মঙ্গলবার সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত কেরানীগঞ্জ মডেল থানা এলাকায় এই অভিযানে প্রায় ৫ কোটি টাকার সরকারি জমি উদ্ধার হয়।
উপজেলা নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট কামরুল হাসান সোহেল জানান, মধ্যেরচর মৌজার ৫৩ শতাংশ জমি প্লট করে বিক্রি করেছিলেন স্থানীয় ভূমিদস্যু রহমত উল্লাহ। হাউজিংয়ের কথা বলে ভুয়া দাগ ও খতিয়ান নম্বর দেখিয়ে ১১টি পরিবারের কাছে এই জমি বিক্র করে রহমত উল্লাহ। পরে তাদের সঠিক জায়গা না বুঝিয়ে না দিয়ে সরকারের খাস জমি দখল করে বাড়ি করতে দেয়।
এমন আরও অনেক অভিযোগের ভিত্তিতে সরকারি জমি উদ্ধারে এই অভিযান চালায় উপজেলা প্রশাসন।



























