রিজার্ভে রেকর্ড

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • Update Time : ০৩:৪০:০৪ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৫ জুন ২০২১
  • / ১৪৭ Time View

বৈশ্বিক মহামারি করোনাভাইরাসের মধ্যেও বিদেশে কর্মরত ব্যক্তিরা রেকর্ড সংখ্যক বৈদেশিক মুদ্রা দেশে পাঠিয়েছেন। বৃহস্পতিবার (২৪ জুন) দিন শেষে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের পরিমাণ পৌঁছেছে ৪৫ দশমিক ৫৯ বিলিয়ন ডলারে। যা অতীতের যেকোনো সময়ের চেয়ে বেশি।

প্রবাসীদের পাঠানো রেমিটেন্সের কারণে রিজার্ভে এ উল্লম্ফন। এ রিজার্ভ দিয়ে আগামী প্রায় ১১ মাসের বেশি আমদানি ব্যয় মেটানো যাবে।

এর আগে চলতি বছরের ১ জুন দিন শেষে প্রথমবারের মতো বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ দাঁড়ায় ৪৫ দশমিক ৫৪ বিলিয়ন ডলারে। তার আগে ৩ মে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ছিল ৪৫ দশমিক ১০ বিলিয়ন ডলারে। ২৪ ফেব্রুয়ারি কেন্দ্রীয় ব্যাংকের রিজার্ভ দাঁড়িয়েছিল ৪৪ দশমিক শূন্য ২ বিলিয়ন।

আর ২০২০ সালের ৩০ ডিসেম্বর কেন্দ্রীয় ব্যাংকের রিজার্ভ ছিল ৪৩ বিলিয়ন ডলার, ১৫ ডিসেম্বর ৪২ মিলিয়ন এবং ২৮ অক্টোবর রিজার্ভ ৪১ বিলিয়ন ডলার অতিক্রম করেছিল।

অন্যদিকে, রিজার্ভে রফতানি আয়েরও প্রভাব আছে। চলতি অর্থবছরে পণ্য রফতানি করে ৩৫ দশমিক ১৮ বিলিয়ন ডলার আয় করে দেশ। যা তার আগের বছরের একই সময়ের চেয়ে ১৩ দশমিক ৬৪ শতাংশ বেশি। অর্থাৎ, ২০১৯-২০ অর্থবছরের ১১ মাসে (জুলাই-মে) ৩ হাজার ৯৫ কোটি ৯১ লাখ ৩০ দশমিক ৯৬ বিলিয়ন ডলারের পণ্য রফতানি হয়েছিল।

Please Share This Post in Your Social Media

রিজার্ভে রেকর্ড

Update Time : ০৩:৪০:০৪ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৫ জুন ২০২১

বৈশ্বিক মহামারি করোনাভাইরাসের মধ্যেও বিদেশে কর্মরত ব্যক্তিরা রেকর্ড সংখ্যক বৈদেশিক মুদ্রা দেশে পাঠিয়েছেন। বৃহস্পতিবার (২৪ জুন) দিন শেষে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের পরিমাণ পৌঁছেছে ৪৫ দশমিক ৫৯ বিলিয়ন ডলারে। যা অতীতের যেকোনো সময়ের চেয়ে বেশি।

প্রবাসীদের পাঠানো রেমিটেন্সের কারণে রিজার্ভে এ উল্লম্ফন। এ রিজার্ভ দিয়ে আগামী প্রায় ১১ মাসের বেশি আমদানি ব্যয় মেটানো যাবে।

এর আগে চলতি বছরের ১ জুন দিন শেষে প্রথমবারের মতো বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ দাঁড়ায় ৪৫ দশমিক ৫৪ বিলিয়ন ডলারে। তার আগে ৩ মে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ছিল ৪৫ দশমিক ১০ বিলিয়ন ডলারে। ২৪ ফেব্রুয়ারি কেন্দ্রীয় ব্যাংকের রিজার্ভ দাঁড়িয়েছিল ৪৪ দশমিক শূন্য ২ বিলিয়ন।

আর ২০২০ সালের ৩০ ডিসেম্বর কেন্দ্রীয় ব্যাংকের রিজার্ভ ছিল ৪৩ বিলিয়ন ডলার, ১৫ ডিসেম্বর ৪২ মিলিয়ন এবং ২৮ অক্টোবর রিজার্ভ ৪১ বিলিয়ন ডলার অতিক্রম করেছিল।

অন্যদিকে, রিজার্ভে রফতানি আয়েরও প্রভাব আছে। চলতি অর্থবছরে পণ্য রফতানি করে ৩৫ দশমিক ১৮ বিলিয়ন ডলার আয় করে দেশ। যা তার আগের বছরের একই সময়ের চেয়ে ১৩ দশমিক ৬৪ শতাংশ বেশি। অর্থাৎ, ২০১৯-২০ অর্থবছরের ১১ মাসে (জুলাই-মে) ৩ হাজার ৯৫ কোটি ৯১ লাখ ৩০ দশমিক ৯৬ বিলিয়ন ডলারের পণ্য রফতানি হয়েছিল।