কুমিল্লায় শ্বাসকষ্ট-জ্বর-সর্দিতে চারজনের মৃত্যু

  • Update Time : ০৯:১৭:১৬ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৮ অগাস্ট ২০২০
  • / 128

কুমিল্লা প্রতিনিধি:

শ্বাসকষ্ট, জ্বর, সর্দি ও কাশি নিয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় কুমিল্লার কোভিড হাসপাতালে চারজনের মৃত্যু হয়েছে। তাদের মধ্যে দুজন পুরুষ ও দুজন নারী।
.
শনিবার সকালে কুমিল্লা সদর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সহকারী সার্জন মো. মোয়াজ্জেম হোসেন এ তথ্য জানিয়েছেন।
.

হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, মৃত ব্যক্তিদের মধ্যে শনিবার ভোরে কুমিল্লা সদর দক্ষিণ উপজেলার ৬৯ বছরের এক বৃদ্ধ করোনা ওয়ার্ডে মারা যান। গতকাল শুক্রবার রাতে নাঙ্গলকোট উপজেলার ৬০ বছরের এক বৃদ্ধা আইসোলেশন ওয়ার্ডে এবং সকাল ১০টা ৪০ মিনিটে চান্দিনা উপজেলায় এক পুরুষ মারা গেছেন। গতকাল বিকেল ৫টা ৪০ মিনিটে লাকসাম উপজেলার ৪৯ বছরের এক নারী হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) মারা গেছেন।

বর্তমানে এই হাসপাতালে ভর্তি আছেন ১৩৫ জন। এরমধ্যে পুরুষ ৮১ জন ও নারী ৫৪ জন। শনিবার সকাল পর্যন্ত ৬৫ দিনে মারা গেছেন ৩১২ জন।

হাসপাতালের পরিচালক মো. মুজিবুর রহমান বলেন, ঈদের পর করোনা উপসর্গ নিয়ে আসা রোগীর সংখ্যা বেড়েছে। কোভিড হাসপাতালে রোস্টার অনুযায়ী চিকিৎসক, নার্স ও স্বাস্থ্যকর্মীরা সেবা দিয়ে যাচ্ছেন।

Tag :

Please Share This Post in Your Social Media


কুমিল্লায় শ্বাসকষ্ট-জ্বর-সর্দিতে চারজনের মৃত্যু

Update Time : ০৯:১৭:১৬ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৮ অগাস্ট ২০২০

কুমিল্লা প্রতিনিধি:

শ্বাসকষ্ট, জ্বর, সর্দি ও কাশি নিয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় কুমিল্লার কোভিড হাসপাতালে চারজনের মৃত্যু হয়েছে। তাদের মধ্যে দুজন পুরুষ ও দুজন নারী।
.
শনিবার সকালে কুমিল্লা সদর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সহকারী সার্জন মো. মোয়াজ্জেম হোসেন এ তথ্য জানিয়েছেন।
.

হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, মৃত ব্যক্তিদের মধ্যে শনিবার ভোরে কুমিল্লা সদর দক্ষিণ উপজেলার ৬৯ বছরের এক বৃদ্ধ করোনা ওয়ার্ডে মারা যান। গতকাল শুক্রবার রাতে নাঙ্গলকোট উপজেলার ৬০ বছরের এক বৃদ্ধা আইসোলেশন ওয়ার্ডে এবং সকাল ১০টা ৪০ মিনিটে চান্দিনা উপজেলায় এক পুরুষ মারা গেছেন। গতকাল বিকেল ৫টা ৪০ মিনিটে লাকসাম উপজেলার ৪৯ বছরের এক নারী হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) মারা গেছেন।

বর্তমানে এই হাসপাতালে ভর্তি আছেন ১৩৫ জন। এরমধ্যে পুরুষ ৮১ জন ও নারী ৫৪ জন। শনিবার সকাল পর্যন্ত ৬৫ দিনে মারা গেছেন ৩১২ জন।

হাসপাতালের পরিচালক মো. মুজিবুর রহমান বলেন, ঈদের পর করোনা উপসর্গ নিয়ে আসা রোগীর সংখ্যা বেড়েছে। কোভিড হাসপাতালে রোস্টার অনুযায়ী চিকিৎসক, নার্স ও স্বাস্থ্যকর্মীরা সেবা দিয়ে যাচ্ছেন।