এশিয়ার সবচেয়ে বিষধর সাপ আটকা পড়লো ঝিনাইদহে

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • Update Time : ০১:০১:৩৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৫ নভেম্বর ২০২০
  • / ২৬৭ Time View

ঝিনাইদহ প্রতিনিধি:

ঝিনাইদহের শৈলকুপায় ধানক্ষেতের মোটর হাউজে আটকা পড়েছে ২টি বিষধর কালাচ সাপ। ইংরেজীতে এ সাপের নাম কমন ক্রেইট।
.

গোখরা বা কিং কোবরার থেকেও বিষধর এ সাপ উদ্ধারে চট্টগ্রাম ভেনম রিসার্চ সেন্টারের কর্মকর্তা বোরহান বিশ্বাসের নেতৃত্বে ২ কর্মকর্তা আসছেন। কর্মকর্তারা আশা করছেন, সাপ দুটি রেস্কিউ করা গেলে ভেনম রিচার্স সেন্টারে এন্টি ভেনম তৈরীর কাজে ব্যবহার করা যাবে।

বুধবার (২৫ নভেম্বর) বিকালে, স্থানীয়রা এ সাপ দেখতে পায় শৈলকুপার চতুড়া গ্রামের ধান ক্ষেতের মোটর হাউজে। শৈলকুপার যুবক নেচার এ্যান্ড ওয়াইল্ড লাইফ ফটোগ্রাফার আবীর হাসান খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে এসে নিশ্চিত হন সাপ দুটি বিষধর। যা এশিয়া মহাদেশের মধ্যে অন্যতম। তিনি জানান, স্থানীয়ভাবে এ প্রজাতির সাপকে কালাচ বলা হয়। তবে ঝিনাইদহসহ এ অঞ্চলে এ সাপকে কাননবোড়া বলা হয়ে থাকে।

এই জাতীয় সাপের ফণা থাকে না, দেখতে কালোর ওপরে সাদা রিং থাকে। রিং গুলো গলার নিচ থেকে লেজ পর্যন্ত হয়। এই সাপে কামড়ালে ভুক্তভোগীরা তেমন বুঝতে পারে না। এরা ইদুর বা খাবারের খোঁজে লোকালয়ে মানুষের ঘরে চলে আসে আর ঘুমন্ত মানুষ বেশি কামড়ের শিকার হয়।

Tag :

Please Share This Post in Your Social Media

এশিয়ার সবচেয়ে বিষধর সাপ আটকা পড়লো ঝিনাইদহে

Update Time : ০১:০১:৩৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৫ নভেম্বর ২০২০

ঝিনাইদহ প্রতিনিধি:

ঝিনাইদহের শৈলকুপায় ধানক্ষেতের মোটর হাউজে আটকা পড়েছে ২টি বিষধর কালাচ সাপ। ইংরেজীতে এ সাপের নাম কমন ক্রেইট।
.

গোখরা বা কিং কোবরার থেকেও বিষধর এ সাপ উদ্ধারে চট্টগ্রাম ভেনম রিসার্চ সেন্টারের কর্মকর্তা বোরহান বিশ্বাসের নেতৃত্বে ২ কর্মকর্তা আসছেন। কর্মকর্তারা আশা করছেন, সাপ দুটি রেস্কিউ করা গেলে ভেনম রিচার্স সেন্টারে এন্টি ভেনম তৈরীর কাজে ব্যবহার করা যাবে।

বুধবার (২৫ নভেম্বর) বিকালে, স্থানীয়রা এ সাপ দেখতে পায় শৈলকুপার চতুড়া গ্রামের ধান ক্ষেতের মোটর হাউজে। শৈলকুপার যুবক নেচার এ্যান্ড ওয়াইল্ড লাইফ ফটোগ্রাফার আবীর হাসান খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে এসে নিশ্চিত হন সাপ দুটি বিষধর। যা এশিয়া মহাদেশের মধ্যে অন্যতম। তিনি জানান, স্থানীয়ভাবে এ প্রজাতির সাপকে কালাচ বলা হয়। তবে ঝিনাইদহসহ এ অঞ্চলে এ সাপকে কাননবোড়া বলা হয়ে থাকে।

এই জাতীয় সাপের ফণা থাকে না, দেখতে কালোর ওপরে সাদা রিং থাকে। রিং গুলো গলার নিচ থেকে লেজ পর্যন্ত হয়। এই সাপে কামড়ালে ভুক্তভোগীরা তেমন বুঝতে পারে না। এরা ইদুর বা খাবারের খোঁজে লোকালয়ে মানুষের ঘরে চলে আসে আর ঘুমন্ত মানুষ বেশি কামড়ের শিকার হয়।