শনির উপগ্রহে মিলল হাজার ফুট গভীর সমুদ্রের সন্ধান

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • Update Time : ০১:২৫:৪৪ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৭ জানুয়ারী ২০২১
  • / ২৩০ Time View
তথ্যপ্রযুক্তি ডেস্ক:
বিশাল আয়তনের সমুদ্রের খোঁজ মিলল মহাকাশে। মহাজাগতিক রহস্য উদঘাটনে ব্যস্ত বিজ্ঞানীদের হাতে এসেছে এমন এক চমকপ্রদ তথ্য। এতে তারা অবাক হয়েছেন।

প্রায় হাজারের বেশি ফুট গভীরের সমুদ্রের খোঁজ মিলেছে শনির উপগ্রহ টাইটানে। যার আয়তন এতটাই বেশি যে সাবমেরিন চলাচল করতে পারে। সেই সমুদ্রের তলদেশে কী আছে তা জানতে বিজ্ঞানীরা গবষেণা চালিয়ে যাচ্ছেন।
.
টাইটানের জলাশয়ের সঙ্গে মিল আছে পৃথিবীর। বিজ্ঞানীদের একাংশের মতে পৃথিবী জন্মলগ্নে যেমন দেখতে ছিল, টাইটানের এখন সেই রূপ। এর আগে শনির উত্তর মেরুতে পাওয়া গিয়েছিল ক্র্যাকেন মেয়ার নামে এক বডসড় জলাশয়। যার মধ্যে ছিল ইথেন এবং মিথেন গ্যাসের তরল আকার। যার আয়তন ১ লাখ ৫৪ হাজার বর্গমাইল।
.
তবে টাইটানে কীভাবে এত পানি আছে, তা জানতে মিথেন গ্যাসের পরীক্ষা করার পথে এগোচ্ছে বিজ্ঞানীরা। এ পানি পরীক্ষা হলেই সবকিছু বোঝা যাবে বলে মনে করছেন তারা।
.
শনির উপগ্রহের সুমদ্রের গভীরতা নিয়ে গবেষণা করা হবে। বিজ্ঞানীরা জানাচ্ছেন, সেখানে সাবমেরিন চালানোর প্রস্তুতি নিচ্ছে তারা। এর জন্য দেখতে হবে পানির ঘনত্ব, প্রবাহ, মধ্যাকর্ষণ শক্তি ও পানির প্রবাহ।

সূত্র: জি নিউজ।

Tag :

Please Share This Post in Your Social Media

শনির উপগ্রহে মিলল হাজার ফুট গভীর সমুদ্রের সন্ধান

Update Time : ০১:২৫:৪৪ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৭ জানুয়ারী ২০২১
তথ্যপ্রযুক্তি ডেস্ক:
বিশাল আয়তনের সমুদ্রের খোঁজ মিলল মহাকাশে। মহাজাগতিক রহস্য উদঘাটনে ব্যস্ত বিজ্ঞানীদের হাতে এসেছে এমন এক চমকপ্রদ তথ্য। এতে তারা অবাক হয়েছেন।

প্রায় হাজারের বেশি ফুট গভীরের সমুদ্রের খোঁজ মিলেছে শনির উপগ্রহ টাইটানে। যার আয়তন এতটাই বেশি যে সাবমেরিন চলাচল করতে পারে। সেই সমুদ্রের তলদেশে কী আছে তা জানতে বিজ্ঞানীরা গবষেণা চালিয়ে যাচ্ছেন।
.
টাইটানের জলাশয়ের সঙ্গে মিল আছে পৃথিবীর। বিজ্ঞানীদের একাংশের মতে পৃথিবী জন্মলগ্নে যেমন দেখতে ছিল, টাইটানের এখন সেই রূপ। এর আগে শনির উত্তর মেরুতে পাওয়া গিয়েছিল ক্র্যাকেন মেয়ার নামে এক বডসড় জলাশয়। যার মধ্যে ছিল ইথেন এবং মিথেন গ্যাসের তরল আকার। যার আয়তন ১ লাখ ৫৪ হাজার বর্গমাইল।
.
তবে টাইটানে কীভাবে এত পানি আছে, তা জানতে মিথেন গ্যাসের পরীক্ষা করার পথে এগোচ্ছে বিজ্ঞানীরা। এ পানি পরীক্ষা হলেই সবকিছু বোঝা যাবে বলে মনে করছেন তারা।
.
শনির উপগ্রহের সুমদ্রের গভীরতা নিয়ে গবেষণা করা হবে। বিজ্ঞানীরা জানাচ্ছেন, সেখানে সাবমেরিন চালানোর প্রস্তুতি নিচ্ছে তারা। এর জন্য দেখতে হবে পানির ঘনত্ব, প্রবাহ, মধ্যাকর্ষণ শক্তি ও পানির প্রবাহ।

সূত্র: জি নিউজ।