চালু হলো ৯৯৯ ডেডিকেটেড গাড়ি

  • Update Time : ১০:৩৩:৫৪ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৪ নভেম্বর ২০২০
  • / 222
বগুড়া প্রতিনিধি:

৯৯৯-এর জরুরি সেবা আরও ত্বরান্বিত করতে বগুড়া জেলা পুলিশে সংযোজন হলো নতুন তিনটি গাড়ি।

মঙ্গলবার (২৪ নভেম্বর) দুপুরে বগুড়ার পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে নতুন গাড়ি তিনটির শুভ উদ্বোধন করেন রাজশাহী রেঞ্জের ডিআইজি মো. আবদুল বাতেন।
.
এ সময় ডিআইজি আবদুল বাতেন বলেন, বগুড়াবাসী এখন থেকে ৯৯৯-এর জরুরি সেবা জরুরি ভিত্তিতেই পাবেন। ৯৯৯-এর ফোন পাওয়ামাত্রই পুলিশ কর্মকর্তা গাড়িসহ পৌঁছে যাবে সেবাগ্রহীতার কাছে।
.
তিনি আরও বলেন, ২০১৭ সালে ১২ ডিসেম্বর দেশে ৯৯৯ এর উদ্বোধন হয়। সেই থেকে এ পর্যন্ত ৯৯৯ থেকে ২ কোটি ৪০ লাখ ফোন কল পাওয়া গেছে। কিন্তু যানবাহন সংকটের কারণে জরুরি সেবা দিতে পুলিশ হিমশিম খাচ্ছিল। সেই সময় জেলা পুলিশের নিজস্ব উদ্যোগে সংযোজন হওয়া নতুন তিনটি গাড়ি জরুরি সেবা দিতে আগের তুলনায় ত্বরান্বিত হবে।

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, বগুড়ার পুলিশ সুপার আলী আশরাফ ভুঞা, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার হায়দার আলী, আবদুর রশিদ, সনাতন চক্রবর্তী, গাজিউর রহমান, ফয়সাল মাহমুদসহ অন্যান্য পুলিশ কর্মকর্তারা।

মাহেন্দ্র কোম্পানির গাড়ি তিনটিতে পুলিশ বিভাগের প্রায় ৩০ লাখ টাকা খরচ হয়েছে।

Tag :

Please Share This Post in Your Social Media


চালু হলো ৯৯৯ ডেডিকেটেড গাড়ি

Update Time : ১০:৩৩:৫৪ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৪ নভেম্বর ২০২০
বগুড়া প্রতিনিধি:

৯৯৯-এর জরুরি সেবা আরও ত্বরান্বিত করতে বগুড়া জেলা পুলিশে সংযোজন হলো নতুন তিনটি গাড়ি।

মঙ্গলবার (২৪ নভেম্বর) দুপুরে বগুড়ার পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে নতুন গাড়ি তিনটির শুভ উদ্বোধন করেন রাজশাহী রেঞ্জের ডিআইজি মো. আবদুল বাতেন।
.
এ সময় ডিআইজি আবদুল বাতেন বলেন, বগুড়াবাসী এখন থেকে ৯৯৯-এর জরুরি সেবা জরুরি ভিত্তিতেই পাবেন। ৯৯৯-এর ফোন পাওয়ামাত্রই পুলিশ কর্মকর্তা গাড়িসহ পৌঁছে যাবে সেবাগ্রহীতার কাছে।
.
তিনি আরও বলেন, ২০১৭ সালে ১২ ডিসেম্বর দেশে ৯৯৯ এর উদ্বোধন হয়। সেই থেকে এ পর্যন্ত ৯৯৯ থেকে ২ কোটি ৪০ লাখ ফোন কল পাওয়া গেছে। কিন্তু যানবাহন সংকটের কারণে জরুরি সেবা দিতে পুলিশ হিমশিম খাচ্ছিল। সেই সময় জেলা পুলিশের নিজস্ব উদ্যোগে সংযোজন হওয়া নতুন তিনটি গাড়ি জরুরি সেবা দিতে আগের তুলনায় ত্বরান্বিত হবে।

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, বগুড়ার পুলিশ সুপার আলী আশরাফ ভুঞা, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার হায়দার আলী, আবদুর রশিদ, সনাতন চক্রবর্তী, গাজিউর রহমান, ফয়সাল মাহমুদসহ অন্যান্য পুলিশ কর্মকর্তারা।

মাহেন্দ্র কোম্পানির গাড়ি তিনটিতে পুলিশ বিভাগের প্রায় ৩০ লাখ টাকা খরচ হয়েছে।