রাণীনগরে পল্লী বিদ্যুতের বিরুদ্ধে মামলা করায় অটোমেটিক রাইস মিলের বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করার অভিযোগ

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • Update Time : ০৩:২৩:১৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২২ নভেম্বর ২০২২
  • / ২৪২ Time View

মোঃ আব্দুল মালেক, রাণীনগর (নওগাঁ) প্রতিনিধি: নওগাঁর রাণীনগরে প্রায় তিন বছর পর একসাথে লোড বৃদ্ধির ডিমান্ড চার্জ আদায়ে নোটিশ দেওয়ার পর অবৈধ বলে দাবি করে পল্লী বিদ্যুতের বিরুদ্ধে গ্রাহকের মামলা করায় এক অটোমেটিক রাইস মিলের বিদ্যুতের সংযোগ বিচ্ছিন্ন করার অভিযোগ উঠেছে। উপজেলা সদরের আব্দুস ছাত্তার শাহ’র অটোমেটিক রাইস মিলে রোববার বিদ্যুতের সংযোগ বিচ্ছিন্ন করেন নওগাঁ পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-১ এর রাণীনগর জোনাল অফিস। ফলে মিল মালিক একদিকে ব্যবসায়ীকভাবে চরম ক্ষতিগ্রস্থ্য হচ্ছেন, অন্যদিকে মিলের প্রায় অর্ধশত শ্রমিক বেকার হয়ে পরেছেন।

অভিযোগে জানা যায়, উপজেলা সদরের বাসট্যান্ড এলাকায় শাহি ফিলিং স্টেশন সংলগ্ন অটোমেটিক রাইস মিল স্থাপন করে দীর্ঘদিন ধরে ব্যবসা করে আসছেন পশ্চিম বালুভরা গ্রামের আব্দুস ছাত্তার শাহ। মিলে বিদ্যুতের চাহিদা বেড়ে যাওয়ায় ২৮৩ কিলোওয়ার্ডের স্থলে আরো ১৬৭ কিলোওয়াড সংযুক্ত করে মোট ৪৫০ কিলোওয়ার্ড লোড বৃদ্ধির জন্য গত ২০১৯ সালের ২৩ সেপ্টেম্বর পল্লী বিদ্যুতের রাণীনগর জোনাল অফিস বরাবর আবেদন করেন। নিয়ম অনুযায়ী পল্লী বিদ্যুৎ কারিগরি বিভাগ পরিদর্শন পূর্বক লোডবৃদ্ধির ডিজাইন ও প্রাক্কলন প্রস্তুত করে প্রাক্কলিত ফি জমা দিতে তাকে পত্র দেওয়া হয়। পত্র অনুযায়ী ওই বছরের ১২ ডিসেম্বর নির্দিষ্ট ফি জমা করেন মিল মালিক। এরপর দীর্ঘ দুই বছর অতিবাহিত হলেও অটোমেটিক মিলে লোডবৃদ্ধি করা হয়নি দাবি করে চুক্তিবদ্ধ লোর্ডবৃদ্ধির জন্য আবারো গত ২০২১ সালের ২ ফেব্রুয়ারি আবেদন করেন তিনি। এরপর চলতি বছরের ৫ জুন হঠাৎ করেই পল্লী বিদ্যুৎ অফিস থেকে অতিরিক্ত চুক্তিবদ্ধ লোড বৃদ্ধি করা হয়েছে দাবি করে একসাথে ২৯ মাসের ডিমান্ড চার্জ ২ লক্ষ ৯০ হাজার ৫৮০ টাকা পরিশোধের জন্য মিল মালিক ছাত্তার শাহকে নোটিশ দেওয়া হয়। নোটিশ পেয়ে মিল মালিক আবারো চুক্তিবদ্ধ লোড বৃদ্ধি করা হয়নি দাবি করে রাণীনগর জোনাল অফিসের মাধ্যমে নওগাঁ পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির জেনারেল ম্যানেজার বরাবর আবেদন করেন। তারপরেও রাণীনগর জোনাল অফিস থেকে আবারও ডিমান্ড চার্জ পরিশোধের জন্য নোটিশ দেন।

