নিউমার্কেটে মনে হচ্ছে করোনা বলতে কিছু নেই!

  • Update Time : ০৪:১১:৫৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ৮ মে ২০২১
  • / 185

নিজস্ব প্রতিনিধি:

করোনা সংক্রমণের ঝুঁকি উপেক্ষা করেই শেষ মুহূর্তের ঈদ কেনাকাটায় ভিড়ে ঠাসা রাজধানীর শপিংমল ও বিপণিবিতানগুলো। কোথাও নেই স্যানিটাইজারের ব্যবহার, মানা হচ্ছে না স্বাস্থ্যবিধি। এরপরও ব্যবসায়ীদের দাবি- কাটেনি মন্দা, পূরণ হয়নি প্রত্যাশা। যদিও জমজমাট বাজারে প্রায় সব পণ্যের দাম চড়া বলেই মন্তব্য করেন ক্রেতারা।

আর চার-পাঁচ দিন পরই ঈদ। করোনা সংক্রমণ রোধে দেশে চলছে কড়াকড়ি। কিন্তু তা চোখে পড়ছে না রাজধানীর শপিংমল ও বিপণিবিতানগুলোতে।

নিউমার্কেটে গেলে যে কারো মনেই সন্দেহ জাগবে, করোনা বলে আসলেই কিছু আছে কি না। মাস্ক ছাড়াই ক্রেতা-বিক্রেতারা অবাধে করছেন বেচাকেনা। যদিও ব্যবসায়ীদের দাবি, ঈদ কেনাকাটায় পূরণ হয়নি বিক্রির লক্ষ্য।

তারা বলেন, দোকানদার হিসেবে আমরা চেষ্টা করছি স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে। তবে ক্রেতারা যদি চাপাচাপি করে তাহলে আমাদের তো কিছু করার নেই। তবুও ও স্বস্তি যে আমরা কিছুটা হলেও কেনাবেচা করতে পারছি।

তবে উল্টো মত ক্রেতাদের। তারা বলছেন, শেষ মুহূর্তের কেনাকাটায়, বাড়তি চাহিদাকে পুঁজি করছেন বিক্রেতারা।

ক্রেতারা বলেন, বাচ্চাদের জন্য আসতেই হচ্ছে। তবে দাম একটু বেশি।

এদিকে, কেনাকাটায় সুরক্ষা নিশ্চিতে অভিযানে নেমেছে প্রশাসনও। স্বাস্থ্যবিধি না মানায় ক্রেতা বিক্রেতারা গুনছেন জরিমানা।

বিক্রির দিক দিয়ে এ বছর ঈদবাজারে পোশাক ও জুতার পাশাপাশি, বেশ চাঙাভাব দেখা গেছে প্রসাধনী আর কৃত্রিম অলংকারের দোকানে।

Please Share This Post in Your Social Media


নিউমার্কেটে মনে হচ্ছে করোনা বলতে কিছু নেই!

Update Time : ০৪:১১:৫৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ৮ মে ২০২১

নিজস্ব প্রতিনিধি:

করোনা সংক্রমণের ঝুঁকি উপেক্ষা করেই শেষ মুহূর্তের ঈদ কেনাকাটায় ভিড়ে ঠাসা রাজধানীর শপিংমল ও বিপণিবিতানগুলো। কোথাও নেই স্যানিটাইজারের ব্যবহার, মানা হচ্ছে না স্বাস্থ্যবিধি। এরপরও ব্যবসায়ীদের দাবি- কাটেনি মন্দা, পূরণ হয়নি প্রত্যাশা। যদিও জমজমাট বাজারে প্রায় সব পণ্যের দাম চড়া বলেই মন্তব্য করেন ক্রেতারা।

আর চার-পাঁচ দিন পরই ঈদ। করোনা সংক্রমণ রোধে দেশে চলছে কড়াকড়ি। কিন্তু তা চোখে পড়ছে না রাজধানীর শপিংমল ও বিপণিবিতানগুলোতে।

নিউমার্কেটে গেলে যে কারো মনেই সন্দেহ জাগবে, করোনা বলে আসলেই কিছু আছে কি না। মাস্ক ছাড়াই ক্রেতা-বিক্রেতারা অবাধে করছেন বেচাকেনা। যদিও ব্যবসায়ীদের দাবি, ঈদ কেনাকাটায় পূরণ হয়নি বিক্রির লক্ষ্য।

তারা বলেন, দোকানদার হিসেবে আমরা চেষ্টা করছি স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে। তবে ক্রেতারা যদি চাপাচাপি করে তাহলে আমাদের তো কিছু করার নেই। তবুও ও স্বস্তি যে আমরা কিছুটা হলেও কেনাবেচা করতে পারছি।

তবে উল্টো মত ক্রেতাদের। তারা বলছেন, শেষ মুহূর্তের কেনাকাটায়, বাড়তি চাহিদাকে পুঁজি করছেন বিক্রেতারা।

ক্রেতারা বলেন, বাচ্চাদের জন্য আসতেই হচ্ছে। তবে দাম একটু বেশি।

এদিকে, কেনাকাটায় সুরক্ষা নিশ্চিতে অভিযানে নেমেছে প্রশাসনও। স্বাস্থ্যবিধি না মানায় ক্রেতা বিক্রেতারা গুনছেন জরিমানা।

বিক্রির দিক দিয়ে এ বছর ঈদবাজারে পোশাক ও জুতার পাশাপাশি, বেশ চাঙাভাব দেখা গেছে প্রসাধনী আর কৃত্রিম অলংকারের দোকানে।