নতুন ব্রিজ এলাকায় যাদের ইশারায় শিক্ষার্থীদের উপর হামলা তারা এখন ধরাছোঁয়ার বাহিরে

  • Update Time : ০৭:১৬:২২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৬ অগাস্ট ২০২৪
  • / 33

নিজস্ব প্রতিবেদক

গত ৪ই আগষ্ট হাসিনা সরকারের দেশত্যাগের আগে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ১ দফা দাবীর ডাকে নেমে আসে চট্টগ্রামের ছাত্র সমাজ। এতে সমর্থন জানিয়ে নগরের নিউ মার্কেট মোড়ে উপস্থিত হয় চট্টগ্রামের সর্বস্তরের জনসাধারণ। তাদের এই আন্দোলনকে বানচাল করতে দফায় দফায় আক্রমন করে আওয়ামিলীগ, ছাত্রলীগ ও পুলিশবাহিনী। সেদিন রক্তের বন্যায় ভেসে যায় গোটা নিউ মার্কেট মোড়। এর আগে গত ৩ আগষ্ট মহিউদ্দিন চৌধুরীর বাড়িতে একটি মিটিং করে আওয়ামিলীগ, ছাত্রলীগসহ চট্টগ্রামের স্বেচ্ছাসেবকলীগ নেতারা। সেখানে উপস্থিত ছিলেন আজমীর সহ নতুন ব্রিজ এলাকার একাধিক নেতা। জানা যায়, ঐ মিটিংয়ে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের উপর সরাসরি গুলি চালানোর নির্দেশ দেওয়া হয়। আর এই নির্দেশ দেন দলের সিনিয়র নেতারা।

এর আগে,চট্টগ্রাম নগরীর শাহ আমানত সেতু এলাকায় কোটা সংস্কার আন্দোলনের কর্মীদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষ হয়েছিল গত (১৮ জুলাই)। সকাল ১০টায় সেতুর বাকলিয়া অংশে জড়ো হয়ে বিক্ষোভ শুরু করেন আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা। বেলা ১১টার দিকে পুলিশ তাদের ওপর চড়াও হয় এবং টিয়ারশেল নিক্ষেপ করে সড়ক থেকে সরিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করলে উভয়পক্ষে সংঘর্ষ শুরু হয়।

সরেজমিনে দেখা গেছে, এ সময় শিক্ষার্থীদের লক্ষ্য করে টিয়ারশেল ছোঁড়ে পুলিশ। জবাবে শিক্ষার্থীরাও ইট ছুঁড়ে মারেন। এ সময় পুরো এলাকা রণক্ষেত্রে পরিণত হয়। টিয়ারশেলের ধোঁয়ায় অনেক শিক্ষার্থী ও পথচারী অসুস্থ হয়ে পড়েন।

পুলিশের সাথে না পেরে ছাত্ররা এলোমেলো ভাবে হয়ে অলিগলিতে ডুকে পড়ে। অলিগলি ডুকারপর তাদের উপর আসে আরেক বিপদ একশজনের অধিক শিক্ষাথী নোমান কলেজ রোডে আশ্রয় নেওয়ার জন্য গেলে সেইখানে আগে থেকেই দেশি অস্ত্র সশস্ত্র নিয়ে বসে ছিলেন নোমান কলেজ ছাত্রলীগের আহবায়ক মোহাম্মদ আজমীর শাহ। আজমীর শাহর নেতৃত্বে ৩০/৪০ জন কিশোর গ্যাং দল বেঁধে ছাত্রদের উপর আক্রমণ করেন দেশীয় অস্ত্র সশস্ত্র নিয়ে। সিসিটিভি ক্যামেরা দেখা যায় বাস্তুহারা দুইতলা মসজিদের আগে পরে লাঠি নিয়ে কয়েকজন ছাত্রদের উপরে আঘাত করতে। এতে বেশ কয়েকজন আহত হয়।এসময় ছাত্রদের কাছ থেকে ম্যানিব্যাগ টাকা পয়সা হাতিয়ে নেন আজমীর শাহ ও তার কিশোর গ্যাং বাহিনী। নতুন ব্রিজ ছাত্রদের উপর হামলা কারী আজমীর বাহিনী ও রাবেয়া বসরী বকুলীর ৪ছেলে সাদ্দাম,আলো,বুইশ্শা ও বাকলিয়া থানা ছাত্রলীগের সদস্য সাইফুজ্জামান আবির। ৩৫ নং বক্সির হাট ওয়ার্ড যুবলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এমদাদুল হক রাইহানের নেতৃত্বে এ হামলা চালায় বলে অভিযোগ স্থানীয়দের।

