কক্সবাজার বীচে দুর্গাপূজা অনুষ্ঠান: সেনাবাহিনী ও ট্যুরিস্ট পুলিশের যৌথ নিরাপত্তা ব্যবস্থা

  • Update Time : ০৭:২৮:৫৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৮ অক্টোবর ২০২৪
  • / 20

চট্টগ্রাম ব্যুরো:

আগামী ১৩ অক্টোবর কক্সবাজারের লাবনী বীচে হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের দুর্গাপূজার প্রতিমা বিসর্জন উপলক্ষে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে।
এ লক্ষ্যে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর রামু ক্যান্টনমেন্টের একটি বিশেষ টিম আজ মঙ্গলবার (৮ অক্টোবর) লাবনী বীচ পরিদর্শন করেছে।

বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর রামু ক্যান্টনমেন্টের লে. কর্নেল তানভীরের নেতৃত্বে এই টিমটি লাবনী বীচে এসে ট্যুরিস্ট পুলিশ কক্সবাজার রিজিয়নের ইন্সপেক্টর আ: মুকিত ও ইন্সপেক্টর গাজী মিজানের সাথে সাক্ষাত করেন। পরে তারা একসাথে বিসর্জনস্থল ও আশপাশের এলাকা পরিদর্শন করেন।

পরিদর্শন শেষে সেনাবাহিনী ও ট্যুরিস্ট পুলিশের কর্মকর্তারা এক বৈঠকে বসে নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়ে আলোচনা করেন। বৈঠকে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়, আসন্ন দুর্গাপূজার প্রতিমা বিসর্জন যাতে শান্তিপূর্ণ ও নিরাপদ পরিবেশে সম্পন্ন হয় সেজন্য সেনাবাহিনী, ট্যুরিস্ট পুলিশসহ সকল সংশ্লিষ্টদের সমন্বিত প্রচেষ্টা অব্যাহত থাকবে।

এছাড়াও, পর্যটকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে। বিশেষ করে, বিসর্জনস্থলে এবং তার আশপাশের এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হবে। সিসি ক্যামেরা স্থাপন করা হবে এবং সন্দেহজনক কোনো তৎপরতা লক্ষ্য করলে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

Tag :

Please Share This Post in Your Social Media

কক্সবাজার বীচে দুর্গাপূজা অনুষ্ঠান: সেনাবাহিনী ও ট্যুরিস্ট পুলিশের যৌথ নিরাপত্তা ব্যবস্থা

Update Time : ০৭:২৮:৫৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৮ অক্টোবর ২০২৪

চট্টগ্রাম ব্যুরো:

আগামী ১৩ অক্টোবর কক্সবাজারের লাবনী বীচে হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের দুর্গাপূজার প্রতিমা বিসর্জন উপলক্ষে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে।
এ লক্ষ্যে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর রামু ক্যান্টনমেন্টের একটি বিশেষ টিম আজ মঙ্গলবার (৮ অক্টোবর) লাবনী বীচ পরিদর্শন করেছে।

বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর রামু ক্যান্টনমেন্টের লে. কর্নেল তানভীরের নেতৃত্বে এই টিমটি লাবনী বীচে এসে ট্যুরিস্ট পুলিশ কক্সবাজার রিজিয়নের ইন্সপেক্টর আ: মুকিত ও ইন্সপেক্টর গাজী মিজানের সাথে সাক্ষাত করেন। পরে তারা একসাথে বিসর্জনস্থল ও আশপাশের এলাকা পরিদর্শন করেন।

পরিদর্শন শেষে সেনাবাহিনী ও ট্যুরিস্ট পুলিশের কর্মকর্তারা এক বৈঠকে বসে নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়ে আলোচনা করেন। বৈঠকে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়, আসন্ন দুর্গাপূজার প্রতিমা বিসর্জন যাতে শান্তিপূর্ণ ও নিরাপদ পরিবেশে সম্পন্ন হয় সেজন্য সেনাবাহিনী, ট্যুরিস্ট পুলিশসহ সকল সংশ্লিষ্টদের সমন্বিত প্রচেষ্টা অব্যাহত থাকবে।

এছাড়াও, পর্যটকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে। বিশেষ করে, বিসর্জনস্থলে এবং তার আশপাশের এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হবে। সিসি ক্যামেরা স্থাপন করা হবে এবং সন্দেহজনক কোনো তৎপরতা লক্ষ্য করলে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।