সাংবাদিক খন্দকার মুনীরুজ্জামানের মৃত্যুতে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর শোক

  • Update Time : ০৯:২৫:৫০ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৪ নভেম্বর ২০২০
  • / 210
নিজস্ব প্রতিবেদক:

বিশিষ্ট সাংবাদিক, কলামিস্ট ও দৈনিক সংবাদের ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক খন্দকার  মুনীরুজ্জামানের মৃত্যুতে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গভীর শোক জানিয়েছেন।

মঙ্গলবার (২৪ নভেম্বর) সকালে রাষ্ট্রপতি ও  প্রধানমন্ত্রীর প্রেস উইং থেকে পাঠানো পৃথক শোকবার্তায় এ শোক জানানো হয়।

রাষ্ট্রপতি এক শোকবার্তায় বলেন, মুনীরুজ্জামান ছিলেন নিরপেক্ষ, বস্তুনিষ্ঠ ও নির্ভীক সাংবাদিকতার পথিকৃৎ। তার মৃত্যু গণমাধ্যমের জন্য এক অপূরণীয় ক্ষতি।

রাষ্ট্রপতি মরহুমের বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।

এদিকে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আলাদা এক শোক বার্তায় মরহুমের আত্মার মাগফিরাত কামনা করেন এবং তার শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।

এর আগে মঙ্গলবার (২৪ নভেম্বর) সকাল সোয়া ৭টার দিকে রাজধানীর মুগদা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি৷  মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৭২ বছর। তিনি স্ত্রী ও এক ছেলে রেখে গেছেন।
তার পারিবারিক সূত্র জানায়, খন্দকার মুনীরুজ্জামান জ্বরে আক্রান্ত হন। এরপর পরীক্ষায় তার করোনা পজেটিভ এলে তিনি শান্তিনগরে নিজ বাসায় থেকে চিকিৎসা নিচ্ছিলেন।  শারীরিক অবস্থার কিছুটা অবনতি হলে শনিবার (৩১ অক্টোবর) রাতে তাকে  রাজধানীর মুগদা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। দীর্ঘ ২১ দিন লড়াই করার পর তার করোনা রেজাল্ট নেগেটিভ আসে। কিন্তু করোনা পরবর্তী নানা জটিলতা ও ধকল সইতে না পেরে সবাইকে ছেড়ে না ফেরার দেশে চলে গেলেন তিনি।

Tag :

Please Share This Post in Your Social Media


সাংবাদিক খন্দকার মুনীরুজ্জামানের মৃত্যুতে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর শোক

Update Time : ০৯:২৫:৫০ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৪ নভেম্বর ২০২০
নিজস্ব প্রতিবেদক:

বিশিষ্ট সাংবাদিক, কলামিস্ট ও দৈনিক সংবাদের ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক খন্দকার  মুনীরুজ্জামানের মৃত্যুতে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গভীর শোক জানিয়েছেন।

মঙ্গলবার (২৪ নভেম্বর) সকালে রাষ্ট্রপতি ও  প্রধানমন্ত্রীর প্রেস উইং থেকে পাঠানো পৃথক শোকবার্তায় এ শোক জানানো হয়।

রাষ্ট্রপতি এক শোকবার্তায় বলেন, মুনীরুজ্জামান ছিলেন নিরপেক্ষ, বস্তুনিষ্ঠ ও নির্ভীক সাংবাদিকতার পথিকৃৎ। তার মৃত্যু গণমাধ্যমের জন্য এক অপূরণীয় ক্ষতি।

রাষ্ট্রপতি মরহুমের বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।

এদিকে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আলাদা এক শোক বার্তায় মরহুমের আত্মার মাগফিরাত কামনা করেন এবং তার শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।

এর আগে মঙ্গলবার (২৪ নভেম্বর) সকাল সোয়া ৭টার দিকে রাজধানীর মুগদা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি৷  মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৭২ বছর। তিনি স্ত্রী ও এক ছেলে রেখে গেছেন।
তার পারিবারিক সূত্র জানায়, খন্দকার মুনীরুজ্জামান জ্বরে আক্রান্ত হন। এরপর পরীক্ষায় তার করোনা পজেটিভ এলে তিনি শান্তিনগরে নিজ বাসায় থেকে চিকিৎসা নিচ্ছিলেন।  শারীরিক অবস্থার কিছুটা অবনতি হলে শনিবার (৩১ অক্টোবর) রাতে তাকে  রাজধানীর মুগদা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। দীর্ঘ ২১ দিন লড়াই করার পর তার করোনা রেজাল্ট নেগেটিভ আসে। কিন্তু করোনা পরবর্তী নানা জটিলতা ও ধকল সইতে না পেরে সবাইকে ছেড়ে না ফেরার দেশে চলে গেলেন তিনি।