ইতালির কয়েকটি অঞ্চলে আবারও লকডাউন
- Update Time : ০৯:৩২:২২ অপরাহ্ন, বুধবার, ২০ জানুয়ারী ২০২১
- / 131
আন্তর্জাতিক ডেস্ক:
মহামারি করোনা ভাইরাসের থাবায় বিপর্যস্ত ইতালি। করোনায় আক্রান্ত ও মৃতের সংখ্যায় দেশটি যেন এক মৃত্যু নগরীতে পরিণত হয়েছে। করোনার প্রথম ধাপের ধাক্কায় পুরো ইতালির জন জীবন বিপর্যয় নেমে আসে। দ্বিতীয় ঢেউয়েও যেন করোনার থাবায় বিপর্যস্ত ইতালি। তবে দ্বিতীয় ঢেউয়ে ইতোমধ্যে দেশটিতে করোনার টিকা দেওয়া শুরু হয়েছে।
.
করোনার কারণে আবারও কয়েকটি অঞ্চলে লকডাউন দিয়েছে দেশটির সরকার। গত ১৮ জানুয়ারি থেকে ইতালিকে কয়েকটি জোনে ভাগ করে লোম্বারদিয়া, সিসিলিয়াসহ কয়েকটি প্রভিন্সে লকডাউন ঘোষণা করা হয়েছে। লকডাউন এলাকাকে লাল চিহ্নিত এলাকা হিসাবে গন্য করা হয়েছে। এ সকল এলাকায় করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত বেশি থাকায় লাল চিহ্নিত এলাকা হিসাবে গন্য করা হয়েছে।
করোনার কারণে আবারও কয়েকটি অঞ্চলে লকডাউন দিয়েছে দেশটির সরকার। গত ১৮ জানুয়ারি থেকে ইতালিকে কয়েকটি জোনে ভাগ করে লোম্বারদিয়া, সিসিলিয়াসহ কয়েকটি প্রভিন্সে লকডাউন ঘোষণা করা হয়েছে। লকডাউন এলাকাকে লাল চিহ্নিত এলাকা হিসাবে গন্য করা হয়েছে। এ সকল এলাকায় করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত বেশি থাকায় লাল চিহ্নিত এলাকা হিসাবে গন্য করা হয়েছে।
.
এছাড়াও অন্যান্য কিছু প্রভিন্সে করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত কিছুটা কম থাকায় কমলা জোন এবং অল্প আক্রান্ত এলাকাকে হলুদ চিহ্নিত এলাকা হিসাবে চিহ্নিত করা হয়েছে। এ সকল এলাকায় জনসাধারণের চলাচলের সীমাবদ্ধতা থাকায় পর্যটকরা তাদের গন্তব্যে ফিরে গেছে। ফলে, ভেটিক্যান সিটি, ভেনিস, ভিসুভিয়াস, পোম্প নগরী পর্যটন শূন্য হয়ে পড়েছে।
.
এসবের পাশাপাশি আগামী ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত ইতালিতে জরুরি অবস্থা বলবত রয়েছে। লকডাউন এলাকাগুলোতে বার, রেস্টুরেন্টসহ অন্যান্য দোকান বন্ধ রয়েছে। জরুরি প্রয়োজন ছাড়া বাহিরে বের হলে জরিমানা করার ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। এমনকি রাত ১০ থেকে ভোর ৫টা পর্যন্ত কারফিউ বলবত রয়েছে।
এসবের পাশাপাশি আগামী ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত ইতালিতে জরুরি অবস্থা বলবত রয়েছে। লকডাউন এলাকাগুলোতে বার, রেস্টুরেন্টসহ অন্যান্য দোকান বন্ধ রয়েছে। জরুরি প্রয়োজন ছাড়া বাহিরে বের হলে জরিমানা করার ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। এমনকি রাত ১০ থেকে ভোর ৫টা পর্যন্ত কারফিউ বলবত রয়েছে।
.
উল্লেখ্য, ইতালিতে করোনায় আক্রান্ত হয়ে এখন পর্যন্ত মৃত্যুবরণ করেছেন ৮৩ হাজার ১৫৭ জন। এর মধ্যে বেশ কয়েকজন বাংলাদেশিও রয়েছেন।
উল্লেখ্য, ইতালিতে করোনায় আক্রান্ত হয়ে এখন পর্যন্ত মৃত্যুবরণ করেছেন ৮৩ হাজার ১৫৭ জন। এর মধ্যে বেশ কয়েকজন বাংলাদেশিও রয়েছেন।
.
তবে আশার আলো দেখছে ইতালিবাসী। দেশটিতে গত ডিসেম্বরের শেষ দিক থেকে শুরু হয়েছে করোনার টিকাদান। দেশটির সরকার ও জনগণদের প্রত্যাশা খুব শীঘ্রই স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসবে ইতালি।
তবে আশার আলো দেখছে ইতালিবাসী। দেশটিতে গত ডিসেম্বরের শেষ দিক থেকে শুরু হয়েছে করোনার টিকাদান। দেশটির সরকার ও জনগণদের প্রত্যাশা খুব শীঘ্রই স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসবে ইতালি।
Tag :