আজমীর এর বাড়ি হাতিয়া হলেও সেই নোমান কলেজ রোডে বসবাস করে।আজমীর,বকুলীর,রায়হান ইউসুফ এদের নামে বেনামে নতুন ব্রিজ বিভিন্ন স্থানে চাঁদাবাজি করতো।
অবৈধ আয়ে গড়া এই চাঁদাবাজি সাম্রাজ্য টিকিয়ে রাখতেই হাসিনা সরকারকে নানাভাবে সহযোগিতা করেছিল বলেও অভিযোগ উঠেছে তাদের বিরুদ্ধে।

বিশ্বস্ত সূত্রে জানা যায়, গত ৪ই আগষ্ট চট্টগ্রামের নিউ মার্কেটে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের উপর তাদের নেতাদের ইশারায় গুলি করে আজমীর বাহিনী ও বকুলীর সন্ত্রাসীরা। নিউ মার্কেটের স্থানীয় এক ফুটপাত দোকানদান বলেন, হাসিনা দেশ ছেড়ে পালানোর আগের দিন আওয়ামীলীগ ও ছাত্রলীগের গুলিতে বেশ কয়েকজন ছাত্রকে গুরুতর আহত হতে দেখেছি। পুলিশের পাশাপাশি এই সন্ত্রাসীরাও সেদিন নির্বিচারে ছাত্রজনতার উপর গুলি চালায়। এদের মদতদাতা হিসেবে আওয়ামীলীগের বেশ কয়েকজন নেতাও ছিল।

আরোও জানা যায়, গত ৪ই আগষ্ট চট্টগ্রামে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের প্রায় কয়েকটি লাশ ফেলানোর কথা ছিল। আর এই সন্ত্রাসী কার্যক্রমের নির্দেশ দেন আওয়ামী লীগ নেতা হেলাল আকবর চৌধুরী বাবর । তার নির্দেশ বাস্তবায়ন করে মোহাম্মদ আজমীর শাহ,রাবেয়া বশরীর ৪ ছেলে সহ একাধিক নেতাকর্মী। যদিও তারা এখনও ধরাছোঁয়ার বাহিরে।

আজমীর শাহ্ এখন পটিয়া সাবেক এক বিএনপির আশ্রয়ে রয়েছে বলে জানান তার পরিবার। অন্য দিকে রাবেয়া বসরী বকুলের ছেলেরা নিজেকে বিএনপি পরিবারের সন্তান ও ছাত্র বলে নিজেদের তুলে ধরছেন সমাজে। রাবেয়া বসরী বকুলী একজন মাদক ব্যবসায়ী। তার ছেলে আলোকে দেখা যায় ছাত্রদের সাথে নতুন ব্রিজ এলাকায় ট্রাফিক এর দায়িত্ব পালনে।

এলাকাবাসী জানান, তারা সবাই আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক করতো এইখানে চাঁদাবাজি করে মানুষের উপর নির্যাতন করতো তারা এখন বিএনপি পরিবারের সন্তান বলে আশ্রয় নিয়েছে তাদেরকে বিচারের আওতায় এনে শাস্তি দেওয়া হোক।

এইদিকে আজমীর শাহ ২০১২ সাল থেকে নোমান কলেজ ছাত্রলীগের সাথে যুক্ত ছিল সাবেক শিক্ষা মন্ত্রী নওফেল এর অনুসারী ও কাছের লোক। নোমান কলেজ রোডে একাধিক বিএনপি জামাত শিবিরের বিরুদ্ধে অভিযোগ দিতেন রাস্ট্রীয় গোয়েন্দাদের কাছে। কয়েকজনকে মামলা দিয়ে হয়রানি ও করা হয়েছে তার পক্ষ থেকে। আজমীর শাহর ফেসবুক আইডিতে নেই রাজনৈতিক কোন পোস্ট কিংবা ছবি তবে সাধারণ মানুষ আগের পোস্ট গুলা স্কিনশর্ট করে রেখেছেন। আজমীর শাহ তার ফেসবুক ওয়াল থেকে সরে নিয়েছে রাজনৈতিক পোস্ট কিংবা ছবি। গত ১৮ জুলাই নগরীর একটি একটি অনলাইন পেইজে লাটি হাতে বিএনপি জামাত ও ছাত্রদের বিপক্ষে বক্তব্য দিতে দেখা যায় ভিডিও টি পেইজে না থাকলেও সেভ করে রেখেছেন অনেকে।

আজমীর শাহ নিজেকে এইসব থেকে আড়াল করতে আশ্রয় নিয়েছে পটিয়া বিএনপির এক সাবেক চেয়ারম্যান এর কাছে। আজমীর শাহর সব তথ্য ভিডিও চিত্র সহ ওঠে আসে আমাদের হাতে।

Tag :

