প্রবল শক্তি নিয়ে দ. কোরিয়ার দিকে এগিয়ে যাচ্ছে টাইফুন মেসাক

  • Update Time : ০২:০৮:৫৩ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৩১ অগাস্ট ২০২০
  • / 178

আন্তর্জাতিক ডেস্কঃ কিছুদিন আগেই কোরিয়ান উপদ্বীপে তাণ্ডব চালিয়ে গেছে প্রলয়ঙ্করী টাইফুন বাভি। এর সপ্তাহখানেক যেতে না যেতেই আগেরটির চেয়েও শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড়ের হুমকিতে পড়েছে দক্ষিণ কোরিয়া। মেসাক নামের এ টাইফুন চলতি সপ্তাহেই আঘাত হানতে পারে দেশটিতে।

টাইফুনটি ফিলিপাইনের পূর্ব উপকূলে সৃষ্টি হয়ে ক্রমাগত শক্তি সঞ্চয় করে দক্ষিণ কোরিয়ার দিকে অগ্রসর হচ্ছে। এই মুহূর্তে ঝড়টি পূর্ব চীন সাগরে জাপানের ওকিনাওয়া অঞ্চল থেকে প্রায় ৯০০ কিলোমিটার দূরে অবস্থান করছে।

বর্তমানে মেসাকের বাতাসের গতিবেগ ঘণ্টায় ১৫০ থেকে সর্বোচ্চ ১৮৫ কিলোমিটারের মধ্যে রয়েছে। তবে সোমবার এর গতিবেগ বেড়ে ২২০ কিলোমিটার/ঘণ্টা হতে পারে। এধরনের গতিবেগ থাকলে আটলান্টিক অঞ্চলে ঝড়টিকে ক্যাটাগরি চার মাত্রার হারিকেন হিসেবে ধরা হয়।

টাইফন মেসাক আগামী বুধবার স্থানীয় সময় রাত ৩টার দিকে দক্ষিণ কোরিয়া উপকূলে আঘাত হানবে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। এর প্রভাবে কোরিয়ান উপদ্বীপে প্রবল বর্ষণ এবং আচমকা বন্যায় ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হতে পারে। সূত্র: আল জাজিরা

Tag :

Please Share This Post in Your Social Media


প্রবল শক্তি নিয়ে দ. কোরিয়ার দিকে এগিয়ে যাচ্ছে টাইফুন মেসাক

Update Time : ০২:০৮:৫৩ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৩১ অগাস্ট ২০২০

আন্তর্জাতিক ডেস্কঃ কিছুদিন আগেই কোরিয়ান উপদ্বীপে তাণ্ডব চালিয়ে গেছে প্রলয়ঙ্করী টাইফুন বাভি। এর সপ্তাহখানেক যেতে না যেতেই আগেরটির চেয়েও শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড়ের হুমকিতে পড়েছে দক্ষিণ কোরিয়া। মেসাক নামের এ টাইফুন চলতি সপ্তাহেই আঘাত হানতে পারে দেশটিতে।

টাইফুনটি ফিলিপাইনের পূর্ব উপকূলে সৃষ্টি হয়ে ক্রমাগত শক্তি সঞ্চয় করে দক্ষিণ কোরিয়ার দিকে অগ্রসর হচ্ছে। এই মুহূর্তে ঝড়টি পূর্ব চীন সাগরে জাপানের ওকিনাওয়া অঞ্চল থেকে প্রায় ৯০০ কিলোমিটার দূরে অবস্থান করছে।

বর্তমানে মেসাকের বাতাসের গতিবেগ ঘণ্টায় ১৫০ থেকে সর্বোচ্চ ১৮৫ কিলোমিটারের মধ্যে রয়েছে। তবে সোমবার এর গতিবেগ বেড়ে ২২০ কিলোমিটার/ঘণ্টা হতে পারে। এধরনের গতিবেগ থাকলে আটলান্টিক অঞ্চলে ঝড়টিকে ক্যাটাগরি চার মাত্রার হারিকেন হিসেবে ধরা হয়।

টাইফন মেসাক আগামী বুধবার স্থানীয় সময় রাত ৩টার দিকে দক্ষিণ কোরিয়া উপকূলে আঘাত হানবে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। এর প্রভাবে কোরিয়ান উপদ্বীপে প্রবল বর্ষণ এবং আচমকা বন্যায় ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হতে পারে। সূত্র: আল জাজিরা