মর্গে মৃত নারীদের ধর্ষণের দায় স্বীকার মুন্নার

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • Update Time : ০১:০১:১৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২০ নভেম্বর ২০২০
  • / ১৫৮ Time View

নিজস্ব প্রতিবেদক:

মর্গে রাখা মৃত নারীদের ধর্ষণের দায় স্বীকার করে জবানবন্দি দিয়েছেন ডোম মুন্না ভগত (২০)।

শুক্রবার তাকে ঢাকা মহানগর হাকিম আদালতে হাজির করে পুলিশ। এ সময় তিনি স্বেচ্ছায় দায় স্বীকার করে জবানবন্দি দিতে সম্মত হওয়ায় তা রেকর্ড করার আবেদন করেন তদন্ত কর্মকর্তা। আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকা মহানগর হাকিম মামুনুর রশীদ তা রেকর্ড করেন। এরপর তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।

এর আগে তাকে গ্রেফতার করে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। এরপর শেরে বাংলা নগর থানায় একটি মামলা করা হয়।

সিআইডি সূত্রে জানা গেছে, গ্রেফতার মুন্না রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালের মর্গে ডোম জতন কুমার লালের সহযোগী হিসেবে কাজ করেন। দুই-তিন বছর ধরে তিনি মর্গে থাকা মৃত নারীদের ধর্ষণ করে আসছিলেন।

সিআইডির অর্গানাইজড ক্রাইম বিভাগের প্রধান অতিরিক্ত ডিআইজি শেখ মো. রেজাউল হায়দার বলেন, ‘জঘন্যতম ও খুবই বিব্রতকর অভিযোগ। অভিযোগের প্রাথমিক সত্যতার পরই ওই যুবককে গ্রেফতার করেছে সিআইডি।’

তিনি বলেন, ‘বিভিন্ন স্থান থেকে যেসব লাশ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে নেয়া হতো, সেসব লাশের মধ্য থেকে মৃত নারীদের ধর্ষণ করতো মুন্না।’

Tag :

Please Share This Post in Your Social Media

মর্গে মৃত নারীদের ধর্ষণের দায় স্বীকার মুন্নার

Update Time : ০১:০১:১৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২০ নভেম্বর ২০২০

নিজস্ব প্রতিবেদক:

মর্গে রাখা মৃত নারীদের ধর্ষণের দায় স্বীকার করে জবানবন্দি দিয়েছেন ডোম মুন্না ভগত (২০)।

শুক্রবার তাকে ঢাকা মহানগর হাকিম আদালতে হাজির করে পুলিশ। এ সময় তিনি স্বেচ্ছায় দায় স্বীকার করে জবানবন্দি দিতে সম্মত হওয়ায় তা রেকর্ড করার আবেদন করেন তদন্ত কর্মকর্তা। আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকা মহানগর হাকিম মামুনুর রশীদ তা রেকর্ড করেন। এরপর তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।

এর আগে তাকে গ্রেফতার করে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। এরপর শেরে বাংলা নগর থানায় একটি মামলা করা হয়।

সিআইডি সূত্রে জানা গেছে, গ্রেফতার মুন্না রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালের মর্গে ডোম জতন কুমার লালের সহযোগী হিসেবে কাজ করেন। দুই-তিন বছর ধরে তিনি মর্গে থাকা মৃত নারীদের ধর্ষণ করে আসছিলেন।

সিআইডির অর্গানাইজড ক্রাইম বিভাগের প্রধান অতিরিক্ত ডিআইজি শেখ মো. রেজাউল হায়দার বলেন, ‘জঘন্যতম ও খুবই বিব্রতকর অভিযোগ। অভিযোগের প্রাথমিক সত্যতার পরই ওই যুবককে গ্রেফতার করেছে সিআইডি।’

তিনি বলেন, ‘বিভিন্ন স্থান থেকে যেসব লাশ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে নেয়া হতো, সেসব লাশের মধ্য থেকে মৃত নারীদের ধর্ষণ করতো মুন্না।’