রাজশাহীর তানোরে তৈরি হচ্ছে ‘বঙ্গবন্ধু মডেল ভিলেজ’

  • Update Time : ০৭:৫১:২৪ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২১ নভেম্বর ২০২০
  • / 251
 আব্দুর রাজ্জাক রাজু, তানোর (রাজশাহী) প্রতিনিধি:
গ্রামের আয় বৃদ্ধি, কর্মসংস্থান সৃষ্টি, অবকাঠামো উন্নয়নের মাধ্যমে উন্নত গ্রামীণ জীবনযাপনের সুযোগ এবং গ্রাম থেকে শহরমুখী স্রত হ্রাস করতে ‘বঙ্গবন্ধু মডেল ভিলেজ’ প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। এ প্রকল্পের আওতায় দেশের ১০টি গ্রামের মানুষ শহরের সব সুযোগ-সুবিধা পাবেন। এই ১০টির তালিকায় রাজশাহী বিভাগের একই জেলার তানোর উপজেলায় হবে এই একটি গ্রাম।
.
জানা গেছে, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উদযাপন উপলে তার প্রতি সর্বোচ্চ সম্মান প্রদর্শনের অংশ হিসেবে সমবায় অধিদফতর বঙ্গবন্ধুর সমবায় গ্রাম ধারণা ও বর্তমান সরকারের নির্বাচনি ইশতেহারের বিশেষ অঙ্গীকার ‘আমার গ্রাম-আমার শহর’ ধারণায় গ্রামের বৈশিষ্ট্য সমুন্নত রেখে ‘বঙ্গবন্ধু মডেল ভিলেজ’ প্রকল্পের প্রস্তাবনা তৈরি করেছে।
.
এর মাধ্যমে গ্রামের বৈশিষ্ট্য সমুন্নত রেখে গ্রামীণ সম্পদের সুষ্ঠু ও সুষম ব্যবহার নিশ্চিত করা, গ্রামীণ কর্মসংস্থান সৃষ্টি, কৃষির আধুনিকায়ন ও যান্ত্রিকীকরণের মাধ্যমে উৎপাদন বৃদ্ধি, জৈব জ্বালানির ব্যবহার, যোগাযোগ ও বাজার অবকাঠামো সৃষ্টি, স্বাস্থ্য-শিার মানোন্নয়নের লকে কমিউনিটির সচেতনতা বৃদ্ধি, তথ্যপ্রযুক্তিগত অবকাঠামো সৃষ্টির মাধ্যমে সব সেবা সহজলভ্য করা হবে। দেশের ১০ জেলার ১০ উপজেলার ১০ গ্রামের গড়ে পাঁচ হাজার জন করে মোট ৫০ হাজার মানুষ প্রকল্পটির উপকারভোগী হবেন।
.
এই ১০টির তালিকায় রয়েছে রাজশাহী বিভাগের একই জেলার তানোর উপজেলা। এ নিয়ে তানোর উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) সুশান্ত কুমার মাহাতো বলেন, ‘মুজিব শতবর্ষ বর্তমান সরকারের নির্বাচনী ইশতেহারের বিশেষ অঙ্গিকার ‘আমরা গ্রাম আমার শহর’ ধারণায় গ্রামের বৈশিষ্ট্য সমুন্নত রেখে ‘বঙ্গবন্ধু মডেল ভিলেজ’ প্রকল্পে প্রস্তাবনা তৈরি করেছে। বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযুদ্ধের অসাম্প্রিদায়িক চেতনায় উদ্বদ্ধুকরণের মাধ্যমে সামাজিক সংহতি রক্ষায় হবে এ গ্রামের মূল লক্ষ্য। কিন্তু তানোরে কোথায় হবে এ নিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে এখনও বিস্তারিত জানতে পারনি।
.
তবে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী পাইলট প্রজেক্টে তানোর উপজেলাকে গুরুত্ব দেয়া আমার উপজেলা প্রসাশন, জনপ্রতিনিধিসহ সর্বস্তরের তানোরবাসী সকলেই বাঙালি জাতির পিতার কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা প্রতি চিরকৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করছি। ’ জানা গেছে, ‘বঙ্গবন্ধু মডেল ভিলেজ’র কৃষিজমির সর্বোচ্চ ব্যবহার, মানবশ্রমকে যন্ত্রের মাধ্যমে প্রতিস্থাপন, উৎপাদন বৃদ্ধি, পোস্ট হারভেস্ট লোকসান কমানো, পানিসাশ্রয়ী প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে পানির অপচয়রোধ বিষয়ে প্রয়োজনীয় প্রশিণ প্রদান করা হবে। এ ল্েয সরবরাহ করা হবে কৃষি যন্ত্রপাতি।
.
