৮ জাতীয় দিবস বাতিল করে প্রজ্ঞাপন জারি

  • Update Time : ০৯:৩২:৩৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৬ অক্টোবর ২০২৪
  • / 39

আটটি জাতীয় দিবস বাতিল করে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ।

অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদের এসব দিবস উদযাপন/পালন না করার সিদ্ধান্ত গ্রহণের পরিপ্রেক্ষিতে বুধবার (১৬ অক্টোবর) এ প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।

বাতিল হওয়া আটটি দিবস হলো-ঐতিহাসিক ৭ই মার্চ, শেখ মজিবুর রহমানের জন্ম দিবস ও জাতীয় শিশু দিবস (১৭ মার্চ), শেখ কামালের জন্মবার্ষিকী (৫ আগস্ট), বেগম ফজিলাতুন নেছা মুজিবের জন্মবার্ষিকী (৮ আগস্ট), শেখ রাসেল দিবস (১৮ অক্টোবর), জাতীয় সংবিধান দিবস (৪ নভেম্বর), স্মার্ট বাংলাদেশ দিবস (১২ ডিসেম্বর), জাতীয় শোক দিবস (১৫ আগস্ট)।

১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবসের বিষয়ে বলা হয়েছে-উচ্চ আদালতের চূড়ান্ত আদেশ সাপেক্ষে দিনটি উদযাপন/পালন না করার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়েছে।

এর মধ্যে স্মার্ট বাংলাদেশ দিবস খ-শ্রেণিভুক্ত, বাকি দিবসগুলো ছিল ক-শ্রেণিভুক্ত।

এ সিদ্ধান্ত যথাযথভাবে প্রতিপালনে প্রধান উপদেষ্টার মুখ্য সচিব, সব মন্ত্রণালয় ও বিভাগের সচিব/সিনিয়র সচিব, প্রধান তথ্য কর্মকর্তা, বিভাগীয় কমিশনার, জেলা প্রশাসক (ডিসি), উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও)-এর কাছে অফিস আদেশ পাঠানো হয়েছে।

Tag :

Please Share This Post in Your Social Media


৮ জাতীয় দিবস বাতিল করে প্রজ্ঞাপন জারি

Update Time : ০৯:৩২:৩৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৬ অক্টোবর ২০২৪

আটটি জাতীয় দিবস বাতিল করে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ।

অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদের এসব দিবস উদযাপন/পালন না করার সিদ্ধান্ত গ্রহণের পরিপ্রেক্ষিতে বুধবার (১৬ অক্টোবর) এ প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।

বাতিল হওয়া আটটি দিবস হলো-ঐতিহাসিক ৭ই মার্চ, শেখ মজিবুর রহমানের জন্ম দিবস ও জাতীয় শিশু দিবস (১৭ মার্চ), শেখ কামালের জন্মবার্ষিকী (৫ আগস্ট), বেগম ফজিলাতুন নেছা মুজিবের জন্মবার্ষিকী (৮ আগস্ট), শেখ রাসেল দিবস (১৮ অক্টোবর), জাতীয় সংবিধান দিবস (৪ নভেম্বর), স্মার্ট বাংলাদেশ দিবস (১২ ডিসেম্বর), জাতীয় শোক দিবস (১৫ আগস্ট)।

১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবসের বিষয়ে বলা হয়েছে-উচ্চ আদালতের চূড়ান্ত আদেশ সাপেক্ষে দিনটি উদযাপন/পালন না করার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়েছে।

এর মধ্যে স্মার্ট বাংলাদেশ দিবস খ-শ্রেণিভুক্ত, বাকি দিবসগুলো ছিল ক-শ্রেণিভুক্ত।

এ সিদ্ধান্ত যথাযথভাবে প্রতিপালনে প্রধান উপদেষ্টার মুখ্য সচিব, সব মন্ত্রণালয় ও বিভাগের সচিব/সিনিয়র সচিব, প্রধান তথ্য কর্মকর্তা, বিভাগীয় কমিশনার, জেলা প্রশাসক (ডিসি), উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও)-এর কাছে অফিস আদেশ পাঠানো হয়েছে।