মিল মালিক আব্দুস ছাত্তার শাহ অভিযোগ করে বলেন, পল্লী বিদ্যুৎ অফিস থেকে পত্রের মাধ্যমে ২০১৯ সালের ১২ ডিসেম্বর থেকে ১৬৭ কিলোওয়ার্ড লোড বৃদ্ধি করা হয়েছে দাবি করে গত জুন মাস থেকে ডিমান্ড চার্জ পরিশোধের জন্য কয়েকটি পত্র দেয়। কিন্তু লোডবৃদ্ধির টাকা জমার পর থেকে চলতি বছরের এপ্রিল পর্যন্ত বিদ্যুৎ বিলের কাগজে আগের চুক্তিবদ্ধ ২৮৩ কিলোওয়াড লোড দেখানো হয়েছে এবং নিয়মিত বিল পরিশোধ করেছি। এরপর দীর্ঘ প্রায় তিন বছর পর গত মে মাসে আবেদনকৃত অতিরিক্ত চুক্তিবদ্ধ ১৬৭ কিলোওয়ার্ড লোড যুক্ত করে মোট ৪৫০ কিলোওয়ার্ড লোডে ডিমান্ড চার্জ দেখানো হয়।

তিনি বলেন, আবেদনের প্রেক্ষিতে মিটারে অতিরিক্ত চুক্তিবদ্ধ ১৬৭ কিলোওয়াড লোড এপ্রিল পর্যন্ত সংযুক্ত না হওয়ায় সরকারি খাদ্য বিভাগ হতে মিলের অনুকূলে চাল বরাদ্দ কম পেয়েছেন। যেহেতু পূর্বে মিটারে অতিরিক্ত চুক্তিবদ্ধ লোড সংযুক্ত করা হয়নি সে কারনে মে মাসের বিলে ডিমান্ড চার্জ ২ লক্ষ ৯০ হাজার ৫৮০ টাকা বাদ দিয়ে বিল সংশোধনের জন্য রাণীনগর জোনাল অফিসে আবেদন করলে অফিস অতিরিক্ত ডিমান্ড চার্জ বাদ দিয়ে বিল সংশোধন করে দেন। এরপর আবারো নোটিশের মাধ্যমে ডিমান্ড চার্জ দাবি করলে বাধ্য হয়ে চলতি মাসের ৩ নভেম্বর অতিরিক্ত ডিমান্ড চার্জ অবৈধ বলে দাবি করে পল্লী বিদ্যুতের বিরুদ্ধে নওগাঁ সহকারী জজ আদালতে একটি মামলা দায়ের করি।

ছাত্তার শাহ আরও বলেন, মামলার নোটিশ পাওয়ার পর ক্ষিপ্ত হয়ে পল্লী বিদ্যুৎ কর্তৃপক্ষ রোববার আমার অটোমিলের বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করেছে। তিনি দাবি করে বলেন, গত মে মাসের পূর্ব পর্যন্ত কোন বিলেই অতিরিক্ত চুক্তিবদ্ধ লোড এবং লোডের ডিমান্ড চার্জ সংযুক্ত করা হয়নি। মিলের সংযোগ বিচ্ছিন্ন করায় একদিকে যেমন ব্যবসায়ীকভাবে চরম ক্ষতিগ্রস্থ্য হচ্ছেন, অন্যদিকে মিলের প্রায় অর্ধশত শ্রমিক বেকার হয়ে পরেছেন। এ ঘটনার তদন্ত সাপেক্ষে সুষ্ঠু বিচারের দাবি করেছেন তিনি।

এ ব্যাপারে জানতে জাইলে নওগাঁ পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-১ এর রাণীনগর জোনাল অফিসের ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার (ডিজিএম) আকিয়াব হোসেন বলেন, ছাত্তার শাহর অটোমেটিক রাইস মিলে ২০১৯ সালের ১২ ডিসেম্বর চুক্তিবদ্ধ অতিরিক্ত ১৬৭ কিলোওয়ার্ড লোড বৃদ্ধি করা হয়েছে। অফিসিয়ালভাবে লোডবৃদ্ধির কাগজপত্র সদস্য সেবা বিভাগ থেকে বিলিং শাখায় প্রেরণ না করায় অতিরিক্ত লোডের ডিমান্ড চার্জ বিদ্যুৎ বিলের সাথে যোগ করা হয়নি। ফলে বিষয়টি নজরে আসায় মোট ২৯ মাসের অতিরিক্ত চুক্তিবদ্ধ লোডের ডিমান্ড চার্জ বিদ্যুৎ বিলের কাগজে এক সঙ্গে দেওয়া হয়েছে। তবে দীর্ঘ সময় ধরে কেন বিলে ডিমান্ড চার্জ তুলে দেওয়া হয়নি তা ক্ষতিয়ে দেখে দোষিদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে। তিনি আরও বলেন, ডিমান্ড চার্জ আদায়ে বার বার নোটিশ দেয়ার পরেও চার্জ পরিশোধ না করায় সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের নির্দেশে মিলের বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হয়েছে।

