মেজর সিনহা হত্যা মামলায় ওসি প্রদীপ গ্রেফতার

  • Update Time : ০৮:১৭:২৪ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৬ অগাস্ট ২০২০
  • / 277
বিশেষ প্রতিনিধিঃ

সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত মেজর সিনহা মোহাম্মদ রাশেদ খান হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার হয়েছেন টেকনাফ থানার প্রত্যাহারকৃত ওসি প্রদীপ কুমার দাস। তাকে চট্টগ্রাম থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। সেখান থেকে তাকে কক্সবাজার আদালতে নেয়া হচ্ছে।

আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে তিনি গ্রেফতার হন। এর আগে মেজর সিনহার বোন শারমিন শাহরিয়া বুধবার আদালতে হত্যা মামলা দায়ের করেন।

কক্সবাজারের সিনিয়র আইনজীবী ও বাদী পক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ মোস্তফা জানান, মামলাটি রাত ১০টার দিকে থানায় নথিভুক্ত হয়েছে। আইন অনুসারে এ ধরনের মামলায় আলাদা করে গ্রেপ্তার পরোয়ানা দেয়ার প্রয়োজন হয় না।
এসব মামলা নথিভুক্ত হলেই আসামিদের গ্রেপ্তার ক্ষমতা রাখেন তদন্ত কর্মকর্তা। সে হিসেবে যেকোনো সময় গ্রেপ্তার হতে পারেন টেকনাফ থানার প্রত্যাহারকৃত ওসি প্রদীপ কুমার দাসসহ মামলার আসামি বাকি ৯ পুলিশ সদস্য।বাহারছড়া পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের ইন্সপেক্টর লিয়াকতকে প্রধান আসামি ও টেকনাফ থানার প্রত্যাহারকৃত ওসি প্রদীপ কুমার দাসকে দ্বিতীয় আসামি করে আরও ৯ পুলিশ সদস্যের বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়।
মামলার অন্য আসামিরা হলেন- বাহারছড়া তদন্ত কেন্দ্রের উপপরিদর্শক (এসআই) নন্দ দুলাল রক্ষিত, কনস্টেবল সাফানুর করিম, কামাল হোসেন, আব্দুল্লাহ আল মামুন, সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) লিটন মিয়া, সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) টুটুল ও কনস্টেবল মোহাম্মদ মোস্তফা।
Tag :

Please Share This Post in Your Social Media


মেজর সিনহা হত্যা মামলায় ওসি প্রদীপ গ্রেফতার

Update Time : ০৮:১৭:২৪ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৬ অগাস্ট ২০২০
বিশেষ প্রতিনিধিঃ

সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত মেজর সিনহা মোহাম্মদ রাশেদ খান হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার হয়েছেন টেকনাফ থানার প্রত্যাহারকৃত ওসি প্রদীপ কুমার দাস। তাকে চট্টগ্রাম থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। সেখান থেকে তাকে কক্সবাজার আদালতে নেয়া হচ্ছে।

আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে তিনি গ্রেফতার হন। এর আগে মেজর সিনহার বোন শারমিন শাহরিয়া বুধবার আদালতে হত্যা মামলা দায়ের করেন।

কক্সবাজারের সিনিয়র আইনজীবী ও বাদী পক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ মোস্তফা জানান, মামলাটি রাত ১০টার দিকে থানায় নথিভুক্ত হয়েছে। আইন অনুসারে এ ধরনের মামলায় আলাদা করে গ্রেপ্তার পরোয়ানা দেয়ার প্রয়োজন হয় না।
এসব মামলা নথিভুক্ত হলেই আসামিদের গ্রেপ্তার ক্ষমতা রাখেন তদন্ত কর্মকর্তা। সে হিসেবে যেকোনো সময় গ্রেপ্তার হতে পারেন টেকনাফ থানার প্রত্যাহারকৃত ওসি প্রদীপ কুমার দাসসহ মামলার আসামি বাকি ৯ পুলিশ সদস্য।বাহারছড়া পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের ইন্সপেক্টর লিয়াকতকে প্রধান আসামি ও টেকনাফ থানার প্রত্যাহারকৃত ওসি প্রদীপ কুমার দাসকে দ্বিতীয় আসামি করে আরও ৯ পুলিশ সদস্যের বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়।
মামলার অন্য আসামিরা হলেন- বাহারছড়া তদন্ত কেন্দ্রের উপপরিদর্শক (এসআই) নন্দ দুলাল রক্ষিত, কনস্টেবল সাফানুর করিম, কামাল হোসেন, আব্দুল্লাহ আল মামুন, সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) লিটন মিয়া, সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) টুটুল ও কনস্টেবল মোহাম্মদ মোস্তফা।