রংপুর জেলা আ.লীগের সদস্য হলেন সাবেক ছাত্রলীগ নেতা ফেরদৌস আলম

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • Update Time : ০১:৪০:৪৭ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৩
  • / ৯৩৬ Time View

নিজস্ব প্রতিনিধি:

রংপুর জেলা আওয়ামী লীগের আহবায়ক কমিটির সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সদ্য সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক ফেরদৌস আলম।

গত ১১ ফেব্রুয়ারি আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের এমপি এই কমিটি অনুমোদন করেন। কমিটিতে আহবায়ক হিসেবে রয়েছেন এ.কে.এম ছায়াদত হোসেন বকুল, যুগ্ম আহবায়ক হিসেবে আছেন অধ্যাপক মাজেদ আলী বাবলু, জয়নাল আবেদিন, এড. আনোয়ারুল ইসলাম।

এছাড়াও কমিটির ১নং সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পুত্র সজীব ওয়াজেদ জয়।

১০১ সদস্য বিশিষ্ট এই কমিটির সর্বশেষ সদস্য মোঃ ফেরদৌস আলম। এর আগে তিনি কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের শোভন-রাব্বানী/জয়-লেখক কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক, সোহাগ-জাকির কমিটির সহ-সম্পাদক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সহ-সম্পাদক ও সূর্যসেন হল ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তার গ্রামের বাড়ি রংপুর জেলার মিঠাপুকুর থানার হুলাশুগঞ্জ বাজারে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অনার্স ও মাস্টার্স শেষ করে বাংলাদেশ আইন কলেজে তিনি এল.এল.বি অধ্যায়ন করছেন। ছাত্রলীগে তার পদচারনা শুরু হয় রংপুর সরকারি কলেজ ছাত্রলীগের সক্রিয় কর্মী হিসেবে। ভবিষ্যতে শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করার জন্য কাজ করে যেতে চান তিনি।

জানা যায়, পারিবারিকভাবে কট্টরপন্থী আওয়ামীলীগ পরিবারের সন্তান ফেরদৌস। তার নানার পরিবার নিজ এলাকায় বিশিষ্ট আওয়ামী সংগঠক।

মাঠের কর্মী হিসেবে তার বেশ পরিচিতি রয়েছে সারাদেশে। তার নম্র ব্যবহার, বিনয়ী আচরণ, মিশুক প্রকৃতি ও অসীম সাহসিকতার জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে আলোচিত তিনি। আওয়ামীলীগ ও ছাত্রলীগের প্রশ্নে তিনি কখনো আপোষ করেন না। শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করার জন্য অফলাইন ও অনলাইনে তার পদচারণা নজরকারা।

পাঁচ জানুয়ারি পূর্ববর্তী ও পরবর্তি মাঠে থেকে বিএনপি-জামাত প্রতিহত করার অভিজ্ঞতা আছে তার। পেট্রোলবোমা আগুন সন্ত্রাসের দিনগুলোতেও সাহসী ভূমিকা রেখেছিলেন তিনি। বঙ্গবন্ধুকে হেয় করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক মোর্শেদ খান যে আর্টিকেল লিখেছিলেন, তার প্রতিবাদে রাস্তায় নেমে আসে ছাত্রলীগ। যে দুইজন সর্বপ্রথম এই আন্দোলনের সূচনা করে, তিনি তার অন্যতম। কোটা সংস্কার আন্দোলনেও ছাত্রলীগের পক্ষে ভূমিকা রাখেন। গত ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রলীগ প্যানেল জেতাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখায় ছাত্রদলের রোসানলে পরে টিএসসিতে অতর্কিত আক্রমণের শিকার হয় এই ছাত্রনেতা। অনলাইনেও বিএনপি-জামাতের দেশবিরোধী ষড়যন্ত্র মোকাবেলায় সদা আপোষহীন মেধাবী এ ছাত্রনেতা।

