নাতির কাঁধে ভর করে ভোট দিতে এলেন দাদি

  • Update Time : ১২:২৪:৫১ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৬ জানুয়ারী ২০২১
  • / 132

জেলা প্রতিনিধি:
‘জীবনে আর নির্বাচন পাবো কি না জানিনা, তাই নাতিকে কাঁদতে কাঁদতে বললাম আমিও পছন্দের প্রার্থীকে ভোট দিতে চাই কারণ এটাই হতে পারে জীবনের শেষ নির্বাচন’- কথাগুলো ভোট দিতে এসে বলছিলেন ১২০ বছরের বৃদ্ধা করিমুন নেছা।

তিনি সুনামগঞ্জ পৌর শহরের আরপিননগরের বাসিন্দা। নাতি বাপ্পি আহমদের কাঁধে ভর করে পৌর শহরের কে.বি মিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ভোটকেন্দ্রে এসে ভোট দেন তিনি।

করিমুন নেছা বলেন, ‘ভাবতেও পারছি না যে আমি ভোট দিতে পেরেছি। ভোটের কথা শুধু সবার মুখে শুনতাম, হাটতে পারি না তাই বিছানায় পড়ে থাকি। ভেবেছিলাম ভোট দিতে পারব না। কিন্তু আমার নাতির সঙ্গে এসে ঠিকই ভোট দিতে পেরেছি। নাতিকে ধন্যবাদ জানাই বৃদ্ধ বয়সে আমার লাঠি হওয়ার জন্য।

নাতি বাপ্পি আহমদ বলেন, দাদি কালকে আমাকে কেঁদে কেঁদে বলছিলেন উনি ভোট দিবেন, তাই আজকে উনাকে ভোটকেন্দ্রে নিয়ে এসেছি। দাদির স্বপ্ন পূরণ করতে পেরেছি দেখে ভালো লাগছে।

Tag :

Please Share This Post in Your Social Media


নাতির কাঁধে ভর করে ভোট দিতে এলেন দাদি

Update Time : ১২:২৪:৫১ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৬ জানুয়ারী ২০২১

জেলা প্রতিনিধি:
‘জীবনে আর নির্বাচন পাবো কি না জানিনা, তাই নাতিকে কাঁদতে কাঁদতে বললাম আমিও পছন্দের প্রার্থীকে ভোট দিতে চাই কারণ এটাই হতে পারে জীবনের শেষ নির্বাচন’- কথাগুলো ভোট দিতে এসে বলছিলেন ১২০ বছরের বৃদ্ধা করিমুন নেছা।

তিনি সুনামগঞ্জ পৌর শহরের আরপিননগরের বাসিন্দা। নাতি বাপ্পি আহমদের কাঁধে ভর করে পৌর শহরের কে.বি মিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ভোটকেন্দ্রে এসে ভোট দেন তিনি।

করিমুন নেছা বলেন, ‘ভাবতেও পারছি না যে আমি ভোট দিতে পেরেছি। ভোটের কথা শুধু সবার মুখে শুনতাম, হাটতে পারি না তাই বিছানায় পড়ে থাকি। ভেবেছিলাম ভোট দিতে পারব না। কিন্তু আমার নাতির সঙ্গে এসে ঠিকই ভোট দিতে পেরেছি। নাতিকে ধন্যবাদ জানাই বৃদ্ধ বয়সে আমার লাঠি হওয়ার জন্য।

নাতি বাপ্পি আহমদ বলেন, দাদি কালকে আমাকে কেঁদে কেঁদে বলছিলেন উনি ভোট দিবেন, তাই আজকে উনাকে ভোটকেন্দ্রে নিয়ে এসেছি। দাদির স্বপ্ন পূরণ করতে পেরেছি দেখে ভালো লাগছে।