৪৬ বিমা কোম্পানির ব্যাংক হিসাবের তথ্য চায় কেন্দ্রীয় ব্যাংক

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • Update Time : ১১:৪১:৫৯ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৫ জানুয়ারী ২০২১
  • / ১৩৩ Time View
নিজস্ব প্রতিনিধি:

প্রিমিয়ামের টাকা জমা করার জন্য নন-লাইফ বিমা কোম্পানিগুলো তিনটির বেশি ব্যাংক হিসাব সংরক্ষণ করতে পারবে না। অর্থাৎ বিমা কোম্পানিগুলো যেকোনো তিনটি আলাদা তফসিলি ব্যাংকে একটি করে হিসাব সংরক্ষণ করতে পারবে।

বিমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ (আইডিআরএ) এমন নির্দেশনার প্রেক্ষিতে ৪৬ নন-লাইফ বিমা কোম্পানীর ব্যাংক হিসাবের তথ্য চেয়ে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোকে চিঠি দিয়েছে কেদ্রীয় ব্যাংক।

গত ৩০ ডিসেম্বর বাংলাদেশ ব্যাংকের ব্যাংকিং প্রবিধি ও নীতি বিভাগের উপমহাব্যবস্থাপক ড. মো. ইসমাইল হোসেন স্বাক্ষরিত এ সংক্রান্ত একটি চিঠি সকল ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালকের কাছে পাঠানো হয়েছে। একই সঙ্গে আগামী ৭ জানুয়ারির মধ্যে ব্যাংক হিসাবের তথ্য পাঠাতে বলা হয়েছে।

বিমা কোম্পানিগুলো হলো- অগ্রণী ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড, এশিয়া ইস্যুরেন্স লিমিটেড, এশিয়া প্যাসিফিক জেনারেল ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড, বাংলাদেশ কোঅপারেটিড ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড, বাংলাদেশ জেনারেল ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড, বাংলাদেশ ন্যাশনাল ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড, সেন্ট্রাল ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড, সিটি জেনারেল ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড, কন্টিনেন্টাল ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড, ক্রিস্টাল ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড, দেশ জেনারেল ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড, ঢাকা ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড, ইস্টার্ন ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড, ইস্টল্যান্ড ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড, এক্সপ্রেস ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড, ফেডারেল ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড, গ্লোবাল ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড, গ্রিনডেল্টা ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড, ইসলামী কমার্শিয়াল ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড, ইসলামী ইন্স্যুরেন্স বাংলাদেশ লিমিটেড, জনতা ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড, কর্ণফুলী ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড, মেঘনা ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড, মার্কেন্টাইল ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড, নিটল ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড, নর্দান ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড, প্যারামাউন্ট ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড, পিপপস ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড, ফিনিক্স ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড, পাইওনিয়র ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটে, প্রগতি ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড, প্রাইম ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড, প্রভাতী ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড, পুরবী ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড, রিলায়েন্স ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড, রিপাবলিক ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড, রূপালী ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড, সাধারণ বিমা কর্পোরেশন, সেনা কল্যাণ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড, সিকদার ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড, সোনার বাংলা কোম্পানি লিমিটেড, সাউথ এশিয়া ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড, স্ট্যান্ডার্ড ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড, তাকাফুল ইসলামী ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড, ইউনিয়ন ইন্স্যুরেন্সকোম্পানি লিমিটেড এবং ইউনাইটেড ইসুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড।

জানা গেছে, বিমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ (আইডিআরএ) ২০১৯ সালের ২ জুলাই নন-লাইফ বিমা কোম্পানিগুলোর উদ্দেশে প্রজ্ঞাপন জারি করে একটি প্রজ্ঞাপন জারি করে। এতে বলা হয়, সর্বোচ্চ তিনটি ব্যাংকের মাধ্যমে প্রিমিয়াম থেকে আয় করা অর্থ গ্রহণ করতে পারবে কোম্পানিগুলো।

এর মধ্যে প্রয়োজন অনুযায়ী বিমা কোম্পানিগুলো মূলধন সংরক্ষণের জন্য একটি এবং অন্যান্য আয় জমা করার জন্য একটি ব্যাংক হিসাব সংরক্ষণ করতে পারবে। অন্যদিকে দাবি পরিশোধ ও ব্যবস্থাপনা খরচের জন্য একটি ব্যাংক হিসাব রাখতে হবে।

বিমা দাবি, কমিশন ও বেতন-ভাতার টাকা কোনো অবস্থাতেই নগদে পরিশোধ করা যাবে না বলেও সতর্ক করে দিয়েছে আইডিআরএ। সংস্থাটি আরও বলেছে, সব লেনদেন ক্রসড চেকে হতে হবে। তবে দাপ্তরিক প্রয়োজনে কোম্পানিগুলো ১০ হাজার টাকা পর্যন্ত নগদে তুলতে পারবে। কোম্পানির পর্ষদ সভার সম্মানী এবং এই বিষয়ক অন্যান্য খরচের টাকাও নগদে করা যাবে।

