পটুয়াখালী মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির জখমকারীদের গ্রেফতার
- Update Time : ১২:০০:২১ অপরাহ্ন, বুধবার, ৮ জুলাই ২০২০
- / 147
নিজস্ব প্রতিবেদক:
পটুয়াখালী সদর থানাধীন মরিচবুনিয়া গ্রামে মানসিক ভারসাম্যহীন এক ব্যক্তিকে কে বা কারা রাতের আঁধারে মেরে মারাত্বকভাবে আহত করে ফেলে রেখে গিয়েছে। এমন একটি সংবাদ বাংলাদেশ পুলিশের ফেসবুক পেইজের ইনবক্সে জানান একই এলাকার সম্মানিত একজন সচেতন নাগরিক।
বিষয়টি দৃষ্টিতে আসার সাথে সাথে এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য পুলিশ সুপার, পটুয়াখালীকে অবগত করে বাংলাদেশ পুলিশের মিডিয়া এন্ড পাবলিক রিলেশন্স উইং। এর পরই অনুসন্ধানে নামে জেলা পুলিশ।
.
অনুসন্ধানে জানা যায়, উক্ত ভিকটিম জুয়েল (২৬) মানসিক ভারসাম্যহীন এবং অত্যন্ত দরিদ্র পরিবারের সন্তান। সংসারে মা’ই তার একমাত্র অবলম্বন। অভাবের কারণে বেশ কিছুদিন ধরে ভিকটিমের মা একই গ্রামে দেড় কিমি দূরে তার খালার বাড়িতে অবস্থান করছিলেন। ভারসাম্যহীন জুয়েল এদিক সেদিক ঘোরাফেরা করত এবং যেখানে যা পেত তাই খেত। মরিচবুনিয়া গ্রামের দীনিয়া হাফিজিয়া মাদ্রাসা করোনার কারণে বন্ধ থাকায় এসময় ভিকটিম (জুয়েল) মাদ্রাসার ভিতরে একাকি রাত্রী যাপন করতে শুরু করে। পরবর্তীতে গত ২৫ জুন ২০২০ খ্রি. তারিখে কে বা কারা জুয়েলকে মারপিট করে মারাত্বকভাবে জখম করে।
অনুসন্ধানে জানা যায়, উক্ত ভিকটিম জুয়েল (২৬) মানসিক ভারসাম্যহীন এবং অত্যন্ত দরিদ্র পরিবারের সন্তান। সংসারে মা’ই তার একমাত্র অবলম্বন। অভাবের কারণে বেশ কিছুদিন ধরে ভিকটিমের মা একই গ্রামে দেড় কিমি দূরে তার খালার বাড়িতে অবস্থান করছিলেন। ভারসাম্যহীন জুয়েল এদিক সেদিক ঘোরাফেরা করত এবং যেখানে যা পেত তাই খেত। মরিচবুনিয়া গ্রামের দীনিয়া হাফিজিয়া মাদ্রাসা করোনার কারণে বন্ধ থাকায় এসময় ভিকটিম (জুয়েল) মাদ্রাসার ভিতরে একাকি রাত্রী যাপন করতে শুরু করে। পরবর্তীতে গত ২৫ জুন ২০২০ খ্রি. তারিখে কে বা কারা জুয়েলকে মারপিট করে মারাত্বকভাবে জখম করে।
.
অনুসন্ধানে ঘটনা ও অভিযোগের প্রাথমিক সত্যতা পাওয়ায় মূল অভিযুক্ত ফোরকান হাওলাদার ও আবুল হাওলাদারকে গ্রেফতার করা হয়। পরবর্তিতে টিআই প্যারেড এর মাধ্যমে ভিকটিম জুয়েল ও সংশ্লিষ্টজন আসামি ফোরকান ও আবুলকে সনাক্ত করেন। এ সংক্রান্তে পটুয়াখালী সদর থানায় মামলা দায়ের করা হয়েছে। পুলিশ সুপার, পটুয়াখালী ভিকটিমের সুচিকিৎসার ব্যবস্থা করেছেন।
অনুসন্ধানে ঘটনা ও অভিযোগের প্রাথমিক সত্যতা পাওয়ায় মূল অভিযুক্ত ফোরকান হাওলাদার ও আবুল হাওলাদারকে গ্রেফতার করা হয়। পরবর্তিতে টিআই প্যারেড এর মাধ্যমে ভিকটিম জুয়েল ও সংশ্লিষ্টজন আসামি ফোরকান ও আবুলকে সনাক্ত করেন। এ সংক্রান্তে পটুয়াখালী সদর থানায় মামলা দায়ের করা হয়েছে। পুলিশ সুপার, পটুয়াখালী ভিকটিমের সুচিকিৎসার ব্যবস্থা করেছেন।
Tag :