নির্বাচন, গণতন্ত্র ও মানবাধিকার প্রশ্নে ইতিবাচকভাবে যুক্ত থাকব: সারাহ কুক

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • Update Time : ০৩:৪১:২৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৪ জানুয়ারী ২০২৪
  • / ৫২ Time View

বাংলাদেশের দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের মানদণ্ড অনুযায়ী হয়নি বলে অভিমত দিয়েছিল যুক্তরাজ্য। দেশটির ওই অবস্থানের কোনো পরিবর্তন হয়নি। তবে নির্বাচন, গণতন্ত্র ও মানবাধিকারের মতো বিষয়গুলো নিয়ে সরকার এবং রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ইতিবাচকভাবে যুক্তরাজ্য যুক্ত থাকবে।

আজ বুধবার সকালে পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাছান মাহমুদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাতের পর ঢাকায় যুক্তরাজ্যের হাইকমিশনার সারাহ কুক সাংবাদিকদের কাছে তার দেশের এ অবস্থানের কথা জানিয়েছেন।

সারাহ কুক বলেন, ‘আপনারা জানেন যে- যুক্তরাজ্য সরকার নির্বাচন, গণতন্ত্র ও মানবাধিকারের বিষয়ে ভিন্নমত পোষণ করে ৮ জানুয়ারি একটি বিবৃতি দিয়েছে। এ বিষয়গুলো নিয়ে সরকার এবং রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ইতিবাচকভাবে আলোচনা চালিয়ে যাবো।’

ঢাকায় যুক্তরাজ্যের হাইকমিশনার বলেন, ‘আমরা যুক্তরাজ্য-বাংলাদেশ সম্পর্ক শক্তিশালী করা, ব্যবসা ও বিনিয়োগ বৃদ্ধি করা এবং নিরাপত্তা অংশীদারত্ব জোরদার করার বিষয়ে এক সঙ্গে কাজ করার প্রসঙ্গে আলোচনা করেছি। জলবায়ু পরিবর্তন, অভিবাসন এবং রোহিঙ্গাদের কল্যাণের মতো চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় এক সঙ্গে কাজ করা নিয়ে আমরা আলোচনা করেছি।’

Tag :

Please Share This Post in Your Social Media

নির্বাচন, গণতন্ত্র ও মানবাধিকার প্রশ্নে ইতিবাচকভাবে যুক্ত থাকব: সারাহ কুক

Update Time : ০৩:৪১:২৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৪ জানুয়ারী ২০২৪

বাংলাদেশের দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের মানদণ্ড অনুযায়ী হয়নি বলে অভিমত দিয়েছিল যুক্তরাজ্য। দেশটির ওই অবস্থানের কোনো পরিবর্তন হয়নি। তবে নির্বাচন, গণতন্ত্র ও মানবাধিকারের মতো বিষয়গুলো নিয়ে সরকার এবং রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ইতিবাচকভাবে যুক্তরাজ্য যুক্ত থাকবে।

আজ বুধবার সকালে পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাছান মাহমুদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাতের পর ঢাকায় যুক্তরাজ্যের হাইকমিশনার সারাহ কুক সাংবাদিকদের কাছে তার দেশের এ অবস্থানের কথা জানিয়েছেন।

সারাহ কুক বলেন, ‘আপনারা জানেন যে- যুক্তরাজ্য সরকার নির্বাচন, গণতন্ত্র ও মানবাধিকারের বিষয়ে ভিন্নমত পোষণ করে ৮ জানুয়ারি একটি বিবৃতি দিয়েছে। এ বিষয়গুলো নিয়ে সরকার এবং রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ইতিবাচকভাবে আলোচনা চালিয়ে যাবো।’

ঢাকায় যুক্তরাজ্যের হাইকমিশনার বলেন, ‘আমরা যুক্তরাজ্য-বাংলাদেশ সম্পর্ক শক্তিশালী করা, ব্যবসা ও বিনিয়োগ বৃদ্ধি করা এবং নিরাপত্তা অংশীদারত্ব জোরদার করার বিষয়ে এক সঙ্গে কাজ করার প্রসঙ্গে আলোচনা করেছি। জলবায়ু পরিবর্তন, অভিবাসন এবং রোহিঙ্গাদের কল্যাণের মতো চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় এক সঙ্গে কাজ করা নিয়ে আমরা আলোচনা করেছি।’