রাণীশংকৈলে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে বিপ্লব, সোহেল ও সারমিন নির্বাচিত

  • Update Time : ১১:১৩:০৯ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২২ মে ২০২৪
  • / 75

হুমায়ুন কবির,রানীশংকৈল ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধিঃ

ঠাকুরগাঁওয়ের রাণীশংকৈলে দ্বিতীয় ধাপের ৬ষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন মঙ্গলবার (২১ মে) অনুষ্ঠিত হয়েছো। এ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ৩ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বীতা করেন। নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে স্বতন্ত্র প্রার্থী (উপজেলা আ.লীগ যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক) আহম্মদ হোসেন বিপ্লব (ঘোড়া) প্রতীকে ৪৪ হাজার ২শ ৫৫ ভোট পেয়ে বেসরকারি ভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী (উপজেলা আ.লীগ সভাপতি) অধ্যাপক সইদুল হক (আনারস)প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৩৪ হাজার ১ শ ৮০ ভোট।এছাড়াও স্বতন্ত্র প্রার্থী (সাবেক উপজেলা আ.লীগ সাধারণ সম্পাদক)আব্দুল কাদের মোটরসাইকেল প্রতীক নিয়ে ৩২ হাজার ২ শ ৩৫ ভোট পান। অপরদিকে ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৫ জন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৩ জন স্বতন্ত্র প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বীতা করেন।
ভাইস চেয়ারম্যান পদে (উপজেলা সেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি)সোহেল রানা (টিউবওয়েল) প্রতীকে ৩৩ হাজার ১২ ভোট পেয়ে বেসরকারি ভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী (উপজেলা যুব লীগের সাধারণ
সম্পাদক)রমজান আলী (বৈদ্যুতিক বাল্প) প্রতীকে পেয়েছেন ৩২ হাজার ৮৩ ভোট। মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে সারমিন আক্তার (হাঁস) প্রতীক নিয়ে ৩২ হাজার ৭ শত ৪৩ ভোট পেয়ে বেসরকারি ভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী (উপজেলা মহিলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক) ফরিদা ইয়াসমিন (ফুটবল) প্রতীকে পেয়েছেন ২৯ হাজার ১শত ৭৫ ভোট। উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও সহকারী রির্টানিং কর্মকর্তা রকিবুল হাসান এদিন রাত সাড়ে ৯ টায় উপজেলা পরিষদের নির্বাচনী ফল ঘোষণা কেন্দ্র থেকে বেসরকারি ভাবে এ ফলাফল ঘোষণা করেন।সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশে সকাল ৮ টায় থেকে বিকাল ৪ টা পর্যন্ত বিরতিহীন ভাবে ভোট গ্রহণ চলে। নির্বাচনকে উৎসবমূখর,অবাধ,সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করার লক্ষ্যে জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা
সহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বিভিন্ন বাহিনী, স্ট্রাইকিং ফোর্স,প্রতিটি ইউনিয়নে ও পৌরসভায় নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োজিত ছিল।এ উপজেলায় ১টি পৌরসভা ও ৮ টি ইউনিয়নে মোট ১ লাখ ৮৩ হাজার ৩৯১ জন ভোটার রয়েছে। এর মধ্যে এ নির্বাচনে মোট ১১৩২৩৫ জন ভোটার তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করেছেন। মোট ভোট কেন্দ্রের সংখ্যা ছিল ৬৬ টি।

Tag :

Please Share This Post in Your Social Media


রাণীশংকৈলে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে বিপ্লব, সোহেল ও সারমিন নির্বাচিত

Update Time : ১১:১৩:০৯ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২২ মে ২০২৪

হুমায়ুন কবির,রানীশংকৈল ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধিঃ

ঠাকুরগাঁওয়ের রাণীশংকৈলে দ্বিতীয় ধাপের ৬ষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন মঙ্গলবার (২১ মে) অনুষ্ঠিত হয়েছো। এ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ৩ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বীতা করেন। নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে স্বতন্ত্র প্রার্থী (উপজেলা আ.লীগ যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক) আহম্মদ হোসেন বিপ্লব (ঘোড়া) প্রতীকে ৪৪ হাজার ২শ ৫৫ ভোট পেয়ে বেসরকারি ভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী (উপজেলা আ.লীগ সভাপতি) অধ্যাপক সইদুল হক (আনারস)প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৩৪ হাজার ১ শ ৮০ ভোট।এছাড়াও স্বতন্ত্র প্রার্থী (সাবেক উপজেলা আ.লীগ সাধারণ সম্পাদক)আব্দুল কাদের মোটরসাইকেল প্রতীক নিয়ে ৩২ হাজার ২ শ ৩৫ ভোট পান। অপরদিকে ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৫ জন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৩ জন স্বতন্ত্র প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বীতা করেন।
ভাইস চেয়ারম্যান পদে (উপজেলা সেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি)সোহেল রানা (টিউবওয়েল) প্রতীকে ৩৩ হাজার ১২ ভোট পেয়ে বেসরকারি ভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী (উপজেলা যুব লীগের সাধারণ
সম্পাদক)রমজান আলী (বৈদ্যুতিক বাল্প) প্রতীকে পেয়েছেন ৩২ হাজার ৮৩ ভোট। মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে সারমিন আক্তার (হাঁস) প্রতীক নিয়ে ৩২ হাজার ৭ শত ৪৩ ভোট পেয়ে বেসরকারি ভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী (উপজেলা মহিলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক) ফরিদা ইয়াসমিন (ফুটবল) প্রতীকে পেয়েছেন ২৯ হাজার ১শত ৭৫ ভোট। উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও সহকারী রির্টানিং কর্মকর্তা রকিবুল হাসান এদিন রাত সাড়ে ৯ টায় উপজেলা পরিষদের নির্বাচনী ফল ঘোষণা কেন্দ্র থেকে বেসরকারি ভাবে এ ফলাফল ঘোষণা করেন।সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশে সকাল ৮ টায় থেকে বিকাল ৪ টা পর্যন্ত বিরতিহীন ভাবে ভোট গ্রহণ চলে। নির্বাচনকে উৎসবমূখর,অবাধ,সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করার লক্ষ্যে জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা
সহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বিভিন্ন বাহিনী, স্ট্রাইকিং ফোর্স,প্রতিটি ইউনিয়নে ও পৌরসভায় নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োজিত ছিল।এ উপজেলায় ১টি পৌরসভা ও ৮ টি ইউনিয়নে মোট ১ লাখ ৮৩ হাজার ৩৯১ জন ভোটার রয়েছে। এর মধ্যে এ নির্বাচনে মোট ১১৩২৩৫ জন ভোটার তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করেছেন। মোট ভোট কেন্দ্রের সংখ্যা ছিল ৬৬ টি।