Tag :

Please Share This Post in Your Social Media

রাণীনগরে পল্লী বিদ্যুতের বিরুদ্ধে মামলা করায় অটোমেটিক রাইস মিলের বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করার অভিযোগ

Update Time : ০৩:২৩:১৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২২ নভেম্বর ২০২২

মোঃ আব্দুল মালেক, রাণীনগর (নওগাঁ) প্রতিনিধি: নওগাঁর রাণীনগরে প্রায় তিন বছর পর একসাথে লোড বৃদ্ধির ডিমান্ড চার্জ আদায়ে নোটিশ দেওয়ার পর অবৈধ বলে দাবি করে পল্লী বিদ্যুতের বিরুদ্ধে গ্রাহকের মামলা করায় এক অটোমেটিক রাইস মিলের বিদ্যুতের সংযোগ বিচ্ছিন্ন করার অভিযোগ উঠেছে। উপজেলা সদরের আব্দুস ছাত্তার শাহ’র অটোমেটিক রাইস মিলে রোববার বিদ্যুতের সংযোগ বিচ্ছিন্ন করেন নওগাঁ পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-১ এর রাণীনগর জোনাল অফিস। ফলে মিল মালিক একদিকে ব্যবসায়ীকভাবে চরম ক্ষতিগ্রস্থ্য হচ্ছেন, অন্যদিকে মিলের প্রায় অর্ধশত শ্রমিক বেকার হয়ে পরেছেন।

অভিযোগে জানা যায়, উপজেলা সদরের বাসট্যান্ড এলাকায় শাহি ফিলিং স্টেশন সংলগ্ন অটোমেটিক রাইস মিল স্থাপন করে দীর্ঘদিন ধরে ব্যবসা করে আসছেন পশ্চিম বালুভরা গ্রামের আব্দুস ছাত্তার শাহ। মিলে বিদ্যুতের চাহিদা বেড়ে যাওয়ায় ২৮৩ কিলোওয়ার্ডের স্থলে আরো ১৬৭ কিলোওয়াড সংযুক্ত করে মোট ৪৫০ কিলোওয়ার্ড লোড বৃদ্ধির জন্য গত ২০১৯ সালের ২৩ সেপ্টেম্বর পল্লী বিদ্যুতের রাণীনগর জোনাল অফিস বরাবর আবেদন করেন। নিয়ম অনুযায়ী পল্লী বিদ্যুৎ কারিগরি বিভাগ পরিদর্শন পূর্বক লোডবৃদ্ধির ডিজাইন ও প্রাক্কলন প্রস্তুত করে প্রাক্কলিত ফি জমা দিতে তাকে পত্র দেওয়া হয়। পত্র অনুযায়ী ওই বছরের ১২ ডিসেম্বর নির্দিষ্ট ফি জমা করেন মিল মালিক। এরপর দীর্ঘ দুই বছর অতিবাহিত হলেও অটোমেটিক মিলে লোডবৃদ্ধি করা হয়নি দাবি করে চুক্তিবদ্ধ লোর্ডবৃদ্ধির জন্য আবারো গত ২০২১ সালের ২ ফেব্রুয়ারি আবেদন করেন তিনি। এরপর চলতি বছরের ৫ জুন হঠাৎ করেই পল্লী বিদ্যুৎ অফিস থেকে অতিরিক্ত চুক্তিবদ্ধ লোড বৃদ্ধি করা হয়েছে দাবি করে একসাথে ২৯ মাসের ডিমান্ড চার্জ ২ লক্ষ ৯০ হাজার ৫৮০ টাকা পরিশোধের জন্য মিল মালিক ছাত্তার শাহকে নোটিশ দেওয়া হয়। নোটিশ পেয়ে মিল মালিক আবারো চুক্তিবদ্ধ লোড বৃদ্ধি করা হয়নি দাবি করে রাণীনগর জোনাল অফিসের মাধ্যমে নওগাঁ পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির জেনারেল ম্যানেজার বরাবর আবেদন করেন। তারপরেও রাণীনগর জোনাল অফিস থেকে আবারও ডিমান্ড চার্জ পরিশোধের জন্য নোটিশ দেন।

