মতলব পৌর ৮নং ওয়ার্ড যুবলীগে জনপ্রিয়তায় এগিয়ে ইঞ্জি. আসাদুজ্জামান (হৃদয়)

  • Update Time : ০২:২২:০৬ অপরাহ্ন, সোমবার, ২ নভেম্বর ২০২০
  • / 244

 

নিজস্ব প্রতিবেদক:

মতলব পৌরসভার ৮ নং ওয়ার্ড যুবলীগের ত্রি-বার্ষিক কাউন্সিলে সাধারণ সম্পাদক প্রার্থী হিসেবে ইঞ্জি.আসাদুজ্জামান সরকার যুবলীগের সাধারণ কর্মী ও সমর্থকদের মাঝে জনপ্রিয়তায় শীর্ষে অবস্থান করছেন বলে স্থানীয় সুত্রে জানা গেছে। এদিকে তিনি দলীয় নীতি-নির্ধারকদেরও সু-নজরে আছেন বলে জানান মতলব পৌর ৮নং ওয়ার্ডের সুধী সমাজ, ছাত্রলীগ, যুবলীগ ও আওয়ামী লীগ নেতৃবৃন্দ।

যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক প্রার্থী ইঞ্জি.আসাদুজ্জামান সরকার (হৃদয়) ১৯৯৪ সালে পৌর ৮নং ওয়ার্ডের সুপরিচিত মুনসুর আলী সরকার বাড়িতে জন্ম গ্রহণ করেন। তার বাবা মরহুম মোঃ বিল্লাল হোসেন সরকার ছিলেন সাবেক ইউপি মেম্বার ও ৮নং ওয়ার্ড আওয়ামীলীগের ১নং সহ-সভাপতি, তার ছোট চাচা মোঃ আনোয়ার হোসেন সরকার দিঘলদী খোরশেদ আরা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির বর্তমান সভাপতি ও ৮ নং ওয়ার্ড যুবলীগের সক্রিয় একজন কর্মী। মেঝো চাচা মরহুম জাকির হোসেন সরকারও ছিলেন ৮নং ওয়ার্ডের সাবেক কাউন্সিলর। তার দাদা মরহুম আবুল হোসেন সরকার ছিলেন সাবেক ইউপি মেম্বার।

নানা মরহুম আবুল খায়ের মিয়া ছিলেন চান্দ্রা ইউনিয়নের সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি, মামা সালাহউদ্দিন মিয়া (বাবু) চান্দ্রা ইউনিয়ন যুবলীগের সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক।

আসাদুজ্জামান সরকার(হৃদয়) ঢাকার গণবিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং(আইটি) পড়া শেষ করে নিজেই একটি আইটি ফার্ম পরিচালনা করছেন। আইসিটিতে বিশেষ অবদানের জন্য একাধিক পদক ও পেয়েছেন।

যুবলীগের এই সাধারণ সম্পাদক প্রার্থী ৮নং ওয়ার্ড ছাত্রলীগের গত কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক ছিলেন এবং মুন্সীরহাট কলেজ ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। এছাড়া জাতীয়, উপজেলা ও পৌর নির্বাচনে কেন্দ্র কমিটিতে থেকে বিভিন্ন সময় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। মুন্সীরহাট উচ্চ বিদ্যালয় প্রাক্তন শিক্ষার্থী পরিষদের আইসিটি সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন এখন।

এই করোনা সংকটে মতলবের সচেতন তরুণদের নিয়ে তৈরি হওয়া জনপ্রিয় স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন ‘হেল্পলাইন মতলব’ এর আইসিটি সমন্বয়কও তিনি। করোনাকালীন সময়ে হেল্পলাইন মতলব ফোন কলের মাধ্যমে বিনা মূল্যে খাদ্য, ঔষুধ পৌঁছে দিয়ে মতলব উত্তর ও দক্ষিণের সর্ব মহলে প্রশংসিত হয়। এছাড়াও সংগঠনটি নানা ধরণের উন্নয়নমূলক ও স্বেচ্ছাসেবী কাজ করে যাচ্ছে।

আসাদুজ্জামান সরকার হৃদয় ডাকঘর একতা যুব সংঘের সাবেক সাধারণ সম্পাদক। নিজ এলাকায় বিভিন্ন সেবামূলক কাজে নিয়োজিত আছেন। আসাদুজ্জামান সরকারের সাথে একান্ত আলাপকালে তিনি জানান, আমার বাবার হাত ধরেই আমার রাজনীতিতে আসা, আমার বাবা আমাকে বলতেন রাজনীতি ভোগের জায়গা নয়, ত্যাগ করতে জানতে হবে, আমি বাবার আদর্শ মাথায় রেখে রাজনীতি করি।

এলাকায় খোঁজ নিয়ে জানাগেছে আসাদুজ্জামান এলাকায় সুপরিচিত, এলাকার সবার কাছে শিক্ষিত, ভদ্র বলে বলে পরিচিত। এলাকার মানুষের মাঝে খুশির আমেজ বিরাজ করছে, এলাকার সচেতন মানুষ জানান আসাদুজ্জামানের মত মানুষ যদি যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে আসতে পারে তাহলে যুবলীগের ভাবমূর্তি আরো বেশী উজ্বল হবে।

আসাদুজ্জামান সরকার সবার দোয়া ও ভালোবাসা চেয়েছেন।

Tag :

