শিক্ষক নেতাদের সাথে বসবেন ওবায়দুল কাদের

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • Update Time : ০৩:১৬:৪৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ৩ জুলাই ২০২৪
  • / 12

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সড়ক ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের আন্দোলরত শিক্ষক নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করবেন। আগামীকাল বৃহস্পতিবার (৩ জুলাই) সকাল ১০টায় এই বৈঠক হওয়ার কথা রয়েছে।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক নিজামুল হক ভুঁইয়া। বৈঠকে বিদ্যমান সমস্যার সমাধান বের হয়ে আসবে বলে আশা করেন তিনি।

এদিকে, পেনশন স্কিম ‘প্রত্যয়’ অন্তর্ভুক্তির প্রতিবাদে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের কর্মবিরতির তৃতীয় দিন আজ। আন্দোলনের ফলে অচল হয়ে পড়েছে ক্লাস পরীক্ষা ও প্রশাসনিক কার্যক্রম। সকাল থেকেই বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা বিক্ষোভ করেন ক্যাম্পাস প্রাঙ্গণে। তারা বলছেন, দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত চলবে কর্মবিরতি। একই সাথে শিক্ষকদের এই আন্দোলনকে অর্থমন্ত্রী ‘অযৌক্তিক’ হিসেবে আখ্যা দেয়ায় ক্ষোভ প্রকাশ করেন বিক্ষোভরতরা।

তারা জানান, দাবি আদায় করেই অর্থমন্ত্রীর বক্তব্য অযৌক্তিক প্রমাণ করা হবে। তারা বলেছেন, নিছক পেনশনের জন্য নয়, শিক্ষকরা পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের মর্যাদা রক্ষার আন্দোলন করছেন।

Tag :

Please Share This Post in Your Social Media

শিক্ষক নেতাদের সাথে বসবেন ওবায়দুল কাদের

Update Time : ০৩:১৬:৪৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ৩ জুলাই ২০২৪

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সড়ক ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের আন্দোলরত শিক্ষক নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করবেন। আগামীকাল বৃহস্পতিবার (৩ জুলাই) সকাল ১০টায় এই বৈঠক হওয়ার কথা রয়েছে।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক নিজামুল হক ভুঁইয়া। বৈঠকে বিদ্যমান সমস্যার সমাধান বের হয়ে আসবে বলে আশা করেন তিনি।

এদিকে, পেনশন স্কিম ‘প্রত্যয়’ অন্তর্ভুক্তির প্রতিবাদে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের কর্মবিরতির তৃতীয় দিন আজ। আন্দোলনের ফলে অচল হয়ে পড়েছে ক্লাস পরীক্ষা ও প্রশাসনিক কার্যক্রম। সকাল থেকেই বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা বিক্ষোভ করেন ক্যাম্পাস প্রাঙ্গণে। তারা বলছেন, দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত চলবে কর্মবিরতি। একই সাথে শিক্ষকদের এই আন্দোলনকে অর্থমন্ত্রী ‘অযৌক্তিক’ হিসেবে আখ্যা দেয়ায় ক্ষোভ প্রকাশ করেন বিক্ষোভরতরা।

তারা জানান, দাবি আদায় করেই অর্থমন্ত্রীর বক্তব্য অযৌক্তিক প্রমাণ করা হবে। তারা বলেছেন, নিছক পেনশনের জন্য নয়, শিক্ষকরা পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের মর্যাদা রক্ষার আন্দোলন করছেন।