আরও ৩১৮৭টি আশ্রয়কেন্দ্র-মুজিব কিল্লা বানাবে সরকার

  • Update Time : ০২:১৭:১৮ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৫ অগাস্ট ২০২০
  • / 146
নিজস্ব প্রতিবেদক:
দেশে আরও তিন হাজার ১৮৭টি বন্যা ও ঘূর্ণিঝড় আশ্রয়কেন্দ্র এবং মুজিব কিল্লা নির্মাণ করা হচ্ছে বলে জানিয়েছে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়।
.
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী ডা. মো. এনামুর রহমান মঙ্গলবার (২৫ আগস্ট) সচিবালয়ে বন্যা পরবর্তী ক্ষয়ক্ষতি নিয়ে সংবাদ সম্মেলনে একথা জানান।

তিনি বলেন, আমরা অনুভব করতে পেরেছি মাঠ পর্যায়ে লোকসংখ্যা অনুযায়ী আশ্রয়কেন্দ্রের সংখ্যা বাড়াতে হবে। সেজন্য আমরা এক হাজারটি বন্যা আশ্রয়কেন্দ্র, এক হাজার সাইক্লোন শেল্টার ও এক হাজার মুজিব কিল্লা করার ডিপিপি প্রণয়ন করার জন্য নির্দেশনা দিয়েছি। এ নিয়ে কাজ চলমান। বাজেট পাওয়ার পরেই আগামী ২০২৩ সালের মধ্যে আমরা নির্মাণ কাজ সম্পন্ন করবো।

‘আগামী এক বছরের মধ্যে ১৮৭টি বন্যা ও ঘূর্ণিঝড় আশ্রয়কেন্দ্র, মুজিব কিল্লা হবে তিন বছরের মধ্যে। ’

প্রতিমন্ত্রী বলেন, বন্যা পুনর্বাসনে যাতে রাষ্ট্রকে আরও বন্যা সহনীয় করতে পারি সেজন্য ১১০টি বন্যা আশ্রয়কেন্দ্র, ২০ ঘূর্ণিঝড় আশ্রয়কেন্দ্র এবং ৫৭টি মুজিব কিল্লা এক বছরের মধ্যে করার জন্য আমরা পরিকল্পনা নিয়েছি।

বন্যাকবলিত মানুষকে সরিয়ে আনা ও ত্রাণসামগ্রী পৌঁছে দেওয়ার জন্য ৬০টি মাল্টিপারপাস রেস্কিউ বোট তৈরি করার জন্য চুক্তি স্বাক্ষর করেছি জানিয়ে প্রতিমন্ত্রী বলেন, আগামী এক বছরের মধ্যে ২০টি বোট আমাদের হাতে আসবে। আর তিন বছরের মধ্যে আমরা ৬০টি বোট পাবো।
Tag :

Please Share This Post in Your Social Media


আরও ৩১৮৭টি আশ্রয়কেন্দ্র-মুজিব কিল্লা বানাবে সরকার

Update Time : ০২:১৭:১৮ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৫ অগাস্ট ২০২০
নিজস্ব প্রতিবেদক:
দেশে আরও তিন হাজার ১৮৭টি বন্যা ও ঘূর্ণিঝড় আশ্রয়কেন্দ্র এবং মুজিব কিল্লা নির্মাণ করা হচ্ছে বলে জানিয়েছে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়।
.
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী ডা. মো. এনামুর রহমান মঙ্গলবার (২৫ আগস্ট) সচিবালয়ে বন্যা পরবর্তী ক্ষয়ক্ষতি নিয়ে সংবাদ সম্মেলনে একথা জানান।

তিনি বলেন, আমরা অনুভব করতে পেরেছি মাঠ পর্যায়ে লোকসংখ্যা অনুযায়ী আশ্রয়কেন্দ্রের সংখ্যা বাড়াতে হবে। সেজন্য আমরা এক হাজারটি বন্যা আশ্রয়কেন্দ্র, এক হাজার সাইক্লোন শেল্টার ও এক হাজার মুজিব কিল্লা করার ডিপিপি প্রণয়ন করার জন্য নির্দেশনা দিয়েছি। এ নিয়ে কাজ চলমান। বাজেট পাওয়ার পরেই আগামী ২০২৩ সালের মধ্যে আমরা নির্মাণ কাজ সম্পন্ন করবো।

‘আগামী এক বছরের মধ্যে ১৮৭টি বন্যা ও ঘূর্ণিঝড় আশ্রয়কেন্দ্র, মুজিব কিল্লা হবে তিন বছরের মধ্যে। ’

প্রতিমন্ত্রী বলেন, বন্যা পুনর্বাসনে যাতে রাষ্ট্রকে আরও বন্যা সহনীয় করতে পারি সেজন্য ১১০টি বন্যা আশ্রয়কেন্দ্র, ২০ ঘূর্ণিঝড় আশ্রয়কেন্দ্র এবং ৫৭টি মুজিব কিল্লা এক বছরের মধ্যে করার জন্য আমরা পরিকল্পনা নিয়েছি।

বন্যাকবলিত মানুষকে সরিয়ে আনা ও ত্রাণসামগ্রী পৌঁছে দেওয়ার জন্য ৬০টি মাল্টিপারপাস রেস্কিউ বোট তৈরি করার জন্য চুক্তি স্বাক্ষর করেছি জানিয়ে প্রতিমন্ত্রী বলেন, আগামী এক বছরের মধ্যে ২০টি বোট আমাদের হাতে আসবে। আর তিন বছরের মধ্যে আমরা ৬০টি বোট পাবো।