কঙ্গোর এয়ারপোর্ট সুরক্ষার দায়িত্ব পেল বাংলাদেশ পুলিশের নারী শান্তিরক্ষীরা

  • Update Time : ০৯:১৪:১৭ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২ অক্টোবর ২০২০
  • / 210
নিজস্ব প্রতিনিধি:
জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা মিশন কর্তৃক পরিচালিত ডিআর কঙ্গোর মনুস্কো বিমানবন্দর সুরক্ষার দায়িত্ব পেয়েছেন বাংলাদেশের পুলিশের নারী শান্তিরক্ষীরা। জাতিসংঘ কর্তৃক পরিচালিত এই বিমানবন্দরটি একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা, যার সুরক্ষা দিতে পেরে বাংলাদেশ পুলিশের নারী শান্তিরক্ষীরা অত্যন্ত গর্বিত।
.
বাংলাদেশ থেকে ৮৫০০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত এই বিমানবন্দরের নিরাপত্তায় রয়েছেন ব্যানএফপিইউ-১, রোটেশন -১৪ এর শান্তিরক্ষী পুলিশ সদস্যরা।
.
বিষয়টি বিডিসমাচারকে নিশ্চিত করেন বাংলাদেশ পুলিশের এআইজি (মিডিয়া এন্ড পিআর) মো.সোহেল রানা।
.
এই রোটেশনের কমান্ডার মেরিনা আক্তার বলেন, আমরা শুধু দেশের মাটিতেই নয়, বিদেশি বিভূঁইয়ে জাতিসংঘের পতাকাতলে অত্যন্ত মর্যাদার সাথে, অত্যন্ত গর্বের সাথে আমাদের দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছি।
.
কঙ্গোর এই বিমানবন্দরটির নিরাপত্তা বিধান করা নিশ্চয়ই আমাদের জন্য এক বিরাট বড় চ্যালেঞ্জ। আমরা অত্যন্ত আশাবাদী বরাবরের মতই এবারেও আমরা সফল হব। জাতিসংঘের ম্যান্ডেট মেনে আমরা নির্মোহভাবে কঙ্গোবাসীর জন্য শান্তির অভিপ্রায়ে কাজ করে চলেছি নিরন্তর।
.
দেশের অপরাধ নিয়ন্ত্রণ ও শান্তি রক্ষার পাশাপাশি বিদেশ বিভূঁইয়ে সঙ্ঘাতময় দেশসমূহ বাংলাদেশ পুলিশের নারী শান্তিরক্ষীদের এই অভিযাত্রা কঙ্গো বাসীর মনে জাগিয়েছে নতুন আশা।
Tag :

Please Share This Post in Your Social Media


কঙ্গোর এয়ারপোর্ট সুরক্ষার দায়িত্ব পেল বাংলাদেশ পুলিশের নারী শান্তিরক্ষীরা

Update Time : ০৯:১৪:১৭ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২ অক্টোবর ২০২০
নিজস্ব প্রতিনিধি:
জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা মিশন কর্তৃক পরিচালিত ডিআর কঙ্গোর মনুস্কো বিমানবন্দর সুরক্ষার দায়িত্ব পেয়েছেন বাংলাদেশের পুলিশের নারী শান্তিরক্ষীরা। জাতিসংঘ কর্তৃক পরিচালিত এই বিমানবন্দরটি একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা, যার সুরক্ষা দিতে পেরে বাংলাদেশ পুলিশের নারী শান্তিরক্ষীরা অত্যন্ত গর্বিত।
.
বাংলাদেশ থেকে ৮৫০০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত এই বিমানবন্দরের নিরাপত্তায় রয়েছেন ব্যানএফপিইউ-১, রোটেশন -১৪ এর শান্তিরক্ষী পুলিশ সদস্যরা।
.
বিষয়টি বিডিসমাচারকে নিশ্চিত করেন বাংলাদেশ পুলিশের এআইজি (মিডিয়া এন্ড পিআর) মো.সোহেল রানা।
.
এই রোটেশনের কমান্ডার মেরিনা আক্তার বলেন, আমরা শুধু দেশের মাটিতেই নয়, বিদেশি বিভূঁইয়ে জাতিসংঘের পতাকাতলে অত্যন্ত মর্যাদার সাথে, অত্যন্ত গর্বের সাথে আমাদের দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছি।
.
কঙ্গোর এই বিমানবন্দরটির নিরাপত্তা বিধান করা নিশ্চয়ই আমাদের জন্য এক বিরাট বড় চ্যালেঞ্জ। আমরা অত্যন্ত আশাবাদী বরাবরের মতই এবারেও আমরা সফল হব। জাতিসংঘের ম্যান্ডেট মেনে আমরা নির্মোহভাবে কঙ্গোবাসীর জন্য শান্তির অভিপ্রায়ে কাজ করে চলেছি নিরন্তর।
.
দেশের অপরাধ নিয়ন্ত্রণ ও শান্তি রক্ষার পাশাপাশি বিদেশ বিভূঁইয়ে সঙ্ঘাতময় দেশসমূহ বাংলাদেশ পুলিশের নারী শান্তিরক্ষীদের এই অভিযাত্রা কঙ্গো বাসীর মনে জাগিয়েছে নতুন আশা।