শেখ শোয়েবুল আলমকে (ঔষধ প্রশাসন অনুবিভাগ) প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় এবং সোলেমান খানকে (আইন অনুবিভাগ) বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে বদলি করে বৃহস্পতিবার (০৬ আগস্ট) আদেশ জারি করা হয়েছে।
করোনা পরিস্থিতির মধ্যে স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সচিব মো. আসাদুল ইসলামসহ ঊর্ধ্বতন বেশ কয়েকজন কর্মকর্তাকে সম্প্রতি বদলি করা হয়।
১৮ জুন অতিরিক্ত সচিব মো. হাবিবুর রহমান খানকে বদলি করে কৃষি মন্ত্রণালয়ের অধীন বাংলাদেশ ফলিত পুষ্টি ও প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠানের (বারটান) নির্বাহী পরিচালক করা হয়েছে।
স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের প্রশাসন অনুবিভাগের দায়িত্বে থাকা হাবিবুর রহমান খান মিডিয়া সেলেরও আহ্বায়ক ছিলেন। করোনা পরিস্থিতি নিয়ে গঠিত মিডিয়া সেলের মূল ফোকাল পয়েন্ট হিসেবে তিনি মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে ব্রিফিং এবং সাংবাদিকদের বিভিন্ন বিষয়ে বক্তব্য দিয়ে আসছিলেন।
করোনা সংক্রমণ শুরু হওয়ার পর চিকিৎসকদের মাস্ক ও পিপিই কেনাসহ চিকিৎসা ব্যবস্থা ছাড়াও মন্ত্রণালয়ের বিভিন্ন বিষয়ে সমালোচনা ছিল।
এই সমালোচনার মধ্যে গত ৪ জুন স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সচিব মো. আসাদুল ইসলামকে সরিয়ে দেওয়া হয়। আসাদুলকে পরিকল্পনা বিভাগের সচিব হিসেবে বদলি করা হয়। স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের নতুন সচিব নিয়োগ পান ভূমি সংস্কার বোর্ডের চেয়ারম্যান মো. আব্দুল মান্নান।
এর চার দিনের মাথায় ৮ জুন স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব (হাসপাতাল অনুবিভাগ) মো. সিরাজুল ইসলামকে রেলপথ মন্ত্রণালয় এবং অতিরিক্ত সচিব (ঔষধ প্রশাসন অনুবিভাগ) মো. ইসমাইল হোসেনকে ভূমি মন্ত্রণালয়ে বদলি করা হয়।