পাহাড়ের উন্নয়নে সরকার মনোযোগী: তথ্যমন্ত্রী

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • Update Time : ০৫:২২:১৭ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৮ ডিসেম্বর ২০২০
  • / ১৩৩ Time View
নিজস্ব প্রতিবেদক:
দেশের শান্তিতে যারা খুশি নয়, তারা পার্বত্য চট্টগ্রামের উন্নয়ন ও শান্তিতে খুশি নয় বলে জানিয়েছেন তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।
.
সোমবার (২৮ ডিসেম্বর) রাঙামাটির সাজেক ভ্যালিতে বঙ্গবন্ধু ট্যুর ডি সিএইচটি এমটিবি চ্যালেঞ্জের উদ্বোধনকালে এসব তথ্য জানান তিনি।

তথ্যমন্ত্রী বলেন, দেশের উন্নয়ন বাধাগ্রস্ত করার জন্য মাঝে মাঝে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে। সে বিষয়ে আমাদের সতর্ক থাকতে হবে। দেশের অন্যান্য এলাকার চেয়ে পাহাড়ের উন্নয়নে সরকার বেশি মনোযোগী।
.
এর আগে পার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষে তিন দিনব্যাপী মাউন্টেইন সাইক্লিং প্রতিযোগিতার উদ্বোধন করা হয়। সাজেক থেকে শুরু হওয়া মাউন্টেইন রেসিং বান্দরবানের থানচিতে গিয়ে শেষ হবে। প্রতিযোগিতায় দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ১০০  প্রতিযোগী অংশ নেয়। তিন দিনে প্রতিযোগীরা ৩০০ কিলোমিটার পথ পাড়ি দেবে।
.
মাউন্টেইন সাইক্লিং প্রতিযোগিতার মধ্য দিয়ে পাহাড়ের পর্যটন আরও বিকশিত হবে মনে করছেন আয়োজকরা।

Tag :

Please Share This Post in Your Social Media

পাহাড়ের উন্নয়নে সরকার মনোযোগী: তথ্যমন্ত্রী

Update Time : ০৫:২২:১৭ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৮ ডিসেম্বর ২০২০
নিজস্ব প্রতিবেদক:
দেশের শান্তিতে যারা খুশি নয়, তারা পার্বত্য চট্টগ্রামের উন্নয়ন ও শান্তিতে খুশি নয় বলে জানিয়েছেন তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।
.
সোমবার (২৮ ডিসেম্বর) রাঙামাটির সাজেক ভ্যালিতে বঙ্গবন্ধু ট্যুর ডি সিএইচটি এমটিবি চ্যালেঞ্জের উদ্বোধনকালে এসব তথ্য জানান তিনি।

তথ্যমন্ত্রী বলেন, দেশের উন্নয়ন বাধাগ্রস্ত করার জন্য মাঝে মাঝে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে। সে বিষয়ে আমাদের সতর্ক থাকতে হবে। দেশের অন্যান্য এলাকার চেয়ে পাহাড়ের উন্নয়নে সরকার বেশি মনোযোগী।
.
এর আগে পার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষে তিন দিনব্যাপী মাউন্টেইন সাইক্লিং প্রতিযোগিতার উদ্বোধন করা হয়। সাজেক থেকে শুরু হওয়া মাউন্টেইন রেসিং বান্দরবানের থানচিতে গিয়ে শেষ হবে। প্রতিযোগিতায় দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ১০০  প্রতিযোগী অংশ নেয়। তিন দিনে প্রতিযোগীরা ৩০০ কিলোমিটার পথ পাড়ি দেবে।
.
মাউন্টেইন সাইক্লিং প্রতিযোগিতার মধ্য দিয়ে পাহাড়ের পর্যটন আরও বিকশিত হবে মনে করছেন আয়োজকরা।