Please Share This Post in Your Social Media


নতুন ব্রিজ এলাকায় যাদের ইশারায় শিক্ষার্থীদের উপর হামলা তারা এখন ধরাছোঁয়ার বাহিরে

Update Time : ০৭:১৬:২২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৬ অগাস্ট ২০২৪

নিজস্ব প্রতিবেদক

গত ৪ই আগষ্ট হাসিনা সরকারের দেশত্যাগের আগে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ১ দফা দাবীর ডাকে নেমে আসে চট্টগ্রামের ছাত্র সমাজ। এতে সমর্থন জানিয়ে নগরের নিউ মার্কেট মোড়ে উপস্থিত হয় চট্টগ্রামের সর্বস্তরের জনসাধারণ। তাদের এই আন্দোলনকে বানচাল করতে দফায় দফায় আক্রমন করে আওয়ামিলীগ, ছাত্রলীগ ও পুলিশবাহিনী। সেদিন রক্তের বন্যায় ভেসে যায় গোটা নিউ মার্কেট মোড়। এর আগে গত ৩ আগষ্ট মহিউদ্দিন চৌধুরীর বাড়িতে একটি মিটিং করে আওয়ামিলীগ, ছাত্রলীগসহ চট্টগ্রামের স্বেচ্ছাসেবকলীগ নেতারা। সেখানে উপস্থিত ছিলেন আজমীর সহ নতুন ব্রিজ এলাকার একাধিক নেতা। জানা যায়, ঐ মিটিংয়ে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের উপর সরাসরি গুলি চালানোর নির্দেশ দেওয়া হয়। আর এই নির্দেশ দেন দলের সিনিয়র নেতারা।

এর আগে,চট্টগ্রাম নগরীর শাহ আমানত সেতু এলাকায় কোটা সংস্কার আন্দোলনের কর্মীদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষ হয়েছিল গত (১৮ জুলাই)। সকাল ১০টায় সেতুর বাকলিয়া অংশে জড়ো হয়ে বিক্ষোভ শুরু করেন আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা। বেলা ১১টার দিকে পুলিশ তাদের ওপর চড়াও হয় এবং টিয়ারশেল নিক্ষেপ করে সড়ক থেকে সরিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করলে উভয়পক্ষে সংঘর্ষ শুরু হয়।

সরেজমিনে দেখা গেছে, এ সময় শিক্ষার্থীদের লক্ষ্য করে টিয়ারশেল ছোঁড়ে পুলিশ। জবাবে শিক্ষার্থীরাও ইট ছুঁড়ে মারেন। এ সময় পুরো এলাকা রণক্ষেত্রে পরিণত হয়। টিয়ারশেলের ধোঁয়ায় অনেক শিক্ষার্থী ও পথচারী অসুস্থ হয়ে পড়েন।

পুলিশের সাথে না পেরে ছাত্ররা এলোমেলো ভাবে হয়ে অলিগলিতে ডুকে পড়ে। অলিগলি ডুকারপর তাদের উপর আসে আরেক বিপদ একশজনের অধিক শিক্ষাথী নোমান কলেজ রোডে আশ্রয় নেওয়ার জন্য গেলে সেইখানে আগে থেকেই দেশি অস্ত্র সশস্ত্র নিয়ে বসে ছিলেন নোমান কলেজ ছাত্রলীগের আহবায়ক মোহাম্মদ আজমীর শাহ। আজমীর শাহর নেতৃত্বে ৩০/৪০ জন কিশোর গ্যাং দল বেঁধে ছাত্রদের উপর আক্রমণ করেন দেশীয় অস্ত্র সশস্ত্র নিয়ে। সিসিটিভি ক্যামেরা দেখা যায় বাস্তুহারা দুইতলা মসজিদের আগে পরে লাঠি নিয়ে কয়েকজন ছাত্রদের উপরে আঘাত করতে। এতে বেশ কয়েকজন আহত হয়।এসময় ছাত্রদের কাছ থেকে ম্যানিব্যাগ টাকা পয়সা হাতিয়ে নেন আজমীর শাহ ও তার কিশোর গ্যাং বাহিনী। নতুন ব্রিজ ছাত্রদের উপর হামলা কারী আজমীর বাহিনী ও রাবেয়া বসরী বকুলীর ৪ছেলে সাদ্দাম,আলো,বুইশ্শা ও বাকলিয়া থানা ছাত্রলীগের সদস্য সাইফুজ্জামান আবির। ৩৫ নং বক্সির হাট ওয়ার্ড যুবলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এমদাদুল হক রাইহানের নেতৃত্বে এ হামলা চালায় বলে অভিযোগ স্থানীয়দের।

