অনলাইনে হয়রানির শিকার ৭৩ শতাংশই নারী

  • Update Time : ১০:৪৬:৩৯ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৬ নভেম্বর ২০২০
  • / 216
অনলাইন ব্যবহারকারী ৭৩ শতাংশ নারী হয়রানীর শিকার হন বলে জানিয়েছেন পুলিশ মহাপরিদর্শক বেনজীর আহমেদ। সাইবার স্পেসে এমন ভুক্তভোগী নারীদের সহায়তায় গঠিত ইউনিটের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে তিনি এ তথ্য জানান।

পুলিশের পরিসংখ্যান বলছে, সাইবার অপরাধ সংক্রান্ত বিভিন্ন আইনে হওয়া ৭ হাজার মামলার বেশীরভাগেরই ভুক্তভোগী নারী। এছাড়া অনলাইন ব্যবহারকারী ১০০ জন নারীর মধ্যে ৭৩ জনই সাইবার বুলিং বা হয়রানির শিকার হন। সাইবার অপরাধ দমনে পুলিশের অন্তত ৫টি ইউনিট থাকলেও পুরুষ সদস্য দিয়ে পরিচালিত হওয়ায় সেগুলোতে যান না নারীরা।

ব্যারিস্টার মিতি সানজানা বলেন, ‘এ ধরনের ঘটনায় নারীদের এত বেশি অপমান করা হয় যে ভুক্তভোগীরা প্রতিকার চাইতে যেতেও ভয় পান।’

এ বাস্তবতায়, শুধু নারী পুলিশ সদস্যদের পরিচালনায় ‘পুলিশ সাইবার সাপোর্ট ফর উইমেন’ নামে নতুন ইউনিট গঠন করেছে পুলিশ সদর দপ্তর।

বেনজীর আহমেদ বলেন, ‘সাইবার অপরাধ দমন এবং পর্নগ্রাফি নিয়ন্ত্রণের বিষয়ে যে সব মামলা হয়েছে তার অধিকাংশতেই দেখা যায় ভিক্টিম নারী।’

ফেসবুক পেজ, ই-মেইল, হটলাইন নম্বরের মাধ্যমে ভুক্তভোগী নারীরা এই ইউনিটের সেবা নিতে পারবেন।

Tag :

Please Share This Post in Your Social Media


অনলাইনে হয়রানির শিকার ৭৩ শতাংশই নারী

Update Time : ১০:৪৬:৩৯ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৬ নভেম্বর ২০২০
অনলাইন ব্যবহারকারী ৭৩ শতাংশ নারী হয়রানীর শিকার হন বলে জানিয়েছেন পুলিশ মহাপরিদর্শক বেনজীর আহমেদ। সাইবার স্পেসে এমন ভুক্তভোগী নারীদের সহায়তায় গঠিত ইউনিটের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে তিনি এ তথ্য জানান।

পুলিশের পরিসংখ্যান বলছে, সাইবার অপরাধ সংক্রান্ত বিভিন্ন আইনে হওয়া ৭ হাজার মামলার বেশীরভাগেরই ভুক্তভোগী নারী। এছাড়া অনলাইন ব্যবহারকারী ১০০ জন নারীর মধ্যে ৭৩ জনই সাইবার বুলিং বা হয়রানির শিকার হন। সাইবার অপরাধ দমনে পুলিশের অন্তত ৫টি ইউনিট থাকলেও পুরুষ সদস্য দিয়ে পরিচালিত হওয়ায় সেগুলোতে যান না নারীরা।

ব্যারিস্টার মিতি সানজানা বলেন, ‘এ ধরনের ঘটনায় নারীদের এত বেশি অপমান করা হয় যে ভুক্তভোগীরা প্রতিকার চাইতে যেতেও ভয় পান।’

এ বাস্তবতায়, শুধু নারী পুলিশ সদস্যদের পরিচালনায় ‘পুলিশ সাইবার সাপোর্ট ফর উইমেন’ নামে নতুন ইউনিট গঠন করেছে পুলিশ সদর দপ্তর।

বেনজীর আহমেদ বলেন, ‘সাইবার অপরাধ দমন এবং পর্নগ্রাফি নিয়ন্ত্রণের বিষয়ে যে সব মামলা হয়েছে তার অধিকাংশতেই দেখা যায় ভিক্টিম নারী।’

ফেসবুক পেজ, ই-মেইল, হটলাইন নম্বরের মাধ্যমে ভুক্তভোগী নারীরা এই ইউনিটের সেবা নিতে পারবেন।