Please Share This Post in Your Social Media


মতলব পৌর ৮নং ওয়ার্ড যুবলীগে জনপ্রিয়তায় এগিয়ে ইঞ্জি. আসাদুজ্জামান (হৃদয়)

Update Time : ০২:২২:০৬ অপরাহ্ন, সোমবার, ২ নভেম্বর ২০২০

 

নিজস্ব প্রতিবেদক:

মতলব পৌরসভার ৮ নং ওয়ার্ড যুবলীগের ত্রি-বার্ষিক কাউন্সিলে সাধারণ সম্পাদক প্রার্থী হিসেবে ইঞ্জি.আসাদুজ্জামান সরকার যুবলীগের সাধারণ কর্মী ও সমর্থকদের মাঝে জনপ্রিয়তায় শীর্ষে অবস্থান করছেন বলে স্থানীয় সুত্রে জানা গেছে। এদিকে তিনি দলীয় নীতি-নির্ধারকদেরও সু-নজরে আছেন বলে জানান মতলব পৌর ৮নং ওয়ার্ডের সুধী সমাজ, ছাত্রলীগ, যুবলীগ ও আওয়ামী লীগ নেতৃবৃন্দ।

যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক প্রার্থী ইঞ্জি.আসাদুজ্জামান সরকার (হৃদয়) ১৯৯৪ সালে পৌর ৮নং ওয়ার্ডের সুপরিচিত মুনসুর আলী সরকার বাড়িতে জন্ম গ্রহণ করেন। তার বাবা মরহুম মোঃ বিল্লাল হোসেন সরকার ছিলেন সাবেক ইউপি মেম্বার ও ৮নং ওয়ার্ড আওয়ামীলীগের ১নং সহ-সভাপতি, তার ছোট চাচা মোঃ আনোয়ার হোসেন সরকার দিঘলদী খোরশেদ আরা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির বর্তমান সভাপতি ও ৮ নং ওয়ার্ড যুবলীগের সক্রিয় একজন কর্মী। মেঝো চাচা মরহুম জাকির হোসেন সরকারও ছিলেন ৮নং ওয়ার্ডের সাবেক কাউন্সিলর। তার দাদা মরহুম আবুল হোসেন সরকার ছিলেন সাবেক ইউপি মেম্বার।

নানা মরহুম আবুল খায়ের মিয়া ছিলেন চান্দ্রা ইউনিয়নের সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি, মামা সালাহউদ্দিন মিয়া (বাবু) চান্দ্রা ইউনিয়ন যুবলীগের সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক।

আসাদুজ্জামান সরকার(হৃদয়) ঢাকার গণবিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং(আইটি) পড়া শেষ করে নিজেই একটি আইটি ফার্ম পরিচালনা করছেন। আইসিটিতে বিশেষ অবদানের জন্য একাধিক পদক ও পেয়েছেন।

যুবলীগের এই সাধারণ সম্পাদক প্রার্থী ৮নং ওয়ার্ড ছাত্রলীগের গত কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক ছিলেন এবং মুন্সীরহাট কলেজ ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। এছাড়া জাতীয়, উপজেলা ও পৌর নির্বাচনে কেন্দ্র কমিটিতে থেকে বিভিন্ন সময় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। মুন্সীরহাট উচ্চ বিদ্যালয় প্রাক্তন শিক্ষার্থী পরিষদের আইসিটি সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন এখন।

এই করোনা সংকটে মতলবের সচেতন তরুণদের নিয়ে তৈরি হওয়া জনপ্রিয় স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন ‘হেল্পলাইন মতলব’ এর আইসিটি সমন্বয়কও তিনি। করোনাকালীন সময়ে হেল্পলাইন মতলব ফোন কলের মাধ্যমে বিনা মূল্যে খাদ্য, ঔষুধ পৌঁছে দিয়ে মতলব উত্তর ও দক্ষিণের সর্ব মহলে প্রশংসিত হয়। এছাড়াও সংগঠনটি নানা ধরণের উন্নয়নমূলক ও স্বেচ্ছাসেবী কাজ করে যাচ্ছে।

আসাদুজ্জামান সরকার হৃদয় ডাকঘর একতা যুব সংঘের সাবেক সাধারণ সম্পাদক। নিজ এলাকায় বিভিন্ন সেবামূলক কাজে নিয়োজিত আছেন। আসাদুজ্জামান সরকারের সাথে একান্ত আলাপকালে তিনি জানান, আমার বাবার হাত ধরেই আমার রাজনীতিতে আসা, আমার বাবা আমাকে বলতেন রাজনীতি ভোগের জায়গা নয়, ত্যাগ করতে জানতে হবে, আমি বাবার আদর্শ মাথায় রেখে রাজনীতি করি।

এলাকায় খোঁজ নিয়ে জানাগেছে আসাদুজ্জামান এলাকায় সুপরিচিত, এলাকার সবার কাছে শিক্ষিত, ভদ্র বলে বলে পরিচিত। এলাকার মানুষের মাঝে খুশির আমেজ বিরাজ করছে, এলাকার সচেতন মানুষ জানান আসাদুজ্জামানের মত মানুষ যদি যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে আসতে পারে তাহলে যুবলীগের ভাবমূর্তি আরো বেশী উজ্বল হবে।

আসাদুজ্জামান সরকার সবার দোয়া ও ভালোবাসা চেয়েছেন।