আজমীর এর বাড়ি হাতিয়া হলেও সেই নোমান কলেজ রোডে বসবাস করে।আজমীর,বকুলীর,রায়হান ইউসুফ এদের নামে বেনামে নতুন ব্রিজ বিভিন্ন স্থানে চাঁদাবাজি করতো।
অবৈধ আয়ে গড়া এই চাঁদাবাজি সাম্রাজ্য টিকিয়ে রাখতেই হাসিনা সরকারকে নানাভাবে সহযোগিতা করেছিল বলেও অভিযোগ উঠেছে তাদের বিরুদ্ধে।

বিশ্বস্ত সূত্রে জানা যায়, গত ৪ই আগষ্ট চট্টগ্রামের নিউ মার্কেটে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের উপর তাদের নেতাদের ইশারায় গুলি করে আজমীর বাহিনী ও বকুলীর সন্ত্রাসীরা। নিউ মার্কেটের স্থানীয় এক ফুটপাত দোকানদান বলেন, হাসিনা দেশ ছেড়ে পালানোর আগের দিন আওয়ামীলীগ ও ছাত্রলীগের গুলিতে বেশ কয়েকজন ছাত্রকে গুরুতর আহত হতে দেখেছি। পুলিশের পাশাপাশি এই সন্ত্রাসীরাও সেদিন নির্বিচারে ছাত্রজনতার উপর গুলি চালায়। এদের মদতদাতা হিসেবে আওয়ামীলীগের বেশ কয়েকজন নেতাও ছিল।

আরোও জানা যায়, গত ৪ই আগষ্ট চট্টগ্রামে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের প্রায় কয়েকটি লাশ ফেলানোর কথা ছিল। আর এই সন্ত্রাসী কার্যক্রমের নির্দেশ দেন আওয়ামী লীগ নেতা হেলাল আকবর চৌধুরী বাবর । তার নির্দেশ বাস্তবায়ন করে মোহাম্মদ আজমীর শাহ,রাবেয়া বশরীর ৪ ছেলে সহ একাধিক নেতাকর্মী। যদিও তারা এখনও ধরাছোঁয়ার বাহিরে।

আজমীর শাহ্ এখন পটিয়া সাবেক এক বিএনপির আশ্রয়ে রয়েছে বলে জানান তার পরিবার। অন্য দিকে রাবেয়া বসরী বকুলের ছেলেরা নিজেকে বিএনপি পরিবারের সন্তান ও ছাত্র বলে নিজেদের তুলে ধরছেন সমাজে। রাবেয়া বসরী বকুলী একজন মাদক ব্যবসায়ী। তার ছেলে আলোকে দেখা যায় ছাত্রদের সাথে নতুন ব্রিজ এলাকায় ট্রাফিক এর দায়িত্ব পালনে।

এলাকাবাসী জানান, তারা সবাই আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক করতো এইখানে চাঁদাবাজি করে মানুষের উপর নির্যাতন করতো তারা এখন বিএনপি পরিবারের সন্তান বলে আশ্রয় নিয়েছে তাদেরকে বিচারের আওতায় এনে শাস্তি দেওয়া হোক।

এইদিকে আজমীর শাহ ২০১২ সাল থেকে নোমান কলেজ ছাত্রলীগের সাথে যুক্ত ছিল সাবেক শিক্ষা মন্ত্রী নওফেল এর অনুসারী ও কাছের লোক। নোমান কলেজ রোডে একাধিক বিএনপি জামাত শিবিরের বিরুদ্ধে অভিযোগ দিতেন রাস্ট্রীয় গোয়েন্দাদের কাছে। কয়েকজনকে মামলা দিয়ে হয়রানি ও করা হয়েছে তার পক্ষ থেকে। আজমীর শাহর ফেসবুক আইডিতে নেই রাজনৈতিক কোন পোস্ট কিংবা ছবি তবে সাধারণ মানুষ আগের পোস্ট গুলা স্কিনশর্ট করে রেখেছেন। আজমীর শাহ তার ফেসবুক ওয়াল থেকে সরে নিয়েছে রাজনৈতিক পোস্ট কিংবা ছবি। গত ১৮ জুলাই নগরীর একটি একটি অনলাইন পেইজে লাটি হাতে বিএনপি জামাত ও ছাত্রদের বিপক্ষে বক্তব্য দিতে দেখা যায় ভিডিও টি পেইজে না থাকলেও সেভ করে রেখেছেন অনেকে।

আজমীর শাহ নিজেকে এইসব থেকে আড়াল করতে আশ্রয় নিয়েছে পটিয়া বিএনপির এক সাবেক চেয়ারম্যান এর কাছে। আজমীর শাহর সব তথ্য ভিডিও চিত্র সহ ওঠে আসে আমাদের হাতে।