করা হয়।