অন্ধকারে পথ চলে পবিপ্রবি’র প্রায় ১৫ শতাধিক শিক্ষার্থী আশিকুর রহমান, পবিপ্রবি প্রতিনিধি

  • Update Time : ১২:৩৬:০৯ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৪ জুন ২০২৪
  • / 65

রাস্তার ল্যাম্পপোস্ট অচল হয়ে পড়ে থাকায় রাতের বেলা অন্ধকারে চলাচল করে পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (পবিপ্রবি) এর ১৫ শতাধিকের অধিক শিক্ষার্থী।

পবিপ্রবি’র ছাত্রদের জন্য বরাদ্দ প্রধান দুটি হল বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হল ও এম. কেরামত আলী হল। দুই হল মিলে ১৫ শ’ এর বেশি শিক্ষার্থী অবস্থান করে। হল দুটির অবস্থান মূল ক্যাম্পাস থেকে দুমকি বাজার পার হয়ে ৫০০ মিটার দূরে। ৫০০ মিটার এই রাস্তাটিতে নেই কোনো আলোর ব্যবস্থা। রাতের বেলা অন্ধকারে হলে যাতায়াত করতে ভোগান্তির শিকার হচ্ছে সাধারণ শিক্ষার্থীরা।

রাস্তাটিতে মাত্র কয়েকটি ল্যাম্পপোস্ট থাকলে ও সেগুলো অকার্যকর অবস্থায় পরে থাকে। বিদ্যুৎ থাকলেও সেগুলো জ্বলতে দেখা যায় না।পুরো রাস্তাটিতে ছাত্রদের মোবাইলের টর্চ জ্বালিয়ে পথ চলতে হয়। শুধু তাই নয়, রাস্তাটি ভাঙ্গা ও খুবই ঝুঁকিপূর্ণ। এমনকি এই রাস্তায় রিকশা পর্যন্ত যায় না। রাস্তায় পানি জমে থাকে যার দরুন জুতা খুলে রাস্তা চলতে হয়। শেখ রাসেল হল ভবনের নির্মাণ কাজ চলমান থাকায় সেখানে ভারী যানবাহনের চলাচলে রাস্তাটি শিক্ষার্থীদের চলাচলের জন্য দূর্বিষহ হয়ে পড়েছে।

সাধারণ শিক্ষার্থীরা রাস্তাটি সংস্কারের দাবি তুললেও প্রশাসন কোনো পদক্ষেপ নেয় নি। স্নাতকোত্তর এক শিক্ষার্থী বলেন, “এমনিতে রাস্তাটি অনেক ভাঙ্গা ও ঝুঁকিপূর্ণ, তার উপর যেখানে কোনো আলোর ব্যবস্থা কথা নাই ,এভাবে প্রশাসন ঘুমিয়ে থাকতে পারে না “

Tag :

Please Share This Post in Your Social Media


অন্ধকারে পথ চলে পবিপ্রবি’র প্রায় ১৫ শতাধিক শিক্ষার্থী আশিকুর রহমান, পবিপ্রবি প্রতিনিধি

Update Time : ১২:৩৬:০৯ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৪ জুন ২০২৪

রাস্তার ল্যাম্পপোস্ট অচল হয়ে পড়ে থাকায় রাতের বেলা অন্ধকারে চলাচল করে পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (পবিপ্রবি) এর ১৫ শতাধিকের অধিক শিক্ষার্থী।

পবিপ্রবি’র ছাত্রদের জন্য বরাদ্দ প্রধান দুটি হল বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হল ও এম. কেরামত আলী হল। দুই হল মিলে ১৫ শ’ এর বেশি শিক্ষার্থী অবস্থান করে। হল দুটির অবস্থান মূল ক্যাম্পাস থেকে দুমকি বাজার পার হয়ে ৫০০ মিটার দূরে। ৫০০ মিটার এই রাস্তাটিতে নেই কোনো আলোর ব্যবস্থা। রাতের বেলা অন্ধকারে হলে যাতায়াত করতে ভোগান্তির শিকার হচ্ছে সাধারণ শিক্ষার্থীরা।

রাস্তাটিতে মাত্র কয়েকটি ল্যাম্পপোস্ট থাকলে ও সেগুলো অকার্যকর অবস্থায় পরে থাকে। বিদ্যুৎ থাকলেও সেগুলো জ্বলতে দেখা যায় না।পুরো রাস্তাটিতে ছাত্রদের মোবাইলের টর্চ জ্বালিয়ে পথ চলতে হয়। শুধু তাই নয়, রাস্তাটি ভাঙ্গা ও খুবই ঝুঁকিপূর্ণ। এমনকি এই রাস্তায় রিকশা পর্যন্ত যায় না। রাস্তায় পানি জমে থাকে যার দরুন জুতা খুলে রাস্তা চলতে হয়। শেখ রাসেল হল ভবনের নির্মাণ কাজ চলমান থাকায় সেখানে ভারী যানবাহনের চলাচলে রাস্তাটি শিক্ষার্থীদের চলাচলের জন্য দূর্বিষহ হয়ে পড়েছে।

সাধারণ শিক্ষার্থীরা রাস্তাটি সংস্কারের দাবি তুললেও প্রশাসন কোনো পদক্ষেপ নেয় নি। স্নাতকোত্তর এক শিক্ষার্থী বলেন, “এমনিতে রাস্তাটি অনেক ভাঙ্গা ও ঝুঁকিপূর্ণ, তার উপর যেখানে কোনো আলোর ব্যবস্থা কথা নাই ,এভাবে প্রশাসন ঘুমিয়ে থাকতে পারে না “