বরিশালে নকল ওষুধ কারখানা আবিষ্কার

  • Update Time : ০৬:৪৭:০৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৫ জুন ২০২০
  • / 139
বরিশাল প্রতিনিধি:

বরিশাল নগরীর সাগরদী দরগাহ বাড়ির ‘হদুয়া লজ’ ভবনে অভিযান চালিয়ে নকল ওষুধের কারখানা আবিষ্কার করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত।
এ সময় সেখান থেকে ৮টি খ্যাতনামা ওষুধ কোম্পানির মোড়কে উৎপাদিত প্রায় ১০ কোটি টাকার নকল ওষুধ, ওষুধ তৈরির কাঁচামাল এবং সরঞ্জাম জব্দ করা হয়েছে। সিলগালা করে দেওয়া হয় কারখানাটি।

নকল ওষুধ উৎপাদন ও বিপণনের সঙ্গে জড়িত থাকায় কারখানা সংশ্লিষ্ট দুই জনকে আটক করে এক বছর করে কারাদণ্ড, আড়াই লাখ টাকা করে ৫ লাখ টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও ৬ মাস করে কারাদণ্ড দেওয়া হয়।

আটককৃতরা হলো—কারখানার প্রধান পরিচালক মাসুম বিল্লাহ এবং তার সহযোগী নূরে আলম গাজী। মাসুম বিল্লাহ ঢাকার ওষুধ ব্যবসায়ী সাইফুল ইসলামের ভাগ্নে।

ওষুধ প্রশাসন এবং পুলিশের সহায়তায় জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট জিয়াউর রহমানের নেতৃত্বে সোমবার (১৫ জুন) দুপুর থেকে বিকাল পর্যন্ত এই অভিযান পরিচালিত হয়। বিকালে জব্দকৃত নকল ওষুধ ও কাঁচামাল নগরীর রসুলপুর চরে আগুনে পুড়িয়ে ধ্বংস করা হয়।

নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট জিয়াউর রহমান জানান, অনুমোদনহীন কারখানায় নকল ওষুধ তৈরির সঙ্গে জড়িত অন্যদেরও আইনের আওতায় আনা হবে।

Tag :

Please Share This Post in Your Social Media


বরিশালে নকল ওষুধ কারখানা আবিষ্কার

Update Time : ০৬:৪৭:০৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৫ জুন ২০২০
বরিশাল প্রতিনিধি:

বরিশাল নগরীর সাগরদী দরগাহ বাড়ির ‘হদুয়া লজ’ ভবনে অভিযান চালিয়ে নকল ওষুধের কারখানা আবিষ্কার করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত।
এ সময় সেখান থেকে ৮টি খ্যাতনামা ওষুধ কোম্পানির মোড়কে উৎপাদিত প্রায় ১০ কোটি টাকার নকল ওষুধ, ওষুধ তৈরির কাঁচামাল এবং সরঞ্জাম জব্দ করা হয়েছে। সিলগালা করে দেওয়া হয় কারখানাটি।

নকল ওষুধ উৎপাদন ও বিপণনের সঙ্গে জড়িত থাকায় কারখানা সংশ্লিষ্ট দুই জনকে আটক করে এক বছর করে কারাদণ্ড, আড়াই লাখ টাকা করে ৫ লাখ টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও ৬ মাস করে কারাদণ্ড দেওয়া হয়।

আটককৃতরা হলো—কারখানার প্রধান পরিচালক মাসুম বিল্লাহ এবং তার সহযোগী নূরে আলম গাজী। মাসুম বিল্লাহ ঢাকার ওষুধ ব্যবসায়ী সাইফুল ইসলামের ভাগ্নে।

ওষুধ প্রশাসন এবং পুলিশের সহায়তায় জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট জিয়াউর রহমানের নেতৃত্বে সোমবার (১৫ জুন) দুপুর থেকে বিকাল পর্যন্ত এই অভিযান পরিচালিত হয়। বিকালে জব্দকৃত নকল ওষুধ ও কাঁচামাল নগরীর রসুলপুর চরে আগুনে পুড়িয়ে ধ্বংস করা হয়।

নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট জিয়াউর রহমান জানান, অনুমোদনহীন কারখানায় নকল ওষুধ তৈরির সঙ্গে জড়িত অন্যদেরও আইনের আওতায় আনা হবে।