আইডিআরএ আরো জানিয়েছে, কোনো ব্যাংকে স্থায়ী আমানত (এফডিআর) খোলার ক্ষেত্রে বিমা কোম্পানিগুলোকে আইডিআরএর অনুমোদন নিতে হবে না, তবে অন্য যেকোনো বিষয়ে ব্যাংক হিসাব খোলার ক্ষেত্রে অনুমোদন নিতে হবে।

ব্যাংক হিসাব সংরক্ষণের এই নির্দেশনা অনুযায়ী বিমা কোম্পানিগুলোকে আগামী ১২ আগস্টের মধ্যে আইডিআরএর কাছে প্রতিবেদন দাখিল করতে হবে। কিন্তু বিমা কোম্পানিগুলো তাদের ব্যাংক হিসাবের তথ্য আলোচ্য সময়ের মধ্যে আইডিআর এর কাছে পাঠাতে ব্যর্থ হয়।

এর প্রেক্ষিতে দেশে কার্যরত ৪৬টি নন-লাইফ বিমা কোম্পানির ব্যাংক অ্যাকাউন্টের তথ্য পেতে বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রয়োজনীয় নির্দেশনার জন্য বিমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ সম্প্রতি অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগে একটি চিঠি পাঠিয়েছে। অর্থমন্ত্রণালয় সহযোগিতার জন্য কেন্দ্রীয় ব্যাংকে বললে সব গুলোকে চিঠি দেয় বাংলাদেশ ব্যাংক।

এ প্রসঙ্গে বাংলাদেশ ব্যাংকের উপমহাব্যবস্থাপক ড. মো. ইসমাইল হোসেন বলেন, একটি বিমা কোম্পানি সর্বোচ্চ তিনটির বেশি ব্যাংক হিসাব রাখতে পারবে না। আইডিআরএ এর এমন নির্দেশনার পরও বিমা কোম্পানিগুলো তাদের ব্যাংক হিসাবের তথ্য দেয়নি। একারণে অর্থমন্ত্রণালয় বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছে তথ্য চেয়েছে। তাই আমরা ব্যাংকগুলোকে তথ্য পাঠাতে চিঠি দিয়েছি।

Tag :

Please Share This Post in Your Social Media

৪৬ বিমা কোম্পানির ব্যাংক হিসাবের তথ্য চায় কেন্দ্রীয় ব্যাংক

Update Time : ১১:৪১:৫৯ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৫ জানুয়ারী ২০২১
নিজস্ব প্রতিনিধি:

প্রিমিয়ামের টাকা জমা করার জন্য নন-লাইফ বিমা কোম্পানিগুলো তিনটির বেশি ব্যাংক হিসাব সংরক্ষণ করতে পারবে না। অর্থাৎ বিমা কোম্পানিগুলো যেকোনো তিনটি আলাদা তফসিলি ব্যাংকে একটি করে হিসাব সংরক্ষণ করতে পারবে।

বিমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ (আইডিআরএ) এমন নির্দেশনার প্রেক্ষিতে ৪৬ নন-লাইফ বিমা কোম্পানীর ব্যাংক হিসাবের তথ্য চেয়ে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোকে চিঠি দিয়েছে কেদ্রীয় ব্যাংক।

গত ৩০ ডিসেম্বর বাংলাদেশ ব্যাংকের ব্যাংকিং প্রবিধি ও নীতি বিভাগের উপমহাব্যবস্থাপক ড. মো. ইসমাইল হোসেন স্বাক্ষরিত এ সংক্রান্ত একটি চিঠি সকল ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালকের কাছে পাঠানো হয়েছে। একই সঙ্গে আগামী ৭ জানুয়ারির মধ্যে ব্যাংক হিসাবের তথ্য পাঠাতে বলা হয়েছে।