প্রাথমিকভাবে প্রতি গ্রামে ৩০০ জন কৃষককে প্রশিণ প্রদান করা হবে। প্রতিটি গ্রামের জন্য কৃষি যন্ত্রপাতি কেনা হবে। বেকার যুবকদের কর্মসংস্থান সৃষ্টি ও মাছের উৎপাদন বৃদ্ধি এবং আধুনিক ও মানসম্মত মাছ চাষের শ্রেষ্ঠ অনুশীলনের জন্য গ্রামে দুটি প্রদর্শনী পুকুর তৈরি করা হবে। সারা বছরের আয় নিশ্চিত করার ল্েয অফফার্ম কার্যক্রম হিসেবে গরু, ছাগল ও হাঁস-মুরগি পালনের মাধ্যমে মাংস ও দুগ্ধ উৎপাদন বৃদ্ধির ল্েয আধুনিক ও মানসম্মত খামার ব্যবস্থাপনার কৌশলের ওপর গ্রামের নারী ও বেকার যুবকদের প্রশিণ দেয়া হবে। এ ল্েয গ্রামে প্রদর্শনী খামারে শ্রেষ্ঠ অনুশীলনের জন্য একটি মধ্যম আকৃতির খামার তৈরি করা হবে। এছাড়া প্রশিণপ্রাপ্ত জনবলের চাহিদার আলোকে ব্যক্তিপর্যায়ে চাহিদার ভিত্তিতে সর্বোচ্চ ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত বিনাসুদে ঋণ দেয়া হবে, ৩ শতাংশ সার্ভিস চার্জসহ সেই ঋণ ফেরত দিতে হবে। ঋণ গ্রহণের তিন মাস পর থেকে ঋণের কিস্তি পরিশোধ শুরু হবে। এছাড়া কৃষিপণ্য প্রক্রিয়াকরণ, খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ এবং উদ্যোক্তা উন্নয়ন েেত্র সর্বোচ্চ দুই লাখ টাকা পর্যন্ত ঋণ প্রদান করা হবে। ৩ শতাংশ সার্ভিস চার্জসহ ওই ঋণ ফেরত দিতে হবে। এেেত্র ঋণ গ্রহণের ছয় মাস পর থেকে ঋণের কিস্তি পরিশোধ শুরু হবে।
.
‘বঙ্গবন্ধু মডেল ভিলেজ’র সব শ্রেণি-পেশার জনগণকে অন্তর্ভুক্ত করে গ্রাম সমবায় সমিতি গঠন করা হবে। সমিতিকে কেন্দ্র করে কার্যক্রম পরিচালনার জন্য বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা সম্বলিত কমিউনিটি ভবন নির্মাণ করা হবে। কমিউনিটি ভবনে বঙ্গবন্ধু পাঠাগার ও বঙ্গবন্ধু কর্নার, কমিউনিটি হল, সমিতির অফিস, সভাক, কম্পিউটার কেন্দ্র ও ডিজিটাল সেন্টার, স্বাস্থ্যসেবা প্রদান কেন্দ্র, বিভিন্ন কৃষি যন্ত্রপাতি রাখার গোডাউন, সংরণাগার, প্রক্রিয়াকরণ কেন্দ্র এবং প্রয়োজনীয় সুযোগ সৃষ্টি করা হবে।
.
‘বঙ্গবন্ধু মডেল ভিলেজ’র প্রতি ইঞ্চি জমি আবাদের আওতায় আসবে অর্থাৎ এক ইঞ্চি জমিও অনাবাদি থাকবে না। রাস্তার ধার, নদীর পাড়, মাঠ এবং বাড়ির আঙিনায় আবাদ করা হবে। কোনো পুকুর মাছ চাষহীন থাকবে না। যৌথ পদ্ধতিতে চাষাবাদ হবে। কৃষিতে যন্ত্রের ব্যবহারের প্রচলন থাকবে। পরিবেশবান্ধব ও পানিসাশ্রয়ী সেচ ব্যবস্থা থাকবে। কীটনাশক ও রাসায়নিক সারের পরিমিত ব্যবহার থাকবে এবং জৈব বালাইনাশকের ব্যবহার অনুশীলন করা হবে। কৃষি বহুমুখীকরণ চর্চা থাকবে। কৃষিপণ্যের বাজার নেটওয়ার্ক থাকবে। ফসলের সময়ের বাইরে (অফ-সিজন) কর্মসংস্থান সৃষ্টির লক্ষে পশুপালন,ব্যবসা ও কুটির পণ্য উৎপাদন ব্যবস্থা থাকবে।
Tag :

Please Share This Post in Your Social Media


রাজশাহীর তানোরে তৈরি হচ্ছে ‘বঙ্গবন্ধু মডেল ভিলেজ’

Update Time : ০৭:৫১:২৪ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২১ নভেম্বর ২০২০
 আব্দুর রাজ্জাক রাজু, তানোর (রাজশাহী) প্রতিনিধি:
গ্রামের আয় বৃদ্ধি, কর্মসংস্থান সৃষ্টি, অবকাঠামো উন্নয়নের মাধ্যমে উন্নত গ্রামীণ জীবনযাপনের সুযোগ এবং গ্রাম থেকে শহরমুখী স্রত হ্রাস করতে ‘বঙ্গবন্ধু মডেল ভিলেজ’ প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। এ প্রকল্পের আওতায় দেশের ১০টি গ্রামের মানুষ শহরের সব সুযোগ-সুবিধা পাবেন। এই ১০টির তালিকায় রাজশাহী বিভাগের একই জেলার তানোর উপজেলায় হবে এই একটি গ্রাম।
.