Please Share This Post in Your Social Media

রংপুর জেলা আ.লীগের সদস্য হলেন সাবেক ছাত্রলীগ নেতা ফেরদৌস আলম

Update Time : ০১:৪০:৪৭ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৩

নিজস্ব প্রতিনিধি:

রংপুর জেলা আওয়ামী লীগের আহবায়ক কমিটির সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সদ্য সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক ফেরদৌস আলম।

গত ১১ ফেব্রুয়ারি আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের এমপি এই কমিটি অনুমোদন করেন। কমিটিতে আহবায়ক হিসেবে রয়েছেন এ.কে.এম ছায়াদত হোসেন বকুল, যুগ্ম আহবায়ক হিসেবে আছেন অধ্যাপক মাজেদ আলী বাবলু, জয়নাল আবেদিন, এড. আনোয়ারুল ইসলাম।

এছাড়াও কমিটির ১নং সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পুত্র সজীব ওয়াজেদ জয়।

১০১ সদস্য বিশিষ্ট এই কমিটির সর্বশেষ সদস্য মোঃ ফেরদৌস আলম। এর আগে তিনি কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের শোভন-রাব্বানী/জয়-লেখক কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক, সোহাগ-জাকির কমিটির সহ-সম্পাদক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সহ-সম্পাদক ও সূর্যসেন হল ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তার গ্রামের বাড়ি রংপুর জেলার মিঠাপুকুর থানার হুলাশুগঞ্জ বাজারে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অনার্স ও মাস্টার্স শেষ করে বাংলাদেশ আইন কলেজে তিনি এল.এল.বি অধ্যায়ন করছেন। ছাত্রলীগে তার পদচারনা শুরু হয় রংপুর সরকারি কলেজ ছাত্রলীগের সক্রিয় কর্মী হিসেবে। ভবিষ্যতে শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করার জন্য কাজ করে যেতে চান তিনি।

জানা যায়, পারিবারিকভাবে কট্টরপন্থী আওয়ামীলীগ পরিবারের সন্তান ফেরদৌস। তার নানার পরিবার নিজ এলাকায় বিশিষ্ট আওয়ামী সংগঠক।

মাঠের কর্মী হিসেবে তার বেশ পরিচিতি রয়েছে সারাদেশে। তার নম্র ব্যবহার, বিনয়ী আচরণ, মিশুক প্রকৃতি ও অসীম সাহসিকতার জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে আলোচিত তিনি। আওয়ামীলীগ ও ছাত্রলীগের প্রশ্নে তিনি কখনো আপোষ করেন না। শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করার জন্য অফলাইন ও অনলাইনে তার পদচারণা নজরকারা।

পাঁচ জানুয়ারি পূর্ববর্তী ও পরবর্তি মাঠে থেকে বিএনপি-জামাত প্রতিহত করার অভিজ্ঞতা আছে তার। পেট্রোলবোমা আগুন সন্ত্রাসের দিনগুলোতেও সাহসী ভূমিকা রেখেছিলেন তিনি। বঙ্গবন্ধুকে হেয় করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক মোর্শেদ খান যে আর্টিকেল লিখেছিলেন, তার প্রতিবাদে রাস্তায় নেমে আসে ছাত্রলীগ। যে দুইজন সর্বপ্রথম এই আন্দোলনের সূচনা করে, তিনি তার অন্যতম। কোটা সংস্কার আন্দোলনেও ছাত্রলীগের পক্ষে ভূমিকা রাখেন। গত ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রলীগ প্যানেল জেতাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখায় ছাত্রদলের রোসানলে পরে টিএসসিতে অতর্কিত আক্রমণের শিকার হয় এই ছাত্রনেতা। অনলাইনেও বিএনপি-জামাতের দেশবিরোধী ষড়যন্ত্র মোকাবেলায় সদা আপোষহীন মেধাবী এ ছাত্রনেতা।