আনারকন্যা ডরিনকে ডাকল ভারতের সিআইডি

  • Update Time : ১০:২২:২৪ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২১ জুন ২০২৪
  • / 25

এমপি আনোয়ারুল আজীম আনারের মরদেহের ফরেনসিক প্রতিবেদন পেয়েছে ভারতের সিআইডি। এরপরই ডিএনএ নমুনা দিতে আনারের মেয়ে মুমতারিন ফেরদৌস ডরিনকে ভারতে ডেকেছে তারা। বৃহস্পতিবার (২০ জুন) এমপি আনারের ব্যক্তিগত সহকারী আব্দুর রউফ এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

আব্দুর রউফ বলেন, ‘বৃহস্পতিবার ভারতের সিআইডির এক কর্মকর্তা ডরিনকে ফোন করে ডিএনএ নমুনা দিতে এক সপ্তাহের মধ্যে ভারতে যাওয়ার কথা বলেছেন। আমরা বিষয়টি ডিবি পুলিশকে জানিয়েছি। ডিবির একটি টিমের সঙ্গে আমরা দ্রুত সময়ের মধ্যে ভারতে যাব।’

এদিকে ঝিনাইদহ-৪ আসনের সংসদ সদস্য (এমপি) আনোয়ারুল আজিম আনার হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার জেলা আওয়ামী লীগ নেতা সাইদুল করিম মিন্টু আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেননি। রিমান্ডে নিজেকে নির্দোষ দাবি করেছেন তিনি। তবে নিজেকে নির্দোষ দাবি করলেও এমপি আনার হত্যাকাণ্ডে তার সংশ্লিষ্টতা পাচ্ছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ।

উল্লেখ্য, গত ১২ মে কলকাতায় গিয়েছিলেন আনার। ১৩ মে চিকিৎসকের কাছে যাওয়ার কথা বলে বেরিয়ে নিখোঁজ হন। পরে পুলিশ তদন্তে নেমে জানতে পারে, নিউ টাউনের ওই ফ্লাটে খুন হয়েছেন তিনি। দেশটির সিআইডি তদন্তে নেমে প্রথমে বাংলাদেশের নাগরিক কসাই জিহাদ হাওলাদারকে গ্রেপ্তার করে। পরে গ্রেপ্তার করা হয় সিয়ামকে।

Tag :

Please Share This Post in Your Social Media

আনারকন্যা ডরিনকে ডাকল ভারতের সিআইডি

Update Time : ১০:২২:২৪ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২১ জুন ২০২৪

এমপি আনোয়ারুল আজীম আনারের মরদেহের ফরেনসিক প্রতিবেদন পেয়েছে ভারতের সিআইডি। এরপরই ডিএনএ নমুনা দিতে আনারের মেয়ে মুমতারিন ফেরদৌস ডরিনকে ভারতে ডেকেছে তারা। বৃহস্পতিবার (২০ জুন) এমপি আনারের ব্যক্তিগত সহকারী আব্দুর রউফ এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

আব্দুর রউফ বলেন, ‘বৃহস্পতিবার ভারতের সিআইডির এক কর্মকর্তা ডরিনকে ফোন করে ডিএনএ নমুনা দিতে এক সপ্তাহের মধ্যে ভারতে যাওয়ার কথা বলেছেন। আমরা বিষয়টি ডিবি পুলিশকে জানিয়েছি। ডিবির একটি টিমের সঙ্গে আমরা দ্রুত সময়ের মধ্যে ভারতে যাব।’

এদিকে ঝিনাইদহ-৪ আসনের সংসদ সদস্য (এমপি) আনোয়ারুল আজিম আনার হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার জেলা আওয়ামী লীগ নেতা সাইদুল করিম মিন্টু আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেননি। রিমান্ডে নিজেকে নির্দোষ দাবি করেছেন তিনি। তবে নিজেকে নির্দোষ দাবি করলেও এমপি আনার হত্যাকাণ্ডে তার সংশ্লিষ্টতা পাচ্ছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ।

উল্লেখ্য, গত ১২ মে কলকাতায় গিয়েছিলেন আনার। ১৩ মে চিকিৎসকের কাছে যাওয়ার কথা বলে বেরিয়ে নিখোঁজ হন। পরে পুলিশ তদন্তে নেমে জানতে পারে, নিউ টাউনের ওই ফ্লাটে খুন হয়েছেন তিনি। দেশটির সিআইডি তদন্তে নেমে প্রথমে বাংলাদেশের নাগরিক কসাই জিহাদ হাওলাদারকে গ্রেপ্তার করে। পরে গ্রেপ্তার করা হয় সিয়ামকে।