জানা গেছে, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উদযাপন উপলে তার প্রতি সর্বোচ্চ সম্মান প্রদর্শনের অংশ হিসেবে সমবায় অধিদফতর বঙ্গবন্ধুর সমবায় গ্রাম ধারণা ও বর্তমান সরকারের নির্বাচনি ইশতেহারের বিশেষ অঙ্গীকার ‘আমার গ্রাম-আমার শহর’ ধারণায় গ্রামের বৈশিষ্ট্য সমুন্নত রেখে ‘বঙ্গবন্ধু মডেল ভিলেজ’ প্রকল্পের প্রস্তাবনা তৈরি করেছে।
.
এর মাধ্যমে গ্রামের বৈশিষ্ট্য সমুন্নত রেখে গ্রামীণ সম্পদের সুষ্ঠু ও সুষম ব্যবহার নিশ্চিত করা, গ্রামীণ কর্মসংস্থান সৃষ্টি, কৃষির আধুনিকায়ন ও যান্ত্রিকীকরণের মাধ্যমে উৎপাদন বৃদ্ধি, জৈব জ্বালানির ব্যবহার, যোগাযোগ ও বাজার অবকাঠামো সৃষ্টি, স্বাস্থ্য-শিার মানোন্নয়নের লকে কমিউনিটির সচেতনতা বৃদ্ধি, তথ্যপ্রযুক্তিগত অবকাঠামো সৃষ্টির মাধ্যমে সব সেবা সহজলভ্য করা হবে। দেশের ১০ জেলার ১০ উপজেলার ১০ গ্রামের গড়ে পাঁচ হাজার জন করে মোট ৫০ হাজার মানুষ প্রকল্পটির উপকারভোগী হবেন।
.
এই ১০টির তালিকায় রয়েছে রাজশাহী বিভাগের একই জেলার তানোর উপজেলা। এ নিয়ে তানোর উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) সুশান্ত কুমার মাহাতো বলেন, ‘মুজিব শতবর্ষ বর্তমান সরকারের নির্বাচনী ইশতেহারের বিশেষ অঙ্গিকার ‘আমরা গ্রাম আমার শহর’ ধারণায় গ্রামের বৈশিষ্ট্য সমুন্নত রেখে ‘বঙ্গবন্ধু মডেল ভিলেজ’ প্রকল্পে প্রস্তাবনা তৈরি করেছে। বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযুদ্ধের অসাম্প্রিদায়িক চেতনায় উদ্বদ্ধুকরণের মাধ্যমে সামাজিক সংহতি রক্ষায় হবে এ গ্রামের মূল লক্ষ্য। কিন্তু তানোরে কোথায় হবে এ নিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে এখনও বিস্তারিত জানতে পারনি।
.
তবে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী পাইলট প্রজেক্টে তানোর উপজেলাকে গুরুত্ব দেয়া আমার উপজেলা প্রসাশন, জনপ্রতিনিধিসহ সর্বস্তরের তানোরবাসী সকলেই বাঙালি জাতির পিতার কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা প্রতি চিরকৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করছি। ’ জানা গেছে, ‘বঙ্গবন্ধু মডেল ভিলেজ’র কৃষিজমির সর্বোচ্চ ব্যবহার, মানবশ্রমকে যন্ত্রের মাধ্যমে প্রতিস্থাপন, উৎপাদন বৃদ্ধি, পোস্ট হারভেস্ট লোকসান কমানো, পানিসাশ্রয়ী প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে পানির অপচয়রোধ বিষয়ে প্রয়োজনীয় প্রশিণ প্রদান করা হবে। এ ল্েয সরবরাহ করা হবে কৃষি যন্ত্রপাতি।
.