বিমা কোম্পানিগুলো হলো- অগ্রণী ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড, এশিয়া ইস্যুরেন্স লিমিটেড, এশিয়া প্যাসিফিক জেনারেল ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড, বাংলাদেশ কোঅপারেটিড ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড, বাংলাদেশ জেনারেল ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড, বাংলাদেশ ন্যাশনাল ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড, সেন্ট্রাল ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড, সিটি জেনারেল ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড, কন্টিনেন্টাল ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড, ক্রিস্টাল ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড, দেশ জেনারেল ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড, ঢাকা ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড, ইস্টার্ন ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড, ইস্টল্যান্ড ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড, এক্সপ্রেস ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড, ফেডারেল ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড, গ্লোবাল ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড, গ্রিনডেল্টা ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড, ইসলামী কমার্শিয়াল ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড, ইসলামী ইন্স্যুরেন্স বাংলাদেশ লিমিটেড, জনতা ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড, কর্ণফুলী ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড, মেঘনা ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড, মার্কেন্টাইল ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড, নিটল ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড, নর্দান ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড, প্যারামাউন্ট ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড, পিপপস ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড, ফিনিক্স ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড, পাইওনিয়র ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটে, প্রগতি ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড, প্রাইম ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড, প্রভাতী ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড, পুরবী ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড, রিলায়েন্স ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড, রিপাবলিক ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড, রূপালী ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড, সাধারণ বিমা কর্পোরেশন, সেনা কল্যাণ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড, সিকদার ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড, সোনার বাংলা কোম্পানি লিমিটেড, সাউথ এশিয়া ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড, স্ট্যান্ডার্ড ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড, তাকাফুল ইসলামী ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড, ইউনিয়ন ইন্স্যুরেন্সকোম্পানি লিমিটেড এবং ইউনাইটেড ইসুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড।

জানা গেছে, বিমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ (আইডিআরএ) ২০১৯ সালের ২ জুলাই নন-লাইফ বিমা কোম্পানিগুলোর উদ্দেশে প্রজ্ঞাপন জারি করে একটি প্রজ্ঞাপন জারি করে। এতে বলা হয়, সর্বোচ্চ তিনটি ব্যাংকের মাধ্যমে প্রিমিয়াম থেকে আয় করা অর্থ গ্রহণ করতে পারবে কোম্পানিগুলো।

এর মধ্যে প্রয়োজন অনুযায়ী বিমা কোম্পানিগুলো মূলধন সংরক্ষণের জন্য একটি এবং অন্যান্য আয় জমা করার জন্য একটি ব্যাংক হিসাব সংরক্ষণ করতে পারবে। অন্যদিকে দাবি পরিশোধ ও ব্যবস্থাপনা খরচের জন্য একটি ব্যাংক হিসাব রাখতে হবে।

বিমা দাবি, কমিশন ও বেতন-ভাতার টাকা কোনো অবস্থাতেই নগদে পরিশোধ করা যাবে না বলেও সতর্ক করে দিয়েছে আইডিআরএ। সংস্থাটি আরও বলেছে, সব লেনদেন ক্রসড চেকে হতে হবে। তবে দাপ্তরিক প্রয়োজনে কোম্পানিগুলো ১০ হাজার টাকা পর্যন্ত নগদে তুলতে পারবে। কোম্পানির পর্ষদ সভার সম্মানী এবং এই বিষয়ক অন্যান্য খরচের টাকাও নগদে করা যাবে।

আইডিআরএ আরো জানিয়েছে, কোনো ব্যাংকে স্থায়ী আমানত (এফডিআর) খোলার ক্ষেত্রে বিমা কোম্পানিগুলোকে আইডিআরএর অনুমোদন নিতে হবে না, তবে অন্য যেকোনো বিষয়ে ব্যাংক হিসাব খোলার ক্ষেত্রে অনুমোদন নিতে হবে।

ব্যাংক হিসাব সংরক্ষণের এই নির্দেশনা অনুযায়ী বিমা কোম্পানিগুলোকে আগামী ১২ আগস্টের মধ্যে আইডিআরএর কাছে প্রতিবেদন দাখিল করতে হবে। কিন্তু বিমা কোম্পানিগুলো তাদের ব্যাংক হিসাবের তথ্য আলোচ্য সময়ের মধ্যে আইডিআর এর কাছে পাঠাতে ব্যর্থ হয়।

এর প্রেক্ষিতে দেশে কার্যরত ৪৬টি নন-লাইফ বিমা কোম্পানির ব্যাংক অ্যাকাউন্টের তথ্য পেতে বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রয়োজনীয় নির্দেশনার জন্য বিমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ সম্প্রতি অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগে একটি চিঠি পাঠিয়েছে। অর্থমন্ত্রণালয় সহযোগিতার জন্য কেন্দ্রীয় ব্যাংকে বললে সব গুলোকে চিঠি দেয় বাংলাদেশ ব্যাংক।

এ প্রসঙ্গে বাংলাদেশ ব্যাংকের উপমহাব্যবস্থাপক ড. মো. ইসমাইল হোসেন বলেন, একটি বিমা কোম্পানি সর্বোচ্চ তিনটির বেশি ব্যাংক হিসাব রাখতে পারবে না। আইডিআরএ এর এমন নির্দেশনার পরও বিমা কোম্পানিগুলো তাদের ব্যাংক হিসাবের তথ্য দেয়নি। একারণে অর্থমন্ত্রণালয় বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছে তথ্য চেয়েছে। তাই আমরা ব্যাংকগুলোকে তথ্য পাঠাতে চিঠি দিয়েছি।