নিজস্ব প্রতিবেদক:
এমন তথ্য উঠে এসেছে ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি আয়োজিত ‘পোস্ট কোভিড ফুড ভ্যালু চেইন’ বিষয়ক এক অনলাইন সেমিনারে।
সেমিনারের মূলপ্রবন্ধে দেখা যায়, চাল, শাক-সবজি থেকে শুরু করে দেশে উৎপাদিত প্রায় প্রতিটি কৃষিপণ্যের ক্ষেত্রেই কৃষকের মুনাফার চেয়ে ফড়িয়া বা পাইকারদের মুনাফা অনেক বেশি। প্রক্রিয়াজাতকরণের সুযোগ না থাকায় অনেক ক্ষেত্রেই মজুতদাররা একচেটিয়া ব্যবসা করে।
সেমিনারে কৃষিমন্ত্রী ড. আব্দুর রাজ্জাক জানান, সরকার কৃষি ব্যবস্থাকে ঢেলে সাজিয়ে বাণিজ্যিক-কৃষিতে রূপান্তর করার চেষ্টা করছে। কৃষক লাভবান না হলে কৃষির উন্নতি হবে না বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
কৃষি প্রক্রিয়াজাতকরণ খাতে বাংলাদেশের অপার সম্ভবনা তুলে ধরে কৃষিমন্ত্রী বলেন, সরকার রাজধানীর পূর্বাচলে এগ্রো প্রসেসিং ল্যাব নির্মাণ করতে যাচ্ছে। যার মাধ্যমে দেশে উৎপাদিত কৃষিপণ্যে মূল্য সংযোজন করা সম্ভব হবে।