প্রাথমিকভাবে প্রতি গ্রামে ৩০০ জন কৃষককে প্রশিণ প্রদান করা হবে। প্রতিটি গ্রামের জন্য কৃষি যন্ত্রপাতি কেনা হবে। বেকার যুবকদের কর্মসংস্থান সৃষ্টি ও মাছের উৎপাদন বৃদ্ধি এবং আধুনিক ও মানসম্মত মাছ চাষের শ্রেষ্ঠ অনুশীলনের জন্য গ্রামে দুটি প্রদর্শনী পুকুর তৈরি করা হবে। সারা বছরের আয় নিশ্চিত করার ল্েয অফফার্ম কার্যক্রম হিসেবে গরু, ছাগল ও হাঁস-মুরগি পালনের মাধ্যমে মাংস ও দুগ্ধ উৎপাদন বৃদ্ধির ল্েয আধুনিক ও মানসম্মত খামার ব্যবস্থাপনার কৌশলের ওপর গ্রামের নারী ও বেকার যুবকদের প্রশিণ দেয়া হবে। এ ল্েয গ্রামে প্রদর্শনী খামারে শ্রেষ্ঠ অনুশীলনের জন্য একটি মধ্যম আকৃতির খামার তৈরি করা হবে। এছাড়া প্রশিণপ্রাপ্ত জনবলের চাহিদার আলোকে ব্যক্তিপর্যায়ে চাহিদার ভিত্তিতে সর্বোচ্চ ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত বিনাসুদে ঋণ দেয়া হবে, ৩ শতাংশ সার্ভিস চার্জসহ সেই ঋণ ফেরত দিতে হবে। ঋণ গ্রহণের তিন মাস পর থেকে ঋণের কিস্তি পরিশোধ শুরু হবে। এছাড়া কৃষিপণ্য প্রক্রিয়াকরণ, খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ এবং উদ্যোক্তা উন্নয়ন েেত্র সর্বোচ্চ দুই লাখ টাকা পর্যন্ত ঋণ প্রদান করা হবে। ৩ শতাংশ সার্ভিস চার্জসহ ওই ঋণ ফেরত দিতে হবে। এেেত্র ঋণ গ্রহণের ছয় মাস পর থেকে ঋণের কিস্তি পরিশোধ শুরু হবে।
.
‘বঙ্গবন্ধু মডেল ভিলেজ’র সব শ্রেণি-পেশার জনগণকে অন্তর্ভুক্ত করে গ্রাম সমবায় সমিতি গঠন করা হবে। সমিতিকে কেন্দ্র করে কার্যক্রম পরিচালনার জন্য বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা সম্বলিত কমিউনিটি ভবন নির্মাণ করা হবে। কমিউনিটি ভবনে বঙ্গবন্ধু পাঠাগার ও বঙ্গবন্ধু কর্নার, কমিউনিটি হল, সমিতির অফিস, সভাক, কম্পিউটার কেন্দ্র ও ডিজিটাল সেন্টার, স্বাস্থ্যসেবা প্রদান কেন্দ্র, বিভিন্ন কৃষি যন্ত্রপাতি রাখার গোডাউন, সংরণাগার, প্রক্রিয়াকরণ কেন্দ্র এবং প্রয়োজনীয় সুযোগ সৃষ্টি করা হবে।
.
‘বঙ্গবন্ধু মডেল ভিলেজ’র প্রতি ইঞ্চি জমি আবাদের আওতায় আসবে অর্থাৎ এক ইঞ্চি জমিও অনাবাদি থাকবে না। রাস্তার ধার, নদীর পাড়, মাঠ এবং বাড়ির আঙিনায় আবাদ করা হবে। কোনো পুকুর মাছ চাষহীন থাকবে না। যৌথ পদ্ধতিতে চাষাবাদ হবে। কৃষিতে যন্ত্রের ব্যবহারের প্রচলন থাকবে। পরিবেশবান্ধব ও পানিসাশ্রয়ী সেচ ব্যবস্থা থাকবে। কীটনাশক ও রাসায়নিক সারের পরিমিত ব্যবহার থাকবে এবং জৈব বালাইনাশকের ব্যবহার অনুশীলন করা হবে। কৃষি বহুমুখীকরণ চর্চা থাকবে। কৃষিপণ্যের বাজার নেটওয়ার্ক থাকবে। ফসলের সময়ের বাইরে (অফ-সিজন) কর্মসংস্থান সৃষ্টির লক্ষে পশুপালন,ব্যবসা ও কুটির পণ্য উৎপাদন ব্যবস্থা থাকবে।