সর্ববৃহৎ মুসলিম হাইস্কুলে অর্থায়ন বন্ধ করে দিচ্ছে ফ্রান্স

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • Update Time : ০২:২৩:৩৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৩ ডিসেম্বর ২০২৩
  • / ৯৪ Time View

আন্তর্জাতিক ডেস্ক

যাচ্ছে দেশটির সরকার। যদিও কয়েকটি মানবাধিকার সংগঠনের দাবি, মুসলিম সম্প্রদায়ের ওপর দমন-পীড়নের অংশ হিসেবে ফরাসি সরকার এমন উদ্যোগ নিয়েছে। খবর আল আরাবিয়া

অর্থায়ন বন্ধের বিষয়ে স্থানীয় কর্তৃপক্ষের এক কর্মকর্তা জানান, প্রশাসনিক ব্যর্থতা ও প্রশ্নবিদ্ধ শিক্ষাপদ্ধতির কারণে বিদ্যালয়টির বরাদ্দ বন্ধ করা হচ্ছে।

২০ বছর আগে ২০০৩ সালে ফ্রান্সের উত্তরাঞ্চলের লিলে শহরে স্কুলটি প্রতিষ্ঠিত হয়। এখানে আট শতাধিক শিক্ষার্থী রয়েছে। বিদ্যালয়টির নাম প্রাইভেট স্কুল অ্যাভেরোয়েস।

২০০৮ সালে ফরাসি সরকারের সঙ্গে চুক্তি করে বিদ্যালয়টি। এর আওতায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটির কার্যক্রম পরিচালিত হয়। বিদ্যালয়টিতে ফ্রান্সের নিয়মিত শিক্ষাক্রমে শিক্ষার্থীদের পড়ানো হয়। পাশাপাশি ধর্মীয় শিক্ষাও দেওয়া হয়।

তবে বিদ্যালয়টির সঙ্গে চুক্তি বাতিলের বিষয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের স্থানীয় দপ্তরের পক্ষ থেকে বিস্তারিত কিছু জানানো হয়নি। এ বিষয়ে মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকেও কোনো প্রতিক্রিয়া জানানো হয়নি।

এ বিষয়ে বিদ্যালয়টির প্রধান শিক্ষক এরিক দুফোর বলেন, সরকারি অর্থায়ন বন্ধ হয়ে গেলে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটি চালানো কার্যত অসম্ভব হয়ে পড়বে। সে ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীদের বেতন বাড়িয়ে দ্বিগুণ করা হতে পারে।

Tag :

Please Share This Post in Your Social Media

সর্ববৃহৎ মুসলিম হাইস্কুলে অর্থায়ন বন্ধ করে দিচ্ছে ফ্রান্স

Update Time : ০২:২৩:৩৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৩ ডিসেম্বর ২০২৩

আন্তর্জাতিক ডেস্ক

যাচ্ছে দেশটির সরকার। যদিও কয়েকটি মানবাধিকার সংগঠনের দাবি, মুসলিম সম্প্রদায়ের ওপর দমন-পীড়নের অংশ হিসেবে ফরাসি সরকার এমন উদ্যোগ নিয়েছে। খবর আল আরাবিয়া

অর্থায়ন বন্ধের বিষয়ে স্থানীয় কর্তৃপক্ষের এক কর্মকর্তা জানান, প্রশাসনিক ব্যর্থতা ও প্রশ্নবিদ্ধ শিক্ষাপদ্ধতির কারণে বিদ্যালয়টির বরাদ্দ বন্ধ করা হচ্ছে।

২০ বছর আগে ২০০৩ সালে ফ্রান্সের উত্তরাঞ্চলের লিলে শহরে স্কুলটি প্রতিষ্ঠিত হয়। এখানে আট শতাধিক শিক্ষার্থী রয়েছে। বিদ্যালয়টির নাম প্রাইভেট স্কুল অ্যাভেরোয়েস।

২০০৮ সালে ফরাসি সরকারের সঙ্গে চুক্তি করে বিদ্যালয়টি। এর আওতায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটির কার্যক্রম পরিচালিত হয়। বিদ্যালয়টিতে ফ্রান্সের নিয়মিত শিক্ষাক্রমে শিক্ষার্থীদের পড়ানো হয়। পাশাপাশি ধর্মীয় শিক্ষাও দেওয়া হয়।

তবে বিদ্যালয়টির সঙ্গে চুক্তি বাতিলের বিষয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের স্থানীয় দপ্তরের পক্ষ থেকে বিস্তারিত কিছু জানানো হয়নি। এ বিষয়ে মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকেও কোনো প্রতিক্রিয়া জানানো হয়নি।

এ বিষয়ে বিদ্যালয়টির প্রধান শিক্ষক এরিক দুফোর বলেন, সরকারি অর্থায়ন বন্ধ হয়ে গেলে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটি চালানো কার্যত অসম্ভব হয়ে পড়বে। সে ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীদের বেতন বাড়িয়ে দ্বিগুণ করা হতে পারে।