ইমরুলের ফিফটির পর শরিফুলের হ্যাটট্রিক, কুমিল্লার ১৪৩

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • Update Time : ০৫:৩৬:২৬ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৯ জানুয়ারী ২০২৪
  • / ৬৩ Time View

টুর্নামেন্ট শুরু হওয়ার আগে বিদেশি খেলোয়াড়দের সবার না আসার কথা জানিয়েছিলেন কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্সের সত্ত্বাধিকার নাফিসা কামাল। প্রথম ম্যাচে তার দলকে নামতে হলো তিন বিদেশিকে নিয়ে।

তবুও কিছুটা স্বস্তিতেই থাকার কথা তাদের। হাফ সেঞ্চুরি করেছেন ইমরুল কায়েস, কুমিল্লাও পেয়েছে বেশ ভালো সংগ্রহ।

শুক্রবার মিরপুরে বিপিএলের প্রথম ম্যাচে দুর্দান্ত ঢাকার বিপক্ষে ১৪৩ রান করেছে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স। টস হেরে ব্যাট করতে নেমে ৬ উইকেট হারিয়ে এই রান করেছে তারা।

ব্যাটিংয়ে নেমে শুরুটা ভালো হয়নি কুমিল্লার। নেতৃত্বের হাত বদল হওয়ার পর কুমিল্লার অধিনায়ক হন লিটন।

প্রথম ম্যাচটা স্মরণীয় করতে পারেননি তিনি। ১৬ বলে ১৩ রান করে চতুরঙ্গা ডি সিলভার বলে ক্যাচ দেন তিনি।

এরপর বড় এক জুটি পায় কুমিল্লা। তাওহীদ হৃদয়কে সঙ্গে নিয়ে কুমিল্লাকে তিনবার অধিনায়ক হিসেবে চ্যাম্পিয়ন করা ইমরুল কায়েস দলের হয়ে হাল ধরেন। ৪২ বলে পূর্ণ করেন ফিফটি। হৃদয়ের সঙ্গে গড়েন ১০৭ রানের জুটি। ১৯তম ওভারে এসে এই জুটি ভাঙেন তাসকিন আহমেদ। হৃদয় ফেরেন ৪১ বলে ৪৭ রান করে।

একই ওভারে উইকেট বিলিয়ে দেন ইমরুলও। তার ৫৬ বলে ৬৬ রানের ইনিংসটি সাজানো ছিল ৬ চার ও ২ ছক্কায়। শেষ ওভারের শেষ তিন বলে উইকেট নিয়ে হ্যাটট্রিক করেন ঢাকার শরিফুল ইসলাম। খুশদিল শাহ, রস্টন চেজ ও মাহিদুল ইসলাম অঙ্কনকে ফেরান তিনি।

Tag :

Please Share This Post in Your Social Media

ইমরুলের ফিফটির পর শরিফুলের হ্যাটট্রিক, কুমিল্লার ১৪৩

Update Time : ০৫:৩৬:২৬ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৯ জানুয়ারী ২০২৪

টুর্নামেন্ট শুরু হওয়ার আগে বিদেশি খেলোয়াড়দের সবার না আসার কথা জানিয়েছিলেন কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্সের সত্ত্বাধিকার নাফিসা কামাল। প্রথম ম্যাচে তার দলকে নামতে হলো তিন বিদেশিকে নিয়ে।

তবুও কিছুটা স্বস্তিতেই থাকার কথা তাদের। হাফ সেঞ্চুরি করেছেন ইমরুল কায়েস, কুমিল্লাও পেয়েছে বেশ ভালো সংগ্রহ।

শুক্রবার মিরপুরে বিপিএলের প্রথম ম্যাচে দুর্দান্ত ঢাকার বিপক্ষে ১৪৩ রান করেছে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স। টস হেরে ব্যাট করতে নেমে ৬ উইকেট হারিয়ে এই রান করেছে তারা।

ব্যাটিংয়ে নেমে শুরুটা ভালো হয়নি কুমিল্লার। নেতৃত্বের হাত বদল হওয়ার পর কুমিল্লার অধিনায়ক হন লিটন।

প্রথম ম্যাচটা স্মরণীয় করতে পারেননি তিনি। ১৬ বলে ১৩ রান করে চতুরঙ্গা ডি সিলভার বলে ক্যাচ দেন তিনি।

এরপর বড় এক জুটি পায় কুমিল্লা। তাওহীদ হৃদয়কে সঙ্গে নিয়ে কুমিল্লাকে তিনবার অধিনায়ক হিসেবে চ্যাম্পিয়ন করা ইমরুল কায়েস দলের হয়ে হাল ধরেন। ৪২ বলে পূর্ণ করেন ফিফটি। হৃদয়ের সঙ্গে গড়েন ১০৭ রানের জুটি। ১৯তম ওভারে এসে এই জুটি ভাঙেন তাসকিন আহমেদ। হৃদয় ফেরেন ৪১ বলে ৪৭ রান করে।

একই ওভারে উইকেট বিলিয়ে দেন ইমরুলও। তার ৫৬ বলে ৬৬ রানের ইনিংসটি সাজানো ছিল ৬ চার ও ২ ছক্কায়। শেষ ওভারের শেষ তিন বলে উইকেট নিয়ে হ্যাটট্রিক করেন ঢাকার শরিফুল ইসলাম। খুশদিল শাহ, রস্টন চেজ ও মাহিদুল ইসলাম অঙ্কনকে ফেরান তিনি।