মিল মালিক আব্দুস ছাত্তার শাহ অভিযোগ করে বলেন, পল্লী বিদ্যুৎ অফিস থেকে পত্রের মাধ্যমে ২০১৯ সালের ১২ ডিসেম্বর থেকে ১৬৭ কিলোওয়ার্ড লোড বৃদ্ধি করা হয়েছে দাবি করে গত জুন মাস থেকে ডিমান্ড চার্জ পরিশোধের জন্য কয়েকটি পত্র দেয়। কিন্তু লোডবৃদ্ধির টাকা জমার পর থেকে চলতি বছরের এপ্রিল পর্যন্ত বিদ্যুৎ বিলের কাগজে আগের চুক্তিবদ্ধ ২৮৩ কিলোওয়াড লোড দেখানো হয়েছে এবং নিয়মিত বিল পরিশোধ করেছি। এরপর দীর্ঘ প্রায় তিন বছর পর গত মে মাসে আবেদনকৃত অতিরিক্ত চুক্তিবদ্ধ ১৬৭ কিলোওয়ার্ড লোড যুক্ত করে মোট ৪৫০ কিলোওয়ার্ড লোডে ডিমান্ড চার্জ দেখানো হয়।

তিনি বলেন, আবেদনের প্রেক্ষিতে মিটারে অতিরিক্ত চুক্তিবদ্ধ ১৬৭ কিলোওয়াড লোড এপ্রিল পর্যন্ত সংযুক্ত না হওয়ায় সরকারি খাদ্য বিভাগ হতে মিলের অনুকূলে চাল বরাদ্দ কম পেয়েছেন। যেহেতু পূর্বে মিটারে অতিরিক্ত চুক্তিবদ্ধ লোড সংযুক্ত করা হয়নি সে কারনে মে মাসের বিলে ডিমান্ড চার্জ ২ লক্ষ ৯০ হাজার ৫৮০ টাকা বাদ দিয়ে বিল সংশোধনের জন্য রাণীনগর জোনাল অফিসে আবেদন করলে অফিস অতিরিক্ত ডিমান্ড চার্জ বাদ দিয়ে বিল সংশোধন করে দেন। এরপর আবারো নোটিশের মাধ্যমে ডিমান্ড চার্জ দাবি করলে বাধ্য হয়ে চলতি মাসের ৩ নভেম্বর অতিরিক্ত ডিমান্ড চার্জ অবৈধ বলে দাবি করে পল্লী বিদ্যুতের বিরুদ্ধে নওগাঁ সহকারী জজ আদালতে একটি মামলা দায়ের করি।

ছাত্তার শাহ আরও বলেন, মামলার নোটিশ পাওয়ার পর ক্ষিপ্ত হয়ে পল্লী বিদ্যুৎ কর্তৃপক্ষ রোববার আমার অটোমিলের বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করেছে। তিনি দাবি করে বলেন, গত মে মাসের পূর্ব পর্যন্ত কোন বিলেই অতিরিক্ত চুক্তিবদ্ধ লোড এবং লোডের ডিমান্ড চার্জ সংযুক্ত করা হয়নি। মিলের সংযোগ বিচ্ছিন্ন করায় একদিকে যেমন ব্যবসায়ীকভাবে চরম ক্ষতিগ্রস্থ্য হচ্ছেন, অন্যদিকে মিলের প্রায় অর্ধশত শ্রমিক বেকার হয়ে পরেছেন। এ ঘটনার তদন্ত সাপেক্ষে সুষ্ঠু বিচারের দাবি করেছেন তিনি।

এ ব্যাপারে জানতে জাইলে নওগাঁ পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-১ এর রাণীনগর জোনাল অফিসের ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার (ডিজিএম) আকিয়াব হোসেন বলেন, ছাত্তার শাহর অটোমেটিক রাইস মিলে ২০১৯ সালের ১২ ডিসেম্বর চুক্তিবদ্ধ অতিরিক্ত ১৬৭ কিলোওয়ার্ড লোড বৃদ্ধি করা হয়েছে। অফিসিয়ালভাবে লোডবৃদ্ধির কাগজপত্র সদস্য সেবা বিভাগ থেকে বিলিং শাখায় প্রেরণ না করায় অতিরিক্ত লোডের ডিমান্ড চার্জ বিদ্যুৎ বিলের সাথে যোগ করা হয়নি। ফলে বিষয়টি নজরে আসায় মোট ২৯ মাসের অতিরিক্ত চুক্তিবদ্ধ লোডের ডিমান্ড চার্জ বিদ্যুৎ বিলের কাগজে এক সঙ্গে দেওয়া হয়েছে। তবে দীর্ঘ সময় ধরে কেন বিলে ডিমান্ড চার্জ তুলে দেওয়া হয়নি তা ক্ষতিয়ে দেখে দোষিদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে। তিনি আরও বলেন, ডিমান্ড চার্জ আদায়ে বার বার নোটিশ দেয়ার পরেও চার্জ পরিশোধ না করায় সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের নির্দেশে মিলের বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হয়েছে।