রাজধানীর কমলাপুরে আবাসিক হোটেল থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • Update Time : ১০:০৫:২২ অপরাহ্ন, শনিবার, ২০ ফেব্রুয়ারী ২০২১
  • / ৩৪৬ Time View
নিজস্ব প্রতিনিধি:

রাজধানীর মতিঝিলের কমলাপুর এলাকার ইনসাফ আবাসিক হোটেল থেকে মো. সেলিম (৪২) নামে এক যুবকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।

শনিবার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে ওই আবাসিক হোটেল থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়।

মতিঝিল থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) মো. জয়নাল আবেদিন বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, আমরা সংবাদ পেয়ে দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে ইনসাফ আবাসিক হোটেলের ২য় তলার ২০৮ নম্বর কক্ষে শয়ন অবস্থায় তার মরদেহ উদ্ধার করি। আইনি প্রক্রিয়া শেষে তার মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য সন্ধ্যা ৭টার দিকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন পেলে মৃত্যুর সঠিক কারণ জানা যাবে।

মৃতের চাচা শাহাদাত হোসেন বলেন, খবর পেয়ে দ্রুত ঢাকা মেডিকেলে ছুটে আসি। এসে আমার ভাতিজার মরদেহ শনাক্ত করি। তিনি ঢাকায় একটি চাকরির জন্য এসেছিলেন। পনেরো বছর আগে সেলিম পুলিশে চাকরি করতেন বলে তিনি জানান। চাকরি ছেড়ে বর্তমানে গ্রামেই কাজকর্ম করতেন সেলিম।

তিনি আরও জানান, মৃত সেলিম নাটোর সদরের বাবলি গ্রামের আব্দুস সাত্তারের ছেলে। দুই ভাই ও এক বোনের মধ্যে তিনি সবার বড় ছিলেন। সেলিমের একটি সন্তান রয়েছে।

Tag :

Please Share This Post in Your Social Media

রাজধানীর কমলাপুরে আবাসিক হোটেল থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

Update Time : ১০:০৫:২২ অপরাহ্ন, শনিবার, ২০ ফেব্রুয়ারী ২০২১
নিজস্ব প্রতিনিধি:

রাজধানীর মতিঝিলের কমলাপুর এলাকার ইনসাফ আবাসিক হোটেল থেকে মো. সেলিম (৪২) নামে এক যুবকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।

শনিবার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে ওই আবাসিক হোটেল থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়।

মতিঝিল থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) মো. জয়নাল আবেদিন বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, আমরা সংবাদ পেয়ে দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে ইনসাফ আবাসিক হোটেলের ২য় তলার ২০৮ নম্বর কক্ষে শয়ন অবস্থায় তার মরদেহ উদ্ধার করি। আইনি প্রক্রিয়া শেষে তার মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য সন্ধ্যা ৭টার দিকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন পেলে মৃত্যুর সঠিক কারণ জানা যাবে।

মৃতের চাচা শাহাদাত হোসেন বলেন, খবর পেয়ে দ্রুত ঢাকা মেডিকেলে ছুটে আসি। এসে আমার ভাতিজার মরদেহ শনাক্ত করি। তিনি ঢাকায় একটি চাকরির জন্য এসেছিলেন। পনেরো বছর আগে সেলিম পুলিশে চাকরি করতেন বলে তিনি জানান। চাকরি ছেড়ে বর্তমানে গ্রামেই কাজকর্ম করতেন সেলিম।

তিনি আরও জানান, মৃত সেলিম নাটোর সদরের বাবলি গ্রামের আব্দুস সাত্তারের ছেলে। দুই ভাই ও এক বোনের মধ্যে তিনি সবার বড় ছিলেন। সেলিমের একটি সন্তান রয়েছে।