ডি-৮ এর সভাপতি হলেন শেখ ফজলে ফাহিম

  • Update Time : ০১:৩৭:৪৭ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৬ এপ্রিল ২০২১
  • / 209
তানভীর আহমেদ:
ডি-৮ চেম্বার অব কমার্সের নব নির্বাচিত সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন এফবিসিসিআই এর সভাপতি শেখ ফজলে ফাহিম।
.
সোমবার (৫ এপ্রিল) ডি-৮ বাণিজ্যিক সম্মেলনে নতুন সভাপতি হিসেবে শেখ ফজলে ফাহিমের নাম ঘোষণা করা হয়।
.
ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বারস অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (এফবিসিসিআই),টার্কিশ ইউনিয়ন অব চেম্বার্স অব কমার্স অ্যান্ড কমোডিটি একচেঞ্জেস (টব) এবং ডি-৮ চেম্বারস অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (ডি-৮ সিসিআই)-এর যৌথ আয়োজনে অনুষ্ঠিত হয় ডি-৮ বাণিজ্যিক সম্মেলন।
.
সম্মেলনটি আগামী ৮ এপ্রিল অনুষ্ঠিতব্য দশম ডি-৮ সামিটের অংশ হিসেবে সাইডলাইনে আয়োজন করা হয়েছে। ৮ এপ্রিল অনুষ্ঠিতব্য সামিটটির মূখ্য বিষয়বস্তু নির্ধারন করা হয়েছে “বাণিজ্য ও বিনিয়োগ, খনিজ সম্পদ, পর্যটন, আইসিটি, জলবায়ু এবং রোহিঙ্গা ইস্যু”।
.
এফবিসিসিআই এর তথ্যমতে, ডি-৮ এর মূল লক্ষ্য হলো অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ও সহযোগীতার মাধ্যমে বিশ্ব অর্থনীতিতে সদস্য দেশগুলোর অবস্থান উন্নত করা, বাণিজ্যিক সম্পর্কের দ্বারা নতুন সুযোগ সৃষ্টি ও বৈচিত্রময় করে তোলা, আন্তর্জাতিক পর্যায়ে সিদ্ধান্ত-গ্রহণে নিজেদের অংশগ্রহণের হার বৃদ্ধি এবং জীবনযাত্রার মান উন্নত করা।

Please Share This Post in Your Social Media


ডি-৮ এর সভাপতি হলেন শেখ ফজলে ফাহিম

Update Time : ০১:৩৭:৪৭ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৬ এপ্রিল ২০২১
তানভীর আহমেদ:
ডি-৮ চেম্বার অব কমার্সের নব নির্বাচিত সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন এফবিসিসিআই এর সভাপতি শেখ ফজলে ফাহিম।
.
সোমবার (৫ এপ্রিল) ডি-৮ বাণিজ্যিক সম্মেলনে নতুন সভাপতি হিসেবে শেখ ফজলে ফাহিমের নাম ঘোষণা করা হয়।
.
ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বারস অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (এফবিসিসিআই),টার্কিশ ইউনিয়ন অব চেম্বার্স অব কমার্স অ্যান্ড কমোডিটি একচেঞ্জেস (টব) এবং ডি-৮ চেম্বারস অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (ডি-৮ সিসিআই)-এর যৌথ আয়োজনে অনুষ্ঠিত হয় ডি-৮ বাণিজ্যিক সম্মেলন।
.
সম্মেলনটি আগামী ৮ এপ্রিল অনুষ্ঠিতব্য দশম ডি-৮ সামিটের অংশ হিসেবে সাইডলাইনে আয়োজন করা হয়েছে। ৮ এপ্রিল অনুষ্ঠিতব্য সামিটটির মূখ্য বিষয়বস্তু নির্ধারন করা হয়েছে “বাণিজ্য ও বিনিয়োগ, খনিজ সম্পদ, পর্যটন, আইসিটি, জলবায়ু এবং রোহিঙ্গা ইস্যু”।
.
এফবিসিসিআই এর তথ্যমতে, ডি-৮ এর মূল লক্ষ্য হলো অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ও সহযোগীতার মাধ্যমে বিশ্ব অর্থনীতিতে সদস্য দেশগুলোর অবস্থান উন্নত করা, বাণিজ্যিক সম্পর্কের দ্বারা নতুন সুযোগ সৃষ্টি ও বৈচিত্রময় করে তোলা, আন্তর্জাতিক পর্যায়ে সিদ্ধান্ত-গ্রহণে নিজেদের অংশগ্রহণের হার বৃদ্ধি এবং জীবনযাত্রার মান উন্নত করা।